বাংলার জন্য ক্লিক করুন
|
|
|
|
|
|
|
|
|
|
|
|
|
|
|
|
|
|
|
|
|
|
|
|
   * আজ হজ কার্যক্রম উদ্বোধন করবেন প্রধানমন্ত্রী   * ইসরায়েলি বোমা হামলায় একই পরিবারের ৭ জন নিহত   * কেন্দ্রের সামনে টাকা বিতরণ, সহকারী প্রিসাইডিং অফিসার আটক   * মুনাফা বেড়েছে তিন ব্যাংকের, কমেছে একটির   * সাবেক ছাত্রদল নেতা হিরুকে জনসম্মুখে হাজিরের দাবি রিজভীর   * ছয় মাস বন্ধ থাকবে কমলাপুর-টিটিপাড়া সড়কের একাংশ   * কারাদণ্ড হতে পারে ট্রাম্পের: বিচারকের সতর্কবাণী   * একদিন আগে নাঙ্গলকোট উপজেলা পরিষদ নির্বাচন স্থগিত   * পুলিৎজার পেলো রয়টার্স-নিউইয়র্ক টাইমস-ওয়াশিংটন পোস্ট   * ১০ মে ঢাকায় সমাবেশ করবে বিএনপি  

   রেসিপি -
                                                                                                                                                                                                                                                                                                                                 
গরমে ত্বকের সৌন্দর্য ধরে রাখবেন যেভাবে

গরম শুরু হতে না হতেই বাড়ছে তাপমাত্রার তীব্রতা। এ গরমে সৌন্দর্য ধরে রাখা বেশ কঠিন একটা কাজ।
রোদের প্রচণ্ড তাপ, ধুলোবালি এবং বিরূপ আবহাওয়ার কারণে এই সময়ে ত্বকের ক্ষতি হয় বেশি। এদিকে বেশিরভাগই বাইরে বের হওয়ার সময় মাস্ক ব্যবহার করছেন। সে কারণে নাক ও মুখের চারপাশে ঘেমে থাকছে। এতে মুখের ত্বকের নানা সমস্যা হয়।গরমের অতিরিক্ত উত্তাপের সঙ্গে পাল্লা দিয়ে নিজের সৌন্দর্য ধরে রাখতে পারবেন এবং প্রাণবন্ত ও উজ্জ্বল ত্বকের অধিকারী হতে পারবেন। চলুন জেনে নেওয়া যাক, ত্বকের যত্নে করণীয় সম্পর্কে।
পর্যাপ্ত পানি পান
গরমের দিনে ত্বকের সুস্থতার জন্য পর্যাপ্ত পানি পান করা জরুরি। গরমের সময়ে একটি সমস্যা হচ্ছে, প্রচুর ঘাম হওয়ার ফলে শরীর থেকে পানি বেরিয়ে যায়। আপনার দেহের আর্দ্রতা ধরে রাখার জন্য এবং পানিশূন্যতার ফলে যাতে দুর্বল হয়ে না পড়েন সেজন্য পর্যাপ্ত পানি পান করুন। প্রতিদিন অন্তত ৮-১০ গ্লাস পানি পান করুন এবং প্রচুর পরিমাণে ফলের রস ও পানিসমৃদ্ধ খাবার গ্রহণ করুন।
বার বার ঠান্ডা পানিতে মুখ ধোয়া বাইরে থেকে ঘরে ফিরে হাত-পা ধোয়ার পাশাপাশি মুখটাও ধুয়ে নিন। মুখে ঠান্ডা পানির ঝাপটা দিন। মিন্ট বা শসার ফেসওয়াশ ব্যবহার করলে বেশি সতেজ লাগবে। বাড়িতে থাকলেও কিছুক্ষণ পরপর মুখে ঠান্ডা পানির ঝাপটা দিতে ভুলবেন না। তবে বারবার ফেসওয়াশ ব্যবহার করার প্রয়োজন নেই।
ফেসিয়াল মিস্ট
অনেকে প্রয়োজনে বাড়ির বাইরে থাকেন। সেক্ষেত্রে হাতের কাছে পানি না পেলে কী করবেন? এমন অবস্থায় ব্যবহার করুন ফেসিয়াল মিস্ট। যখন মুখে পানি দেওয়ার প্রয়োজন হবে তখন ফেসিয়াল মিস্ট বের করে বার দুয়েক মুখে স্প্রে করে নেবেন। এতে ত্বক থাকবে সুগন্ধময় ও সতেজ।
ফেস মাস্ক ব্যবহার
গরমে তাপের তীব্রতা, ঘাম ইত্যাদি কারণে ত্বকে অনেক ধরনের সমস্যা হতে পারে। এসময় ত্বকে সৃষ্ট জ্বালা থেকে মুক্তি দিতে আপনাকে সাহায্য করবে শসা। এটি আমাদের ত্বক ঠান্ডা রাখতে বেশ কার্যকরী। ত্বক সতেজ করতে চাইলে ব্যবহার করুন শসার ফেস মাস্ক। ফ্রিজে রাখা শসা বের করে নিন। এবার তার রস বের করে মুখে লাগিয়ে নিন। শুকিয়ে গেলে ঠান্ডা পানিতে ধুয়ে নেবেন। এতে মুখ ঠান্ডা থাকবে।
তৈলাক্ত প্রসাধনী ব্যবহার না করা
আপনার ত্বকের ছিদ্র বন্ধ করে ফেলে এমন কোনো প্রসাধনী ব্যবহার করা থেকে বিরত থাকুন। কেননা ত্বকের ছিদ্র বন্ধ হয়ে গেলে ত্বকের প্রদাহ, ইনফেকশন এবং ব্রণ হতে পারে। দৈনন্দিন ব্যবহারের জন্য তেলবিহীন প্রসাধনী ব্যবহার করুন। কেননা ত্বকের ছিদ্রবন্ধকারী প্রসাধনীর ফলে আপনার ত্বকে মৃতকোষ এবং ব্যাকটেরিয়ার পরিমাণ বেড়ে যাবে। তাছাড়া গরমের দিনে যখন আপনি প্রতিনিয়ত প্রচুর ঘামছেন, আপনি অবশ্যই চাইবেন না যে আপনার ত্বকের ছিদ্র বন্ধ হয়ে গিয়ে তা আরও বেগতিক অবস্থা সৃষ্টি করুক।
অ্যালোভেরা ব্যবহার
ত্বকের বিভিন্ন ধরনের সমস্যার সমাধান রয়েছে অ্যালোভেরার মধ্যে। বিশেষত গরমের দিনে সূর্যের দাবদাহ থেকে ত্বকের সুরক্ষা দেওয়ার পাশাপাশি ত্বকে প্রশান্তি যোগানোর জন্য অ্যালোভেরা খুবই উপযোগী। অ্যালোভেরা ত্বকের প্রদাহজনিত সমস্যা দূর করে এবং ত্বককে আর্দ্রতা দেয়।

