বাংলার জন্য ক্লিক করুন
|
|
|
|
|
|
|
|
|
|
|
|
|
|
|
|
|
|
|
|
|
|
|
|
   * তিন বিদায়ী জাপানী বিনিয়োগকারীকে সংবর্ধনা দিলো নোভো কার্গো   * রমজানে বাজার নিয়ন্ত্রণে কঠোর হওয়ার নির্দেশ প্রধানমন্ত্রীর   * বাঙালির সব অর্জনই এসেছে ত্যাগের মাধ্যমে: প্রধানমন্ত্রী   * যুক্তরাজ্যে সাইফুজ্জামান চৌধুরীর প্রায় ৩ হাজার কোটি টাকার সাম্রাজ্য   * মৌলভীবাজারে ২৫ কোটি টাকার দরপত্র দাখিলে অনিয়মের অভিযোগ   * জিএম কাদের-চুন্নুকে বহিষ্কার করলেন রওশন এরশাদ   * সমসাময়িক বিষয় নিয়ে চ্যালেঞ্জের মুখে আছি: ওবায়দুল কাদের   * বাংলাদেশের সঙ্গে ভারতের বন্ধুত্ব অব্যাহত থাকবে: ডা. রাজীব রঞ্জন   * বিএনপি নেতাদের সঙ্গে ইইউ ইলেকশন এক্সপার্টদের বৈঠক   * ভবনের পাইলিং-ছাদ ঢালাইয়ে থাকতে হবে রাজউক কর্মকর্তাকে  

   উপ-সম্পাদকীয়
  আসুন, সবাই মিলে ঢাকাকে বাসযোগ্য করি
  27, August, 2017, 5:50:11:PM
বাংলাদেশের রাজধানী হিসেবে খ্যাত ঢাকা শহরে যারা বসবাস করছেন, তারা নিশ্চয় প্রতি বর্ষায় ঢাকার রাস্তার আসল রূপ তথা জলাবদ্ধতা ও জনদুর্ভোগ দেখতে পান। এর পাশাপাশি ঢাকার অনেক রাস্তা খোঁড়া-খুঁড়ির ফলে সৃষ্ট দুর্ভোগ ও সেই সঙ্গে যানজট তো রয়েছেই। যুক্তরাজ্যভিত্তিক ইকোনমিক ইনটেলিজেন্স ইউনিট (ইআইইউ) বছরখানেক আগে বিশ্বের ১৪০টি শহরের বাসযোগ্যতার একটি তালিকা প্রকাশ করে। প্রতিবছরই ওই প্রতিষ্ঠানটি স্বাস্থ্য, সংস্কৃতি ও পরিবেশ, শিক্ষা, ভৌত অবকাঠামো এবং স্থিতিশীলতা বা শৃঙ্খলা—এই বিষয়গুলোর উপর ভিত্তি করে তালিকা করে। এ তালিকায় বাসযোগ্যতার ভিত্তিতে প্রথম হয়েছে অস্ট্রেলিয়ার মেলবোর্ন শহর আর ঢাকার অবস্থান একদম তলানিতে (১৩৭তম)। ২০১৫ সালে ওই প্রতিষ্ঠানের জরিপে সারাবিশ্বে বসবাসের জন্য সবচেয়ে অনুপযোগী (দ্বিতীয়) শহর হিসেবে বিবেচিত হয়েছিল ঢাকা আর ২০১৪ সালে বসবাসের দিক থেকে ঢাকা বিশ্বের মধ্যে সবচেয়ে অযোগ্য শহর হিসেবে নির্বাচিত হয়েছিল। এ ধরনের খবরগুলো ঢাকাবাসীর জন্য নিশ্চয় আনন্দ-উল্লাস করার মতো কোনো খবর নয়। বরং তা উদ্বেগের এবং নিরানন্দের। ঢাকার এ অবস্থানের মূল কারণ ঢাকার ধ্বংসাত্মক উন্নয়ন নীতি। ঢাকার ধ্বংসাত্মক উন্নয়ন নীতির বিষয়টি আজ হতে বহুকাল পূর্বেই হয়তো গ্রিক দার্শনিক সক্রেটিস আঁচ করতে পেরেছিলেন। তাইতো তিনি বলেছিলেন, ‘ভাইসব, তোমরা প্রাচুর্য, সম্পদ আহরণের জন্য এত কঠোর পরিশ্রম করে প্রত্যেকটি ইট,পাথর উল্টিয়ে আঁচড়ে দেখছ; কিন্তু যাদের জন্য তোমাদের সমস্ত জীবনের কঠোর শ্রমের ফল রেখে যাবে, সেই সন্তানদের যথার্থভাবে বেঁচে থাকার জন্য কতটুকু সঠিক পরিকল্পিত নগরায়ণ করেছো’। ঢাকার ধ্বংসাত্মক উন্নয়ন নীতির দিকে তাকালে গ্রিক দার্শনিক সক্রেটিসের কথার শতভাগ মিল খুঁজে পাওয়া যায়। বলা হয়ে থাকে, বিপদ-আপদ, দুর্ঘটনা, ভূমিকম্প, সুনামির ওপর কারো হাত নেই এবং তা রোধ করা সম্ভব নয়। কিন্তু একটু সচেতন হলে জলাশয় ভরাট করে বহুতল ভবন নির্মাণ, অপরিকল্পিত ফ্যাক্টরি-কারখানা নির্মাণ করে একটি শহরের উপর অত্যধিক চাপ সৃষ্টি করা; একটি শহরকে জ্বলন্ত চুল্লিতে পরিণত করা; একঘণ্টার বৃষ্টিতে পুরো একটি শহরকে পানির নিচে তলিয়ে দেওয়া; একই রাস্তা অসত্ উদ্দেশে বারবার খোঁড়াখুঁড়ি করে জনগণকে ভোগান্তিতে ফেলা; যত্রতত্র ময়লা-আবর্জনা ফেলে দুর্গন্ধময় পরিবেশ তৈরি করা; যানজট, ধূলা-বালি, ধোঁয়া আর মশার উপদ্রবকে জনগণের নিত্যসঙ্গী বানানো; জনগণের চলাচলের রাস্তার ওপর হাট-বাজার বসানো; পানি-বিদ্যুত্-গ্যাস সংকটে শহরবাসীকে ভোগান্তির হাত থেকে তো অন্ততপক্ষে রক্ষা করা যেতে পারে। নাকি সেটাও পারা যায় না? নিশ্চয় পারা যাবে, নিশ্চয়। 

