নারায়নগঞ্জের কুতুবপুরের কৃতি সন্তান, সমাজ সেবক এবং জনপ্রিয় যুবলীগ নেতা দেশবাসীকে পবিত্র ঈদুল আয্হার শুভেচ্ছা জানিয়েছেন। আব্দুল মালেক ঢাকা দক্ষিণের কদমতলী, শ্যামপুর, ফতুল্লা সহ বিশাল এলাকায় সামাজিক এবং দলীয় কর্মকান্ড নিষ্ঠার সাথে পালন অব্যহত রেখেছেন। জনগণের দুঃসময়ে কাছে পাওয়া এই বঙ্গবন্ধুর সৈনিক করোনা ভাইরাসেরর এই মহামারীর সময়ও এককভাবে নিজ তহবিল থেকে গরীব অসহায়দের মাঝে দান করে চলেছেন। সুযোগ্য নেতৃত্বে বিশ্বে উন্নয়নের রোলমডেল হিসেবে অনুকরণীয় বাংলাদেশের উন্নয়নের রুপকার, মানবতার জননী, বঙ্গবন্ধু কন্যা মাননীয় প্রধানমন্ত্রী, জননেত্রী শেখ হাসিনার প্রতিও আব্দুল মালেক ও তার সমর্থকরা দোওয়া ও আন্তরিক কৃতজ্ঞতা প্রকাশ করেন। উল্লেখ্য সেবার ব্রত নিয়ে তৃণমূল পর্যায়ে কাজ করা নিবেদিত প্রাণ কর্মী আব্দুল মালেক নিজ এলাকায় অত্যন্ত জনপ্রিয় যুবলীগ নেতা। তিনি দীর্ঘ সময় ধরে নিজের মেধা, দক্ষতা, কর্ম প্রচেষ্টা নিয়ে জনগণের সেবা করে যাচ্ছেন। আব্দুল মালেক জানান, অপরের কল্যাণ করতে আমি নিজের জীবন উৎসর্গ করতে রাজী আছি। এজন্যই পরোপকারী ব্যাক্তি হিসেবে তিনি এলাকায় সব শ্রেণী, পেশার মানুষের কাছে প্রাণ-প্রিয় ব্যাক্তিত্ব। দলীয় অঙ্গনেও আব্দুল মালেক সমধীক জনপ্রিয় বলে প্রমাণ রয়েছে। যে কোনো মিছিল মিটিং সভা সমাবেশে তার নেতৃত্বে ঝাঁকে ঝাঁকে লোকজন জয় বাংলা, জয় বঙ্গবন্ধু শ্লোগানে বের হয়। বাংলাদেশ আওয়ামীলীগের দুঃসময় থেকে এখন পর্যন্ত ২০ বছরে বহু হামলা, মামলা ও কারাবরণ করেছেন তিনি। তার মতে, আমাদের প্রধাণমন্ত্রী জননেত্রী হাসিনাও দেশ ও জনগণের জন্য বারবার নির্যাতিত হয়েছেন। জেলে গিয়েছেন এমনকি তাকে হত্যা করার জন্য সরাসরি বহুবার চেষ্টা চালানো হয়েছে। কিন্তু তিনি হিংসাপরায়ণ হয়ে প্রতিশোধ মূলক কোন কাজ করেন নি। তিনি বলেন, তাই আমিও তাঁর আদর্শ, নেতৃত্বকে অনুসরণ করে এলাকার জনগণের উন্নয়নে আতœনিয়োগ করেছি এবং যতদিন বাচবো এভাবে কাজ করে যাবো।