গরমে ত্বকের সৌন্দর্য ধরে রাখবেন যেভাবে
                                  

গরম শুরু হতে না হতেই বাড়ছে তাপমাত্রার তীব্রতা। এ গরমে সৌন্দর্য ধরে রাখা বেশ কঠিন একটা কাজ।
রোদের প্রচণ্ড তাপ, ধুলোবালি এবং বিরূপ আবহাওয়ার কারণে এই সময়ে ত্বকের ক্ষতি হয় বেশি। এদিকে বেশিরভাগই বাইরে বের হওয়ার সময় মাস্ক ব্যবহার করছেন। সে কারণে নাক ও মুখের চারপাশে ঘেমে থাকছে। এতে মুখের ত্বকের নানা সমস্যা হয়।গরমের অতিরিক্ত উত্তাপের সঙ্গে পাল্লা দিয়ে নিজের সৌন্দর্য ধরে রাখতে পারবেন এবং প্রাণবন্ত ও উজ্জ্বল ত্বকের অধিকারী হতে পারবেন। চলুন জেনে নেওয়া যাক, ত্বকের যত্নে করণীয় সম্পর্কে।
পর্যাপ্ত পানি পান
গরমের দিনে ত্বকের সুস্থতার জন্য পর্যাপ্ত পানি পান করা জরুরি। গরমের সময়ে একটি সমস্যা হচ্ছে, প্রচুর ঘাম হওয়ার ফলে শরীর থেকে পানি বেরিয়ে যায়। আপনার দেহের আর্দ্রতা ধরে রাখার জন্য এবং পানিশূন্যতার ফলে যাতে দুর্বল হয়ে না পড়েন সেজন্য পর্যাপ্ত পানি পান করুন। প্রতিদিন অন্তত ৮-১০ গ্লাস পানি পান করুন এবং প্রচুর পরিমাণে ফলের রস ও পানিসমৃদ্ধ খাবার গ্রহণ করুন।
বার বার ঠান্ডা পানিতে মুখ ধোয়া বাইরে থেকে ঘরে ফিরে হাত-পা ধোয়ার পাশাপাশি মুখটাও ধুয়ে নিন। মুখে ঠান্ডা পানির ঝাপটা দিন। মিন্ট বা শসার ফেসওয়াশ ব্যবহার করলে বেশি সতেজ লাগবে। বাড়িতে থাকলেও কিছুক্ষণ পরপর মুখে ঠান্ডা পানির ঝাপটা দিতে ভুলবেন না। তবে বারবার ফেসওয়াশ ব্যবহার করার প্রয়োজন নেই।
ফেসিয়াল মিস্ট
অনেকে প্রয়োজনে বাড়ির বাইরে থাকেন। সেক্ষেত্রে হাতের কাছে পানি না পেলে কী করবেন? এমন অবস্থায় ব্যবহার করুন ফেসিয়াল মিস্ট। যখন মুখে পানি দেওয়ার প্রয়োজন হবে তখন ফেসিয়াল মিস্ট বের করে বার দুয়েক মুখে স্প্রে করে নেবেন। এতে ত্বক থাকবে সুগন্ধময় ও সতেজ।
ফেস মাস্ক ব্যবহার
গরমে তাপের তীব্রতা, ঘাম ইত্যাদি কারণে ত্বকে অনেক ধরনের সমস্যা হতে পারে। এসময় ত্বকে সৃষ্ট জ্বালা থেকে মুক্তি দিতে আপনাকে সাহায্য করবে শসা। এটি আমাদের ত্বক ঠান্ডা রাখতে বেশ কার্যকরী। ত্বক সতেজ করতে চাইলে ব্যবহার করুন শসার ফেস মাস্ক। ফ্রিজে রাখা শসা বের করে নিন। এবার তার রস বের করে মুখে লাগিয়ে নিন। শুকিয়ে গেলে ঠান্ডা পানিতে ধুয়ে নেবেন। এতে মুখ ঠান্ডা থাকবে।
তৈলাক্ত প্রসাধনী ব্যবহার না করা
আপনার ত্বকের ছিদ্র বন্ধ করে ফেলে এমন কোনো প্রসাধনী ব্যবহার করা থেকে বিরত থাকুন। কেননা ত্বকের ছিদ্র বন্ধ হয়ে গেলে ত্বকের প্রদাহ, ইনফেকশন এবং ব্রণ হতে পারে। দৈনন্দিন ব্যবহারের জন্য তেলবিহীন প্রসাধনী ব্যবহার করুন। কেননা ত্বকের ছিদ্রবন্ধকারী প্রসাধনীর ফলে আপনার ত্বকে মৃতকোষ এবং ব্যাকটেরিয়ার পরিমাণ বেড়ে যাবে। তাছাড়া গরমের দিনে যখন আপনি প্রতিনিয়ত প্রচুর ঘামছেন, আপনি অবশ্যই চাইবেন না যে আপনার ত্বকের ছিদ্র বন্ধ হয়ে গিয়ে তা আরও বেগতিক অবস্থা সৃষ্টি করুক।
অ্যালোভেরা ব্যবহার
ত্বকের বিভিন্ন ধরনের সমস্যার সমাধান রয়েছে অ্যালোভেরার মধ্যে। বিশেষত গরমের দিনে সূর্যের দাবদাহ থেকে ত্বকের সুরক্ষা দেওয়ার পাশাপাশি ত্বকে প্রশান্তি যোগানোর জন্য অ্যালোভেরা খুবই উপযোগী। অ্যালোভেরা ত্বকের প্রদাহজনিত সমস্যা দূর করে এবং ত্বককে আর্দ্রতা দেয়।

বজ্রপাত থেকে বাঁচার উপায় জেনে রাখুন
                                  

বৈশাখ মাসের এই সময়টাতে দেশের বিভিন্ন স্থানে কালবৈশাখী ঝড় বয়ে চলে। এ সময় বজ্রপাতের সংখ্যা অনেক বেড়ে যায়। এতে প্রাণহানীও হয় বহু মানুষের। আজকের এই লেখায় এমন কয়েকটি পরামর্শ তুলে ধরা হলো যাতে আপনারা বজ্রপাত থেকে নিজেকে নিরাপদ রাখতে পারেন। সেইসঙ্গে বজ্রপাতের সময়  কী কী করণীয় তা তুলে ধরা হলো। 

উঁচু স্থানে থাকবেন না : উঁচু জায়গায় আপনি যদি সবচেয়ে ওপরের অংশে থাকেন তাহলে আপনার মাথাতেই বজ্রপাত হওয়ার আশঙ্কা সবচেয়ে বেশি। এমন কোনো স্থানে যাবেন না, যে স্থানে আপনিই উঁচু। বজ্রপাতের সময় ধানক্ষেত বা বড় মাঠে থাকলে তাড়াতাড়ি নিচু হয়ে যান। বাড়ির ছাদ কিংবা উঁচু কোনো স্থানে থাকলে দ্রুত সেখান থেকে সরে যান।

পাকা ভবনের নিচে আশ্রয় : সবচেয়ে ভালো হয় কোনো একটি পাকা দালানের নিচে আশ্রয় নিতে পারলে। এতে বজ্রপাত থেকে আপনি সুরক্ষিত থাকতে পারবেন।

উঁচু গাছপালা ও বিদ্যুৎ লাইন থেকে দূরে থাকুন : যে কোনো উঁচু গাছ থেকে দূরে থাকুন। তালগাছ সবচেয়ে উঁচু হওয়ায় প্রচুর বজ্রপাত হয় গাছটিতে । কোথাও বজ্রপাত হলে উঁচু গাছপালা বা বিদ্যুতের খুঁটিতে বজ্রপাতের সম্ভাবনা বেশি থাকে। তাই এসব স্থানে আশ্রয় নেবেন না। খোলা স্থানে, বিচ্ছিন্ন এযাত্রী ছাউনি, তালগাছ বা বড় গাছ ইত্যাদিতে বজ্রপাত হওয়ার সম্ভাবনা বেশি থাকে।

ধাতব বস্তু স্পর্শ করবেন না : বজ্রপাত ও ঝড়ের সময় বাড়ির ধাতব কল, সিঁড়ির রেলিং, পাইপ ইত্যাদি স্পর্শ করবেন না। এমনকি ল্যান্ড লাইন টেলিফোনও স্পর্শ করবেন না। বজ্রপাতের সময় এগুলো স্পর্শ করেও বহু মানুষ আহত হয়।

