সাত দিন আগে এলসির বিপরিতে টন প্রতি ৪শ থেকে ৫শ ডলারে ভারতীয় পেঁয়াজ আদানি করেছে ব্যবসায়ীরা।
আজ থেকে নতুন এলসি করলে ৭শ ডলারে প্রতিটন পেঁয়াজ আমদানি করতে হবে, এমন কথা সে দেশের রপ্তানি কারকদের। দু’দিন আগে বন্দরের পাইকারি বাজারে প্রকার ভেদে যে পেঁয়াজ বিক্রি হয়েছে প্রকার ভেদে প্রতি কেজি ৪২থেকে ৪৫ টাকায়, এখন তা বিক্রি হচ্ছে ৫০ থেকে ৫৫ টাকা কেজি দ্বরে।
এদিকে হিলি বন্দর সুত্রে জানা যায়, গত ২১ অক্টোবর বৃহস্পতিবার থেকে শনিবার পর্যন্ত ৭ দিনে ভারতীয় ১৩০ ট্রাকে ২ হাজার ৫৩৩ মেট্রিক টন পেঁয়াজ আমদানি হয়েছে।
আমদানিকারক বাবলুর রহমান বাবলু, বলেন, বন্যার কারনে সে দেশের পাটনা, বিহার, কানপুর, ইন্দর, গুজরাট, রাজস্থান রাজ্য থেকে বাংলাদেশে পেঁয়াজ রপ্তানি বন্ধ করে রয়েছে। শুধু নাসিক ও বেঙ্গালোর থেকেই পেঁয়াজ আমদানি করা হচ্ছে। তবে আমদানি না বাড়ালে দাম আরও বাড়তে পারে।
হিলি স্থল বন্দর আমদানি কারক গ্রুপের সভাপতি, হারুন উর রশিদ হারুন বলেন, হিলি স্থল বন্দরে দিন দিন পেয়াজ আমদানি কমতে শুরু করেছে যেখানে প্রতিদিন গড়ে ৫০ গাড়ি পেয়াজ ভারত থেকে হিলি বন্দর দিয়ে আসতো সেখানে গড়ে ১৫ গাড়ি পেয়াজ আসছে। চাহিদার তুলনায় কম আমদানি হচ্ছে।
আবার ভারত সরকার পেয়াজের ডলার মুল্য বৃদ্ধি করার কারনেই পেয়াজের দাম বাড়ছে। কয়েক দিন পর নতুন পেয়াজ বাজারে উঠতে শুরু করবে তখন এমনিতেই পেয়াজের দাম কমে আসবে।