 

ঢাকাকে আতঙ্কিত ও অপ্রস্তুত শহর হিসেবে প্রায়ই উল্লেখ করা হয়। এ নিয়ে পত্র-পত্রিকায় লেখালেখিও কম হয় না। কিন্তু বিষয়টি যেন ‘বিড়ালের গলায় ঘণ্টা বাঁধবে কে’?—এই অবস্থার মতো হয়ে দাঁড়িয়েছে। ঢাকার বিকেন্দ্রীকরণ ও যানজটমুক্ত করতে নানা পরিকল্পনার কথা শোনা যায়। সরকারি-বেসরকারি উদ্যোগে নিত্য নতুন পরিকল্পনাও নেওয়া হয়। এসব নিয়ে প্রায়ই সভা-সেমিনারও অনুষ্ঠিত হয়। কিন্তু সে সব পরিকল্পনাকে বাস্তবে রূপ দেওয়ার কোনো উদ্যোগ দেখা যায় না। ইআইইউ-এর গত কয়েক বছরের জরিপ থেকে একটা বিষয় স্পষ্ট। আর তা হচ্ছে;  ঢাকাকেন্দ্রিক নগরায়ণ টেকসই নয়—যা প্রত্যেক সচেতন নগরবাসীই উপলব্ধি করতে পারেন। প্রশ্ন হচ্ছে, কেন আমরা এত পিছিয়ে? স্থিতিশীলতার ক্ষেত্রে অবস্থা তো ভালোই। ঢাকায় নেই কোনো সামরিক যুদ্ধের হুমকি বা বড় ধরনের সহিংস অপরাধের উপস্থিতি, নেই কোনো সাম্প্রদায়িক বা গোষ্ঠীগত সহিংসতায় হাজার হাজার মানুষের মৃত্যুর রেকর্ড।

 