বিদ্যুৎচালিত যন্ত্র থেকে সাবধান : বজ্রপাতের সময় বৈদ্যুতিক সংযোগযুক্ত সব যন্ত্রপাতি স্পর্শ করা থেকে বিরত থাকুন। টিভি, ফ্রিজ ইত্যাদি বন্ধ করা থাকলেও ধরবেন না। বজ্রপাতের আভাষ পেলে আগেই এগুলোর প্লাগ খুলে সম্পূর্ণ  বিচ্ছিন্ন করুন। অব্যবহৃত যন্ত্রপাতির প্লাগ আগেই খুলে রাখুন।

গাড়ির ভেতর : বজ্রপাতের সময় গাড়ির ভেতরে থাকলে সম্ভব হলে গাড়িটি নিয়ে কোনো কংক্রিটের ছাউনির নিচে আশ্রয় নিন। গাড়ির ভেতরের ধাতব বস্তু স্পর্শ করা থেকে বিরত থাকুন। গাড়ির কাচেও হাত দেবেন না।

জানালা থেকে দূরে থাকুন : বজ্রপাতের সময় বাড়িতে থাকলে জানালার কাছাকাছি থাকবেন না। জানালা বন্ধ রাখুন এবং ঘরের ভেতর থাকুন।

পুকুর বা জলাবদ্ধ স্থান থেকে দুরে থাকুন : বজ্রপাতের সময় আপনি যদি কোনো পুকুরে সাঁতার কাটেন বা জলাবদ্ধ স্থানে থাকেন তাহলে সেখান থেকে সরে পড়ুন। পানি খুব ভালো বিদ্যুৎ পরিবাহী। ফলে প্রতি বছর প্রচুর মানুষ নৌকায় বা মাছ ধরার সময় বজ্রপাতে নিহত হয়।

নিচু হয়ে বসে থাকুন : যদি বজ্রপাত হওয়ার উপক্রম হয় তাহলে কানে আঙুল দিয়ে নিচু হয়ে বসুন। চোখ বন্ধ রাখুন। কিন্তু মাটিয়ে শুয়ে পড়বেন না। মাটিতে শুয়ে পড়লে বিদ্যুৎস্পৃষ্ট হওয়ার সম্ভাবনা বাড়বে।

বজ্রপাতের আগ মুহূর্তের লক্ষণ : আপনার ওপর বা আশপাশে বজ্রপাত হওয়ার আগের মুহূর্তে কয়েকটি লক্ষণে তা বোঝা যেতে পারে। যেমন বিদ্যুতের প্রভাবে আপনার চুল খাড়া হয়ে যাবে, ত্বক শিরশির করবে বা বিদ্যুৎ অনুভূত হবে। এ সময় আশপাশের ধাতব পদার্থ কাঁপতে পারে। অনেকেই এ পরিস্থিতিতে ‘ক্রি ক্রি’ শব্দ পাওয়ার কথা জানান। আপনি যদি এমন পরিস্থিতি অনুভব করতে পারেন তাহলে দ্রুত বজ্রপাত হওয়ার প্রস্তুতি নিন।

রবারের বুট পরুন : বজ্রপাতের সময় চামড়ার ভেজা জুতা বা খালি পায়ে থাকা খুবই বিপজ্জনক। এ সময় বিদ্যুৎ অপরিবাহী রাবারের জুতা সবচেয়ে নিরাপদ।

গরমে সহজ উপায়ে সুস্থ থাকুন
                                  

চৈত্রের এই সময়টাতে প্রকৃতিতে গরম হাওয়া বইতে থাকে বেশি। রোদের তাপমাত্রাও থাকে উত্তপ্ত। তাই গরমের সঙ্গেই ঘোরাফেরা, স্কুল-কলেজ, অফিসসহ বিভিন্ন কাজে ঘরের বাইরে যেতে হয়। তখন সুস্থ থাকা হয়ে ওঠে কঠিন। সুতরাং গরমে নিজেকে কিভাবে সহজ উপায়ে সুস্থ রাখবেন, তা নিয়ে আলোচনা করা হলো। 

পানি পান : গরমে সুস্থ থাকতে পানি পানের বিকল্প নেই। গরমের সময় অতিরিক্ত ঘামের কারণে শরীর পানি স্বল্পতা দেখা দেয়। শরীরের পানি ও লবণ ঘাটতি মেটানোর জন্য মুখে খাওয়ার স্যালাইন গ্রহণ করা উচিত। এ ছাড়া গরমে শিশুকে পরিমাণমতো পানি অবশ্যই পান করাতে হবে, যাতে শিশুর শরীরে পানি স্বল্পতা দেখা না দেয়।

খাবার স্যালাইন : গরমে ঘামের সঙ্গে শরীর থেকে অতিরিক্ত লবণপানি বেরিয়ে যায়। তাই শরীরে লবণপানির ঘাতটি মেটাতে খাবার স্যালাইন খাওয়া যেতে পারে। খাবার স্যালাইন শরীরের পানি স্বল্পতা দূর করে।

গোসল : গরমে শরীর ঘামের কারণে দুর্গন্ধ হয়। এ সময় পরিচ্ছন্নতার জন্য গরমকালে সাবান দিয়ে গোসল করা ভালো। যদি সম্ভব হয় তবে দুবার গোসল করা যেতে পারে।

সানগ্লাস ব্যবহার : গরমে অতিরিক্ত রোদে চোখে অস্বস্তিবোধ হওয়াই স্বাভাবিক। পারলে এ অবস্থায় চোখে সানগ্লাস পরা যেতে পারে। সানগ্লাস চোখকে রোদের অস্বস্তি থেকে রেহাই দেবে।

অ্যাজমা রোগীদের সতর্কতা : অতিরিক্ত গরমে অনেকের অ্যাজমার সমস্যা তীব্র হয়। এ অবস্থায় অ্যাজমা রোগীরা যাতে গরমের অস্বস্তিকর পরিবেশের মুখোমুখি না হন, সে ব্যবস্থা গ্রহণ করতে হবে। চিকিৎসকের দেয়া চিকিৎসা নিয়মিতভাবে গ্রহণ করতে হবে।

শাকসবজি- ফলমূল খাদ্য গ্রহণ : গরমের দিনে চর্বিযুক্ত খাবার যতটা সম্ভব এড়িয়ে চলা ভালো। চর্বিজাতীয় খাবারে শরীর আরও উত্তাপ লাভ করবে। ঘাম ও অস্বস্তি দুই-ই বাড়বে। চর্বির সঙ্গে অতিমাত্রায় চিনিযুক্ত খাবারও এড়িয়ে চলা স্বস্তিদায়ক। এ সময় নিয়মিত খাবারের তালিকায় যোগ করতে হবে ফলমূল ও শাকসবজি।

গরমে সহজ উপায়ে সুস্থ থাকুন
                                  
 
 

চৈত্রের এই সময়টাতে প্রকৃতিতে গরম হাওয়া বইতে থাকে বেশি। রোদের তাপমাত্রাও থাকে উত্তপ্ত। তাই গরমের সঙ্গেই ঘোরাফেরা, স্কুল-কলেজ, অফিসসহ বিভিন্ন কাজে ঘরের বাইরে যেতে হয়। তখন সুস্থ থাকা হয়ে ওঠে কঠিন। সুতরাং গরমে নিজেকে কিভাবে সহজ উপায়ে সুস্থ রাখবেন, তা নিয়ে আলোচনা করা হলো। 

পানি পান : গরমে সুস্থ থাকতে পানি পানের বিকল্প নেই। গরমের সময় অতিরিক্ত ঘামের কারণে শরীর পানি স্বল্পতা দেখা দেয়। শরীরের পানি ও লবণ ঘাটতি মেটানোর জন্য মুখে খাওয়ার স্যালাইন গ্রহণ করা উচিত। এ ছাড়া গরমে শিশুকে পরিমাণমতো পানি অবশ্যই পান করাতে হবে, যাতে শিশুর শরীরে পানি স্বল্পতা দেখা না দেয়।

খাবার স্যালাইন : গরমে ঘামের সঙ্গে শরীর থেকে অতিরিক্ত লবণপানি বেরিয়ে যায়। তাই শরীরে লবণপানির ঘাতটি মেটাতে খাবার স্যালাইন খাওয়া যেতে পারে। খাবার স্যালাইন শরীরের পানি স্বল্পতা দূর করে।

গোসল : গরমে শরীর ঘামের কারণে দুর্গন্ধ হয়। এ সময় পরিচ্ছন্নতার জন্য গরমকালে সাবান দিয়ে গোসল করা ভালো। যদি সম্ভব হয় তবে দুবার গোসল করা যেতে পারে।

সানগ্লাস ব্যবহার : গরমে অতিরিক্ত রোদে চোখে অস্বস্তিবোধ হওয়াই স্বাভাবিক। পারলে এ অবস্থায় চোখে সানগ্লাস পরা যেতে পারে। সানগ্লাস চোখকে রোদের অস্বস্তি থেকে রেহাই দেবে।

অ্যাজমা রোগীদের সতর্কতা : অতিরিক্ত গরমে অনেকের অ্যাজমার সমস্যা তীব্র হয়। এ অবস্থায় অ্যাজমা রোগীরা যাতে গরমের অস্বস্তিকর পরিবেশের মুখোমুখি না হন, সে ব্যবস্থা গ্রহণ করতে হবে। চিকিৎসকের দেয়া চিকিৎসা নিয়মিতভাবে গ্রহণ করতে হবে।

শাকসবজি- ফলমূল খাদ্য গ্রহণ : গরমের দিনে চর্বিযুক্ত খাবার যতটা সম্ভব এড়িয়ে চলা ভালো। চর্বিজাতীয় খাবারে শরীর আরও উত্তাপ লাভ করবে। ঘাম ও অস্বস্তি দুই-ই বাড়বে। চর্বির সঙ্গে অতিমাত্রায় চিনিযুক্ত খাবারও এড়িয়ে চলা স্বস্তিদায়ক। এ সময় নিয়মিত খাবারের তালিকায় যোগ করতে হবে ফলমূল ও শাকসবজি।

জরিপ : সাধারণ মানুষে অনাগ্রহ ধনীদের
                                  

আপনার সাংস্কৃতিক প্রেক্ষাপটের মতো, আর্থ-সামাজিক অবস্থানও ঠিক করে দেয় আপনি কিভাবে ভাববেন। কিংবা কোন বিষয়গুলোকে বা কাদের খেয়াল করবেন। সহজ করে বললে, আপনি ধনী নাকি গরিব সেটাও প্রভাবিত করবে আপনার চিন্তাধারাকে।

এমনটাই বেরিয়ে এসেছে ২০১৬ সালে নিউইয়র্ক ইউনিভার্সিটির মনস্তাত্ত্বিক বিজ্ঞানের ওপর করা এক গবেষণা থেকে। এতে দেখা যায়, শ্রমজীবী বা নিম্নবিত্ত মানুষদের তুলনায় ধনী বা উচ্চবিত্তের মানুষ তাদের চারপাশের লোকজনের ব্যাপারে কম আগ্রহী হন। অন্যদিকে, নিম্নবিত্তরা তাদের চারপাশের মানুষদের গভীরভাবে পর্যবেক্ষণ করেন এবং তাদের আবেগ, কষ্ট, ভোগান্তি গভীরভাবে উপলব্ধি করতে পারেন।

মাঠপর্যায়, গবেষণাগারসহ অনলাইন জরিপের মাধ্যমে এই গবেষণাটি পরিচালিত হয়। গবেষণার প্রথম ধাপে তারা নিউইয়র্ক শহরের রাস্তাগুলোতে গিয়ে পর্যবেক্ষণ শুরু করেন। এ সময় তারা গুগল গ্লাস পরে যান; যাতে করে সবকিছু রেকর্ড করা যায়।

পর্যবেক্ষণে দেখা যায় যে, নিম্নবিত্ত বা মধ্যবিত্তরা রাস্তায় কোনো ব্যক্তি বা কোনো কিছুকে খুব সূক্ষ্মভাবে খেয়াল করেন। এমনকি বারবার ফিরে তাকান। অন্যদিকে, উচ্চবিত্তরা কোনো কিছুতেই বেশিক্ষণ তাকিয়ে থাকেন না। কিংবা আগ্রহ দেখান না।

গবেষণার দ্বিতীয় ধাপে, আরো সুনির্দিষ্টভাবে জানতে স্মার্ট গ্লাস ব্যবহার করা হয়। এই প্রযুক্তি মানুষের দৃষ্টির লক্ষ্য সুনির্দিষ্টভাবে চিহ্নিত করতে পারে। এইবার গবেষকরা দেখলেন যে, নিম্নবিত্তরা ছবির মানুষের দিকে তাকিয়ে বেশি সময় ব্যয় করেন। অন্যদিকে, উচ্চবিত্তরা মানুষ নয় বরং বস্তুর দিকে বেশি মনোযোগী হয়ে থাকেন।

এই পর্যায়ে গবেষকরা পর্যবেক্ষণের আলাদা এই প্রবণতার ব্যাপারে নিশ্চিত হয়ে যান। তবু তারা নিশ্চিত হতে চাইছিলেন যে আচরণে এই পার্থক্য মানুষ সচেতনভাবেই করে থাকেন কি না। তারা বলেন, ‘এটা এমন হতে পারে যে, উচ্চবিত্তরা সচেতনভাবেই নিম্নবিত্তদের দিকে কম আগ্রহ দেখান। আবার সামাজিক শ্রেণির বিভিন্ন মানুষ সামাজিকতা রক্ষা করতে ইচ্ছাকৃতভাবে প্রাণবন্ত আগ্রহ দেখাতে পারেন।’

তাই তৃতীয় ধাপে, অনলাইন জরিপের আশ্রয় নেন গবেষকরা। এই জরিপে অংশ নেন প্রায় ৪০০ জন। তাদেরকে একজোড়া ছবি দেখতে দেওয়া হয়। ছবিগুলো আমাদের প্রাত্যহিক জীবনের নানা বিষয়েরই। যেমন, গাছপালা, পোশাক, একজোড়া মানুষের মুখ কিংবা অন্য কিছু। কিছুক্ষণ পরেই ছবিগুলোর মধ্যে খুব সূক্ষ্ম পরিবর্তন করে দেখতে দেওয়া হয় এবং অংশগ্রহণকারীদের বলতে বলা হয়, আগের ছবিটির সঙ্গে এই ছবিটির পার্থক্য কি। এ সময় কোনো মানুষের মুখচ্ছবির ক্ষেত্রে দেখা যায় যে, উচ্চবিত্তরা কম প্রতিক্রিয়া জানান। নিম্নবিত্তরা খুব দ্রুত সুনির্দিষ্টভাবে পার্থক্যগুলো চিহ্নিত করতে পারেন।

মানুষের আর্থ-সামাজিক অবস্থার সঙ্গে মনস্তাত্ত্বিক অবস্থার এই আন্তঃনির্ভরশীলতার বিষয়ে এর আগেও গবেষণা হয়েছিল। দেখা গিয়েছিল, দরিদ্র বা নিম্নবিত্তরা অন্য মানুষের আবেগকে সুনির্দিষ্টভাবে বুঝতে এবং অন্যের ভোগান্তি আরো গভীরভাবে উপলব্ধি করতে পারেন। এই গবেষণা আগের এই গবেষণাকে সত্য প্রমাণিত করে।