এখানে স্বাস্থ্যসেবা ও শিক্ষাব্যবস্থা ধনী দেশগুলোর মতো না হলেও একবারে যে অপ্রতুল তা কিন্তু নয়। কিন্তু পাবলিক পরিবহণ ব্যবস্থা বলতে যা বোঝায়, তা ঢাকায় নেই। প্রয়োজনের তুলনায় রাস্তার স্বল্পতা, ব্যক্তিগত গাড়ির সংখ্যা বৃদ্ধি, অপরিকল্পিত ট্রাফিক ব্যবস্থা, জনগণ কর্তৃক ট্রাফিক আইন না মানার পাশাপাশি সুষ্ঠু গণপরিবহণ ব্যবস্থার অভাবে ঢাকার রাস্তা-ঘাটে নিত্য সৃষ্টি হচ্ছে যানজট। যানজটের কারণে মানুষের মূল্যবান সময় নষ্ট হচ্ছে, নষ্ট হচ্ছে কার্যক্ষমতা ও মনোযোগ। ঢাকা এমন একটি শহর যেখানে পথচারীদের চলাচলের জন্য সামান্যতম যেসব সুযোগ-সুবিধা থাকা উচিত, সেটুকুও নেই। যতটুকু আছে সেখানেও হকাররা পুলিশ ও ক্ষমতাসীনদেরকে ‘ম্যানেজ’ করে বসায় দোকান-পাট। ঢাকা অত্যন্ত ঘনবসতিপূর্ণ হওয়ায় এখানে বড় আকারের অঘটন ঘটলে যে পরিমাণ ক্ষতি হবে, তা হবে অকল্পনীয়। শরীরের কোনো অংশে অস্বাভাবিক কোষ বৃদ্ধির কারণে ওই অংশে টিউমার, গোদ রোগ বা মরণব্যাধি ক্যান্সারের সৃষ্টি হয়। ফলে মানুষ যেমন স্বাভাবিক কার্যক্ষমতা হারায়, ঠিক তেমনিভাবে ঢাকার উপর নানাদিক থেকে অস্বাভাবিক চাপ সৃষ্টি করা হচ্ছে। এ যেন টিউমার, গোদ রোগ বা মরণব্যাধি ক্যান্সারের মতোই অবস্থা—যা ধ্বংসাত্মক উন্নয়ন নীতিরই প্রতিচ্ছবি।               

 

রিস্ক অ্যাসেসমেন্ট টুলস ফর ডায়াগনসিস অব আরবান এরিয়াস-এর জরিপে ভূতাত্ত্বিক ঝুঁকিপূর্ণ বিশ্বের ২০টি শহরের মধ্যে ঢাকা অন্যতম। ঢাকার প্রায় তিন লাখ ২৬ হাজার পাকা ভবনের মধ্যে ৭২ হাজার ভূমিকম্প ঝুঁকি মধ্যে আছে। উইকিপিডিয়ার তথ্যমতে, ২০১০ সালের ১২ জানুয়ারি হাইতির রাজধানী পোর্ট অব প্রিন্সে ২৫ কি.মি. বিস্তৃৃতব্যাপী ভূমিকম্পে নিহত হয়েছিল তিন লক্ষাধিক মানুষ। গৃহহীন হয়েছিল দশ লক্ষাধিক এবং প্রেসিডেন্সিয়াল প্যালেস, অ্যাসেম্বেলি বিল্ডিং, প্রিন্স ক্যাথেডাল ও মেইন জেল-এর ব্যাপক ক্ষয়ক্ষতি হয়। ঢাকায় প্রায় আড়াই কোটি মানুষের বসবাস। দেশের বিপুল সংখ্যক জনগণ কর্মসংস্থানের জন্য রাজধানীমুখী হওয়ায় এ সংখ্যা প্রতিদিনই অস্বাভাবিকহারে বাড়ছে। ঢাকার ওপর বর্তমানে জনসংখ্যার চাপ যেহারে বাড়ছে, তাতে ভূমিকম্পের উত্পত্তিস্থল ঢাকায় হলে এবং তা রিখটার স্কেলে ৭ কিংবা তার একটু উপরের মাত্রার হলেই ঢাকা ধূলিসাত্ হয়ে যেতে পারে। ভূমিকম্পের মতো দুর্যোগ ঘটলে বাড়িঘর, অফিস-আদালত, ফ্যাক্টরি, শিল্প-কারখানা ধ্বংসস্তূপে পরিণত হবে। এর পাশাপাশি বিদ্যুতের তার ছিঁড়ে গেলে এবং পানি ও গ্যাসের পাইপলাইন ফেটে গেলে যে কি ভয়াবহ অবস্থা দাঁড়াবে তা সহজেই অনুমেয়।

 