গবেষক ডায়াচড বলেন, ‘মানুষের সামাজিক শ্রেণি তার মনস্তাত্ত্বিক প্রক্রিয়ায় কিভাবে প্রভাব ফেলে সেই ধরনের জ্ঞানে আমাদের এই গবেষণা অবদান রাখবে। সামাজিক এই শ্রেণিগুলোর মধ্যে পার্থক্যগুলোর বিষয়ে আমরা যত বেশি জানব, সামাজিক বিভিন্ন বিষয়ে আমরা ততই বুঝতে পারব। এই গবেষণা এই ধাঁধার একটা অংশ মাত্র।’

পোশাকে স্বাধীনতার প্রেরণা
                                  
মহান স্বাধীনতা দিবস আমাদের মুক্তির দিন, আনন্দের দিন। এজন্য দিবসটিকে ঘিরে থাকে নানা অনুষ্ঠান। আর সর্বত্র বিরাজ করে লাল-সবুজের ছোঁয়া। ফ্যাশনসচেতনরা শুধু নয়, সবাই কমবেশি চেষ্টা করেন লাল-সবুজের পোশাক পরতে। তাই দেশীয় ফ্যাশনহাউসগুলো দিবসটি উপলক্ষে তৈরি করে লাল-সবুজের কম্বিনেশনে নানা নান্দনিক পোশাক ও উপহার সামগ্রী। 
 
গর্ব করার মতো আমাদের যা কিছু আছে, তার অনুভূতিকে আরও বেশি মানুষের কাছে তুলে ধরার প্রচেষ্টায় কাজ করে চলছে আমাদের দেশীয় ফ্যাশন হাউসগুলো। স্বাধীনতার এ মাসে মহান স্বাধীনতার মহিমাকে পোশাকের মাধ্যমে সমুন্নত করতে সচেষ্ট হয়ে তারা নিজেদের আউটলেটগুলোতে স্বাধীনতার পোশাকের বিশেষ কালেকশন রাখেন। স্বাধীনতার রং বলতে লাল-সবুজকেই বোঝায়। আর তাই এ দিবসের ফ্যাশনে প্রাধান্য পায় লাল ও সবুজ এ দুটি রঙ। পোশাক অন্য রঙের হলেও লাল-সবুজের ছোঁয়া থাকতেই হবে। পোশাকে না হোক, ওড়না, ব্যাগ অথবা অলঙ্কারে থাকা চাই লাল-সবুজের ছোয়া। তাই স্বাধীনতা দিবস এলেই দেশীয় ফ্যাশন হাউসগুলো নিজেদের সাজিয়ে নেয় লাল-সবুজসহ নানা রঙের ও ঢঙের পোশাকে। শাড়ি, পাঞ্জাবি, শার্ট, কুর্তা, ফতুয়া, স্কার্ট কিংবা শিশুদের জামার ডিজাইনে আনা হয় স্বাধীনতা আমেজ। এখন মানুষের শখ ও পছন্দের সঙ্গে সামঞ্জস্য রেখে ফ্যাশন হাউসগুলো বেশ রুচিশীল ও উত্সব নির্ভর পোশাক তৈরি করছে। 
 
আবার অনেকেই নিজের সৃজনশীলতায় রাঙিয়ে তৈরি করে নিচ্ছেন নিজের একদম আলাদা একটি স্বাধীনতা দিবসের স্টাইল। নারীরা লাল-সবুজ শাড়ি পরতে পারেন লম্বা হাতের ব্লাউজের সঙ্গে। লাল-সবুজ শাড়ি পরতে না চাইলেও এক রঙা শাড়ির সঙ্গে লাল-সবুজের সংমিশ্রণে ব্লাউজ পরুন। এক্ষেত্রে সাদা, ঘিয়া কিংবা কালো শাড়ির সঙ্গে মানানসই লাল কিংবা সবুজ ব্লাউজের হাতায় লেস বসানো হলে দেখতে আরও সুন্দর লাগবে আপনার স্বাধীনতা দিবসের পোশাক। যারা শাড়িতে স্বাচ্ছন্দ্য বোধ করেন না, তারা সালোয়ার-কামিজ অথবা লম্বা কুর্তা পরে নিন। এক্ষেত্রেও উঁচু গলা ও লম্বা হাতা মানানসই হবে। পোশাকে লাল-সবুজ রাখতে না চাইলে রাখুন ওড়না, স্কার্ফ ও গহনা-সাজে। আর যদি আলাদাভাবে পোশাক কেনা না হয়ে থাকে, তাহলে একটি বড় পতাকা কিনে গায়ে জড়িয়ে নিতে পারেন। অথবা কপালে লাল-সবুজ টিপ পরে দুহাত সাজিয়ে তুলুন লাল-সবুজ চুড়িতে, খোঁপায় পরতে পারেন লাল ফুল। মেকআপটা করে নিতে পারেন লাল-সবুজের শেড ঘেঁষে, গালে একে নিতে পারেন আলপনা। পুরুষরা স্বাধীনতা দিবসের ফ্যাশন হিসেবে বেছে নিতে পারেন পাঞ্জাবি বা টি-শার্ট। 
 
স্বাধীনতা দিবস সম্পর্কিত বিভিন্ন ডিজাইনের টি-শার্টগুলো পাওয়া যায় শাহবাগের আজিজ সুপার মার্কেটের দেশীয় ফ্যাশন হাউসগুলোতে। আবার লাল বা সবুজ একটি টি-শার্ট পরে সঙ্গে একটি পতাকা বেঁধে নিতে পারেন কপালে বা হাতে। লাল-সবুজ ব্রেসলেটও ব্যবহার করতে পারেন। বাংলাদেশের পতাকার একটি চমত্কার স্টিকার কিনে বসিয়ে নিতে পারেন পরনের সাদামাটা টি-শার্টেই। যারা পাঞ্জাবি পরতে চাইতেন, তারা একটি মোটা খাদি কাপড়ের পাঞ্জাবি বেছে নিতে পারেন। লাল-সবুজের সংমিশ্রণের পাঞ্জাবি কিনে নিতে পারবেন বিভিন্ন ফ্যাশন হাউস থেকে। লাল-সবুজ সংগ্রহে না থাকলে শুধু লাল কিংবা শুধু সবুজও পরে নিতে পারেন। আর যদি আলাদাভাবে স্বাধীনতা দিবসের জন্য পোশাক কিনতে না চান তাহলে মাথায় একটি লাল-সবুজ গামছা কিংবা পতাকা পেঁচিয়ে নিতে পারেন। অনেকে শরীরে চাদরের মতো জড়িয়ে নেন প্রিয় পতাকাটি। 
 
আপনার ছোট শিশুটিকে কী পরাবেন ভেবেছেন? এবার শিশুদের ফ্যাশনে আধিক্য পাচ্ছে লালের বাহার। বেশ অনেকটা লালের সঙ্গে অল্প সবুজের মিশ্রণে সাজিয়ে তুলুন সন্তানকে। গালে ও শরীরের বিভিন্ন জায়গায় পতাকা এঁকে দেন রং দিয়ে। ইচ্ছে করলে একটি পতাকাও আঁকিয়ে নিতে পারেন নিজের ও নিজের সন্তানের গালে। স্বাধীনতার চেতনাকে ছড়িয়ে দিতে উপহার দিন প্রিয়জনকে। এই তালিকায় রাখতে পারেন মগ, টি-শার্ট, পোস্টার, ভিউকার্ড, সিডি, ডিভিডি, ফতুয়া, টপস, মাথার স্কার্ফ, ব্যান্ডানা, পাঞ্জাবি, মাটির তৈরি মেয়েদের কানের দুল, গলার হার, চুড়ি, ছোট আকারের জাতীয় পতাকাসহ নানা কিছু। স্বাধীনতা দিবসে লাল-সবুজের রঙে নিজেকে সুন্দর করে উপস্থাপন করাটা জরুরি।
অন্ত্র ও মলদ্বারের ক্যান্সার সম্পর্কে সচেতন হউন
                                  
সারাবিশ্বে মার্চ মাসকে অন্ত্র ও মলদ্বারের ক্যানসার সচেতনতার মাস হিসাবে উদযাপন করা হয়। বলাই বাহুল্য উন্নয়নশীল দেশে অন্ত্র ও মলদ্বারের ক্যান্সার আক্রান্ত রোগীর সংখ্যা প্রচুর। তবে উদ্বেগজনক হলেও সত্য আমাদের দেশেও এ রোগে আক্রান্ত রোগীর সংখ্যা নেহায়েত কম নয়। সাম্প্রতিককালে আমাদের দেশে ক্যান্সার সম্পর্কে সচেতনতা বৃদ্ধি এবং রোগ নির্ণয়ে অত্যাধুনিক চিকিত্সা সরঞ্জামের সহজলভ্যতার কারণে অন্ত্র ও মলদ্বারের ক্যান্সার আক্রান্ত রোগীর রোগ নির্ণয় এবং চিকিত্সা  সহজতর  হয়েছে্।
 
অন্ত্র ও  মলদ্বারের ক্যান্সারের রোগ আক্রান্ত হওয়ার পূর্বেই কিছু পূর্ব ধারনা ও উপসর্গ সম্পর্কে ধারনা থাকলে রোগটি দ্রুত নির্ণয় করা সম্ভব হয় ফলে চিকিত্সাও তরান্বিত হয় এবং রোগীর জীবন সংশয় কমে। যে বিষয়গুলো সর্ম্পকে সচেতন হলে অন্ত্র ও মলদ্বারের ক্যান্সারের পূর্বাভাস বা রোগ নির্ণয় দ্রুততর হয় সেগুলো সচেতন ব্যক্তি মাত্রই জানা প্রয়োজন এবং সে অনুযারী সতর্ক জীবন-যাপন করে সবল দীর্ঘজীবন নিশ্চিত করা সম্ভব।
 
যে সব বিষয় গুলো অন্ত্র ও মলদ্বারের ক্যান্সারের ঝুঁকি বাড়ায় তা হলো —
  1. বয়স— পঞ্চাশোর্ধ ব্যক্তিরা অন্ত্র ও মলদ্বারের ক্যান্সারের ঝুঁকিতে থাকেন। যদিও পঞ্চাশ বছরের কম বযসী ব্যক্তিদের মধ্যেও বর্তমানে এ রোগের প্রকোপ লক্ষ্য করা যায়।
  2. অন্ত্র ও মলদ্বারের পলিপ— বয়োবৃদ্ধির সাথে সাথে পলিপ/পলিপগুলো ক্যান্সারে রুপান্তরিত হয়ে থাকে।
  3. পারিবারিক ইতিহাস— বাবা-মা, চাচা-ফুপু, মামা-খালা, ভাই-বোনের (চাচাতো, মামাতো, খালাতো, ফুফাতো) মধ্যে কেউ যদি অন্ত্র বা মলদ্বারের ক্যান্সারে আক্রান্ত থাকেন তাহলে সে পরিবারের অন্য সদস্যদের অন্ত্র বা মলদ্বারের ক্যান্সারের ঝুঁকি থাকে।
  4. অন্ত্র ও মলদ্বারে কোষীয় পরিবর্তন ক্যান্সারের ইংগিত বহন করে। যেমন - বিভিন্ন ধরনের পলিপাস — Heriditary nonpolyposis coloreetal canaer. (HNPCC), Familial Adenomatous polyposis (FAP).
  5. শরীরের অন্য কোন অংশে বিশেষ করে মহিলাদের জরায়ু ডিম্বানু বা স্তনে ক্যান্সার থাকলে অন্ত্র ও মলদ্বারে ক্যান্সার হতে পারে।
  6. অন্ত্র ও মলদ্বারের প্রদাহ জনিত রোগ (ইনফ্লামেটরী বাওয়েল ডিজিজ)।
  7. ধুমপান — অতিরিক্ত ধূমপান অন্ত্র ও মলদ্বারে ক্যান্সার সৃষ্টিতে সহায়তা করে।
  8. মদ্যপান ।
  9. অতিরিক্ত প্রানীজ চবির্যুক্ত খাবার গ্রহন।
১০. আঁঁশযুক্ত খাবার গ্রহন না করা।
১১. মেদবহুল শরীর
 
প্রতিরোধ ঃ
সুস্থ  সুন্দর জীবন- যাত্রা প্রনালী গ্রহন করলে অন্ত্র ও মলদদ্বারের ক্যান্সারের ঝুঁকি কমানো সম্ভব।
  1. ধূমপান পরিহার করতে হবে , প্রতি পাঁচজনের একজন রোগীর অন্ত্র/মলদ্বারের ক্যান্সারের প্রধান কারন ধূমপান ।
  2. মদ্যপান থেকে বিরত থাকতে হবে।
  3. অতিরিক্ত আঁশযুক্ত খাবার গ্রহন করতে হবে।
  4. প্রানীজ চর্বিযুক্ত খাদ্য পরিহার করতে হবে ।
  5. শরীরের ওজন নিয়ন্ত্রনে রাখতে হবে।
  6. নিয়মিত ব্যায়াম করতে হবে।
 
অন্ত্র ও মলদ্বারের ক্যান্সারের লক্ষনসমূহ ঃ
  1. মলে আকৃতিগত পরির্বতন (পূর্বে শক্ত ছিল এখন নরম অথবা বিপরীত আকৃতির মল)।
  2. মলত্যাগের অভ্যাসে হঠাত্ পরির্বতন-কোষ্ঠকাঠিন্য থেকে ডায়রিয়া বা ডায়রিয়া থেকে কোষ্ঠকাঠিন্য।
  3. রক্তযুক্ত মলত্যাগ করা বা মলদ্বার দিয়ে শুধু রক্ত নিঃসরন হওয়া।
  4. সার্বক্ষনিক পেট ব্যথা, পেটের ভিতরে অস্বস্তি বোাধ করা, পেটে কামড় দেয়া, পেটে অত্যাধিক গ্যাস অনুভূত হওয়া।
  5. মলত্যগে পরিতৃপ্ত না হওয়া ।
  6. ক্লান্তি বা দূর্বল বোধ করা।
  7. শরীরের ওজন কমতে থাকা।
 
 
  1. রোগ নির্ণয় ঃ
যে কোন রোগের সূত্রপাত হওয়া মাত্রই রোগটি ু নির্ণয় করা গেলে চিকিত্সা সহজতর হয়ে থাকে এজন্যে প্রয়োজন রোগ নির্ণয় পদ্ধতিগুলো অনুসরন করা ।
 
  • মলে রক্তের উপস্থিতি নির্ণয়
  • আংগুলের সাহায্যে মলদ্বার পরীক্ষা
  • সিগময়ডোস্কপি
  • কলোনোস্কপি
  • বেরিয়াম এনেমা ডাবল কনট্রাস্ট
  • ভার্চুয়াল কলোনোস্কপি।
অন্ত্র ও মলদ্বারের ক্যান্সারের লক্ষণসমূহকে গুরুত ্বসহকারে বিবেচনা করে চিকিত্সকের পরামর্শ  অনুযায়ী রোগ নির্ণয় পদ্ধতি অনুসরন করে অন্ত্র ও মলদ্বারের সুস্থতা/অসুস্থতা সম্পর্কে নিশ্চিত হয়ে যথাযথ ব্যবস্থা নিন রোগমুক্ত সুন্দর জীবন যাপন করুন । অন্ত্র ও মলদ্বারের ক্যান্সার সচেতনতার মাসে চিকিত্সক হিসাবে এটাই আমাদের কাম্য।
 