তাই ঢাকা শহরের ওপর চাপ কমানোর জন্য ঢাকার বিকেন্দ্রীকরণ এখন অত্যন্ত জরুরি বিষয় হয়ে দাঁড়িয়েছে। ঢাকাকে পরিষ্কার রাখতে ঢাকা সিটি করপোরেশনের পক্ষ থেকে ২০১৬ সালকে পরিচ্ছন্ন বছর হিসেবে ঘোষণা করা হয়েছিল। ঢাকাকে পরিষ্কার-পরিচ্ছন্ন রাখার কর্মসূচির উদ্বোধন উপলক্ষে ঢাকা দক্ষিণ সিটি করপোরেশনের মাননীয় মেয়র মোহাম্মদ সাঈদ খোকন ইতিপূর্বে বলেছিলেন, ঢাকাকে পরিষ্কার রাখতে প্রত্যেককে মেয়রের ভূমিকা পালন করতে হবে। ঢাকাকে বসবাসের একটি যোগ্য শহর হিসেবে গড়ে তুলতে সবাই মিলে ঢাকাকে নিজের ঘরের মতো সাজানোরও প্রত্যয় ব্যক্ত করেছিলেন তিনি। ঢাকা উত্তর সিটি করপোরেশনের মেয়র মহোদয়ের পক্ষ থেকেও এ ধরনের দৃঢ় প্রত্যয় ব্যক্ত করাসহ নানা কর্মসূচি পালন করতে দেখা গেছে—যা নিঃসন্দেহে প্রশংসাযোগ্য। মাননীয় মেয়রদ্বয়ের এসব বক্তব্য ও পরিষ্কারকরণ কর্মসূচির মাধ্যমে প্রমাণিত হয় যে, ঢাকাকে পরিষ্কার রাখাসহ এটিকে বসবাসের যোগ্য শহর হিসেবে গড়ে তুলতে তাঁরা দৃঢ়প্রতিজ্ঞ। কিন্তু তাঁদের দু’জনের পক্ষে কি ঢাকাকে পরিষ্কার রাখা ও বসবাসযোগ্য শহর হিসেবে গড়ে তোলা সম্ভব? নিশ্চয় সম্ভব নয়। তাই ঢাকাকে বসবাসযোগ্য করে তোলার জন্য নাগরিক সমাজসহ সংশ্লিষ্ট সকলকে একযোগে কাজ কতে হবে। সরকারের পাশাপাশি বিভিন্ন গণমাধ্যম, সকল রাজনৈতিক দল, সামাজিক, সাংস্কৃতিক ও স্বেচ্ছাসেবী সংগঠনের এ ক্ষেত্রে অংশগ্রহণ সুনিশ্চিত করা আবশ্যক। যেন সত্যিকার অর্থেই বাসযোগ্য নগরী হিসেবে গড়ে ওঠে আমাদের রাজধানী শহর ঢাকা। এজন্য আমাদের প্রত্যেককেই এসব বিষয়ে সচেতন হওয়ার পাশাপাশি মেয়রের ভূমিকায় অবতীর্ণ হয়ে কাজের কাজ শুরু করতে হবে এই মুহূর্ত থেকেই।

 

n লেখক: ড্যাফোডিল ইন্টারন্যাশনাল ইউনিভার্সিটির আইন বিভাগের সহযোগী অধ্যাপক; বর্তমানে ফিলিপাইনের লাইসিয়াম অব দ্যা ফিলিপাইন্স ইউনিভার্সিটিতে ভিজিটিং প্রফেসর হিসেবে কর্মরত।