ডা : আহমেদউজ জামান
এমবিবিএস, এম.এস (সার্জারী);  পিএইচ.ডি (মেডিকেল সায়েন্স)
এফ.আই.সি.এস; একটিভ মেম্বার (আই.এস.ইউ.সি.আর.এস.)
সহযোগী  অধ্যাপক - সার্জারী
 
 
অধিক ওজন থেকে ঝুঁকি
                                  
শরীর যাঁদের মোটা, ওজন যাঁদের বেশি, তাঁদের ক্ষেত্রে ডায়াবেটিস, উচ্চ রক্তচাপ, স্ট্রোক, হার্ট অ্যাটাক বা হৃদরোগ, স্তন ক্যান্সার, মলাশয়ের ক্যান্সার, আর্থ্রাইটিস বা বাতের সমস্যা, পিত্তপাথর, ইত্যাদি অসুখ হবার সম্ভাবনা বেশি। নিচের কয়েকটি বিষয় পরিমাপ করে শরীর কেমন মোটা তা জানার পাশাপাশি অসুখ হবার ঝুঁকি সম্পর্কেও ধারণা করা যাবে।
 
‘বিএমআই’ পরিমাপ করা:
 
শরীর কেমন মোটা, তা দেখার ভাল উপায় ‘বিএমআই’ মেপে দেখা। শরীরের ওজন আর উচ্চতার অনুপাতকে বলে ‘বিএমআই’। শরীরের ওজন যত কেজি সেই সংখ্যাকে, উচ্চতা যত মিটার, তার বর্গ দিয়ে ভাগ করতে হয়। সেই ভাগফলকে বলে ‘বিএমআই’। ধরা যাক, কোন ব্যক্তির ওজন ৬২ কেজি এবং উচ্চতা ১৬৪ সেন্টিমিটার (অর্থাৎ ১.৬৪ মিটার)। তাহলে তার ‘বিএমআই’ হবে, ৬২ কেজি ভাগ (১.৬৪ গুণ ১.৬৪) মিটার= ২৩.০৫ কেজি/মিটার২। সংক্ষেপে, ২৩.০৫। ‘বিএমআই’ ১৮.৫ এর নিচে হলে শরীরটা শুকনা পাতলা। ১৮.৫ থেকে ২৪.৯ এর মধ্যে হলে ভাল; শরীরটা মোটা নয়, স্বাভাবিক। ‘বিএমআই’ ২৫ এর উপরে হলে বুঝতে হবে শরীরটা মোটা। আর ৩০ এর উপরে হলে, অতিশয় মোটা। এ দু’ক্ষেত্রেই অসুখ হবার ঝুঁকি বেশি।
 
কোমরের বেড় পরিমাপ করা:
 
‘বিএমআই’ মেপে অনেক সময় শরীরের চর্বির সঠিক পরিমাপ হয় না। সমান উচ্চতার একজন ক্রীড়াবিদ এবং শারীরিক পরিশ্রম না করে দিন কাটানো একজন মানুষের ‘বিএমআই’ সমান হলেও দু’জনের শরীরের চর্বির পরিমাণ সমান নয়। শারীরিক পরিশ্রম না করে দিন কাটানো মানুষের শরীরে চর্বির পরিমাণ বেশি। এবং সেটাই উদ্বেগের কারণ। এক্ষেত্রে কোমরের বেড় মেপে শরীরের চর্বির পরিমাণ সম্পর্কে আন্দাজ করা যায়। কোমরের মাপ নিতে হবে মোটামুটি নাভি বরাবর। কোমরের কাপড় সরিয়ে মাপের ফিতাটাকে ত্বকের সঙ্গে হালকা করে লাগিয়ে মেপে নিতে হবে কোমরের বেড়। পুরুষের ক্ষেত্রে কোমরের মাপ ৯০ সেন্টিমিটারের কম এবং মহিলার ক্ষেত্রে ৮০ সেন্টিমিটার এর কম হলেই ভাল।  বেশি হলে অসুখ হবার ঝুঁকি বেশি।
কোষ্ঠকাঠিন্যে ফল খাওয়া প্রয়োজন
                                  
কোষ্ঠকাঠিন্য হয়ে থাকে শরীরে ঠিক মতো হাইড্রেশন না হওয়ার কারণে। এটি দূর করার জন্য শরীরে পর্যাপ্ত ফ্লুয়িডের প্রয়োজন হয়। এই জন্য ফল খাওয়ার প্রয়োজন পড়ে। ফলের মধ্যে প্রচুর পানি থাকার পাশাপাশি ফাইবারও থাকে। যা হজমে সাহায্য করে। এই জন্য নিয়ম মেনে ফল খাওয়া প্রয়োজন। 
 
তরমুজ: গরম কালে শরীর ডিহাইড্রেটেড হয়ে যায়। তাই এই সময় কোষ্ঠকাঠিন্যের সমস্যা বেশি হয়। আবার গরম কালে প্রচুর তরমুজ ওঠে। তরমুজের রস এই সময় পেট ঠাণ্ডা রাখতে, হজমে ও কোষ্ঠকাঠিন্য কমাতে সাহায্য করে।
 
মুসাম্বির রস: শরীর থেকে টক্সিন দূর করতে সাহায্য করে মুসাম্বির রস। ফলে কোষ্ঠকাঠিন্য কমাতেও এই রস কাজে দেয়।
 
কমলার রস: ভিটামিন সি ও ফাইবারে পরিপূর্ণ কমলা লেবু। যা হজমে সাহায্য করে ও কোষ্ঠকাঠিন্য দূর করে।
 
আনারসের রস: আনারসের মধ্যে থাকা উৎসেচক ব্রোমেলিন হজমে সাহায্য করে ও কোষ্ঠকাঠিন্য দূর করে।
 
লেবুর রস: লেবুতে থাকা ভিটামিন সি হজমে ও পেট পরিষ্কার রাখতে সাহায্য করে।
 
আপেলের রস: আপেলের মধ্যে সরবিটল যা শরীরে লাক্সেটিভের কাজ করে। আপেলে থাকা আয়রনও হজমে সাহায্য করে।
 
শশার রস: শশার মধ্যে প্রচুর পরিমাণ পানি থাকে। যা শরীরে ন্যাচারাল লাক্সেটিভ হিসেবে কাজ করে।
 
রাশিফল : সুখের দেখা পেতে পারেন
                                  

মেষ (২১ মার্চ-২০ এপ্রিল) : সংসারের কোনো ছোট কারণে বিবাদ বাধতে পারে। উচ্চব্যক্তির আনুগত্যে থাকার জন্য কাজের সুবিধা পেতে পারেন।

বৃষ (২১ এপ্রিল-২১ মে) : মানসিক দিকে আজ একটু অশান্তি বাধতে পারে। রক্ত চাপ নিয়ে চিন্তা হতে পারে। আজ কাজ নিয়ে ব্যস্ত হতে হবে। আজ সুখের দেখা পেতে পারেন। 

মিথুন (২২ মে-২১ জুন) : চাকরির স্থানে বদলি হতে পারে। পিতার শরীর নিয়ে কোনো চিন্তা বাড়তে পারে। আঘাত লাগতে পারে। অর্থ ব্যাপারে কোনো চাপ আসতে পারে।

কর্কট (২২ জুন-২২ জুলাই) : ব্যবসার দিকে আয় বাড়তে পারে। গঠনমূলক কোনো কাজের জন্য উন্নতি হতে পারে। স্ত্রীর কারণে সুখ আসতে পারে।