       
   শেয়ার করুন
Share Button
   আপনার মতামত দিন
     উপ-সম্পাদকীয়
কোটা পদ্ধতি ছাত্রলীগ কী ভুল পথে হাটছে !
.............................................................................................
যাত্রীস্বার্থ সংরক্ষণে ব্যবস্থা নিন
.............................................................................................
দীপ জ্বালানোর নেই কোনো প্রহরী!
.............................................................................................
আমরা করব জয় এক দিন
.............................................................................................
প্রশ্ন ফাঁস ও আমাদের ভূমিকা
.............................................................................................
তারুণ্য কেন বিপথগামী সাবরিনা শুভ্রা
.............................................................................................
ট্রাম্পের অপরিণামদর্শী সিদ্ধান্ত
.............................................................................................
তোপের মুখে যুক্তরাষ্ট্র
.............................................................................................
কোচিং বাণিজ্য এবং...
.............................................................................................
আমাদের চিত্র-চরিত্র এবং...
.............................................................................................
মধ্যপ্রাচ্যে ইরান ও সৌদি আরব
.............................................................................................
গান্ধীর গুপ্তহত্যার জট কেন খোলে না?
.............................................................................................
সরকারের নজরদারি
.............................................................................................
হুমকির মুখে অস্তিত্ব
.............................................................................................
প্রশ্ন ফাঁস ও মেধাহীন প্রজন্ম
.............................................................................................
শহীদ নূর হোসেন দিবস : গণতন্ত্র পুনঃপ্রতিষ্ঠার দিন
.............................................................................................
ঢেউ গুনতেও অর্থের সন্ধান!
.............................................................................................
অসহায় সন্তান বনাম অভিভাবক
.............................................................................................
প্রয়োজন বহুমুখী বৈশ্বিক অবরোধ
.............................................................................................
শীত অনুভূত হবে
.............................................................................................
বদলে যাচ্ছে ইউরোপীয় রাজনীতি
.............................................................................................
ভালোবাসাহীন সমাজ ও আমাদের তারুণ্য
.............................................................................................
‘ডুব’ নিয়ে ব্যস্ত তিশা
.............................................................................................
চাঁদে সুড়ঙ্গের হদিস, হতে পারে মানববসতি
.............................................................................................
পুলিশ আমাদের লজ্জা এবং
.............................................................................................
বোবা কান্নায় ভারী হচ্ছে দেশ
.............................................................................................
মোবাইল কোম্পানির প্রতারণা
.............................................................................................
প্রাথমিক শিক্ষার বেহাল দশা
.............................................................................................
চলমান সন্ত্রাস এবং আইএস প্রসঙ্গ
.............................................................................................
পথশিশু হোক ভবিষ্যৎ নির্মাণের অংশীদার
.............................................................................................
রোহিঙ্গা ইস্যুতে মিয়ানমারের পাশে চীন যে স্বার্থে
.............................................................................................
বাড়ছে মানুষ কমছে জমি
.............................................................................................
বিদায় হজ ও রোহিঙ্গা শিশুদের কান্না
.............................................................................................
মানুষ যখন নিজেকে নিয়ে ব্যস্ত
.............................................................................................
জুতো-বৃত্তান্ত
.............................................................................................
আসলেই কি যুদ্ধ হবে কোরিয়া উপদ্বীপে?
.............................................................................................
ক্রিকেটের ধারাবাহিক উন্নতিতেই আমরা সন্তুষ্ট
.............................................................................................
এ কেমন বর্বরতা
.............................................................................................
কবি শহীদ কাদরীর প্রথম মৃত্যুবার্ষিকীতে শ্রদ্ধা
.............................................................................................
আসুন, সবাই মিলে ঢাকাকে বাসযোগ্য করি
.............................................................................................
দেশের সর্বত্র আশ্রয় কেন্দ্র নির্মাণ জরুরি
.............................................................................................
২১ আগস্ট হামলা : সংসদের শোক প্রস্তাবে ছিল না নিহতদের নাম
.............................................................................................
প্রকল্পের গতি বাড়াতে নজরদারি
.............................................................................................
শিশুদের বন্ধু হন
.............................................................................................
প্রকৃতির বিপক্ষে গেলেই বিপদ
.............................................................................................

|
|
|
|
|
|
|
|
|
|
|
|
চেয়ারম্যান: এস.এইচ. শিবলী ।
সম্পাদক, প্রকাশক: জাকির এইচ. তালুকদার ।
হেড অফিস: ২ আরকে মিশন রোড, ঢাকা ১২০৩ ।
বার্তা ও বাণিজ্যিক কার্যালয়: বাড়ি নং ২, রোড নং ৩, সাদেক হোসেন খোকা রোড, মতিঝিল বা/এ, ঢাকা ১০০০ ।
ফোন: 01558011275, 02-৪৭১২২৮২৯, ই-মেইল: dtvbanglahr@gmail.com
   All Right Reserved By www.dtvbangla.com Developed By: Dynamic Solution IT Dynamic Scale BD & BD My Shop    
Dynamic SOlution IT Dynamic POS | Super Shop | Dealer Ship | Show Room Software | Trading Software | Inventory Management Software Computer | Mobile | Electronics Item Software Accounts,HR & Payroll Software Hospital | Clinic Management Software Dynamic Scale BD Digital Truck Scale | Platform Scale | Weighing Bridge Scale Digital Load Cell Digital Indicator Digital Score Board Junction Box | Chequer Plate | Girder Digital Scale | Digital Floor Scale