সিংহ (২৩ জুলাই-২৩ আগস্ট) : পরিবারের জন্য কোনো বিবাদ বাড়তে পারে। কাজের চাপ বাড়তে পারে। পেটের যন্ত্রণা বাড়তে পারে।

কন্যা (২৪ আগস্ট-২৩ সেপ্টেম্বর) : বন্ধুদের দ্বারা উপকার পেতে পারেন। পেটের কোনো সমস্যার জন্য কাজের ক্ষতি হতে পারে। অর্থের ব্যাপারে চিন্তা বাড়তে পারে।

তুলা (২৪ সেপ্টেম্বর-২৩ অক্টোবর) : পড়াশোনার জন্য কোনো সুবিধা পেতে পারেন। সন্তানের কারণে সংসারে সুখ সমৃদ্ধি ফিরে পেতে পারেন। কোনো সহকর্মীর জন্য ব্যবসায় ক্ষতি হতে পারে।

বৃশ্চিক (২৪ অক্টোবর-২২ নভেম্বর) : সামাজিক কোনো কাজের জন্য সুনাম বাড়তে পারে। ব্যবসার দিকে কোনো শত্রু আজ ক্ষতি করতে পারে।

ধনু (২৩ নভেম্বর-২১ ডিসেম্বর) : ফাটকা কোনো লাভ বাড়িতে আসতে পারে। স্ত্রী নিয়ে সমস্যা বৃদ্ধি হতে পারে। সাংসারিক ব্যাপারে বাড়তি খরচের যোগ হতে পারে।

মকর (২২ ডিসেম্বর-২০ জানুয়ারি) : সাধু সঙ্গ থাকার জন্য আনন্দ বাড়তে পারে। ব্যবসার দিকে আজ একটু সাবধান থাকা দারকার।

কুম্ভ (২১ জানুয়ারি-১৮ ফেব্রুয়ারি) : চাকরির জন্য বিদেশে যাওয়ার আলোচনা। ভাই-বোনের সম্পত্তির ব্যাপারে বিবাদ হতে পারে। স্ত্রীর পরামর্শে ব্যবসায় উন্নতি হতে পারে।

মীন (১৯ ফেব্রুয়ারি-২০ মার্চ) : বাড়িতে চুরির জন্য অর্থক্ষতির আশঙ্কা। ঘরে-বাইরে সব জায়গায় প্রতিকূল প্রভাব হতে পারে। কোনো নারীকে ঘিরে দাম্পত্য কলহ বাধতে পারে।

পেট ব্যথার ৫ প্রাকৃতিক সমাধান
                                  
পেটে ব্যথা খুবই যন্ত্রণাদায়ক। এ ব্যথা নানান রকম হতে পারে। সমাধানের জন্য ঘরোয়া কিছু প্রাকৃতিক উপায় রয়েছে। এগুলো হলো,
 
১) হজম সমস্যা এবং অরুচিজনিত পেটে ব্যথায় আদা স্লাইস করে কেটে নিয়ে লেবুর রসে লবণ মিশিয়ে তাতে ওই আদা ডুবিয়ে রাখতে হবে খানিকক্ষণ। এরপর আদা রোদে শুকিয়ে প্রতিবেলা খাবার পর খেতে হবে। এতে করে পেট ব্যথা দূর হবে চিরকালের মতো।
 
২) অ্যাসিডিটি ও গ্যাসের জ্বালাপোড়ার ব্যথায় ২০ টি কিশমিশ এক গ্লাস পানিতে সারারাত ভিজিয়ে রাখতে হবে। সকালে উঠে কিশমিশগুলো পিষে খালি পেটে খেলে পেট ঠাণ্ডা হবে এবং অ্যাসিডিটি ও গ্যাসের জ্বালাপোড়ার ব্যথা থেকে উপশম পাওয়া যাবে।
 
৫) নারীদের মাসিকজনিত পেটে ব্যথায় সমাধানে এক মুঠো তুলসী পাতা ছেঁচে রস বের করে নিন এবং দুই চা চামচ তুলসী পাতার রস এক কাপ কুসুম গরম পানিতে মিশিয়ে দিনে তিন বার পান করতে হবে। এতে এ ব্যথা উপশম হবে।
 
৩) ডায়রিয়া ও ডিসেন্ট্রিজনিত ব্যথায় এক কাপ পরিমাণে বেদানার রস প্রতিদিন দুইবার পান করতে হবে। এতে পেটে ব্যথা তো দূর হবেই একই সঙ্গে ডায়রিয়ার সমস্যাও দূর হবে।
 
৪) কোষ্ঠকাঠিন্যের সমস্যার কারণে পেটে ব্যথায় এক চা চামচ ত্রিফলা কুসুম গরম পানিতে মিলিয়ে প্রতিরাতে ঘুমানোর আগে পান করতে হবে। এতে কোষ্ঠকাঠিন্যের সমস্যা দূর হবে। এবং পেটে ব্যথার সমস্যা এমনকি গ্যাস, অ্যাসিডিটির সমস্যা থেকেও রেহাই পাওয়া যাবে।
ঝাল-মশলার খাবারের প্রতি কেন মানুষের এই দুর্বলতা
                                  
ব্যক্তিভেদে ঝালের সহ্য ক্ষমতা ভিন্ন হয়ে থাকে। মরিচের ঝাল পরিমাপের জন্য সাধারণত স্কোভাইল স্কেল ব্যবহার করা হয়। পৃথিবীর সব থেকে বেশি ঝাল মরিচের মধ্যে ড্রাগন’ ব্রেথকে, ঘোস্ট পিপার, নাগা মরিচ অন্যতম। এসব মরিচের ঝাল ৮ লাখ স্কোভাইল থেকে সাড়ে ১০ লাখ স্কোভাইলের মধ্যে। এই মরিচগুলোর যে কোনো একটি প্রজাতির গোটা একটা মরিচ খেলে যে কারোর শরীরে মারাত্মক প্রতিক্রিয়া দেখা দিতে পারে।   
 
শুধু মরিচ খেতে বললে অনেকেই হয়ত পিছিয়ে যাবে কিন্তু ঝাল আর কড়া মশলার খাবারের বেলায় ভিন্নচিত্র লক্ষ্য করা যায়। ঝাল ঝাল কড়া মশলার খাবারের প্রতি অনেকেরই রয়েছে বিশেষ দুর্বলতা। থাই ফুড, মেক্সিকান ফুড, চাইনিজ ফুড, ইন্ডিয়ান ফুড কিংবা ইথিওপিয়ান ফুডের অনেক খাবারেই কড়া মশলার উপস্থিতি লক্ষ করা যায়। মশলার প্রতি মানুষের এই দুর্বলতার কারণেই সারা বিশ্বের খাদ্য রসিকদের কাছে দারুণ জনপ্রিয় এসব খাবার। মূলত অতিরিক্ত ঝাল আর মশলার কারণে এসব খাবার সুগন্ধি এবং চিত্তাকর্ষক হয়ে ওঠে মানুষের কাছে।
তবে ঝাল খাবারের সঙ্গে আবহাওয়ার একটি সম্পর্ক খুঁজে পেয়েছেন গবেষকরা। তাদের মতে, যেসব অঞ্চলের তাপমাত্রা অনেক বেশি থাকে সেখানকার মানুষের কাছে ঝাল খাবারের চাহিদা বেশি। পৃথিবীর বিভিন্ন প্রান্তের খাবারের ইতিহাস এবং খাবারে ব্যবহূত মশলার প্রকৃতি বিশ্লেষণ করে তারা এ তথ্য দিয়েছেন। 
 

তাদের মতে, যেসব অঞ্চলে অতিরিক্ত গরম সেখানে সাধারণত দ্রুত খাবার নষ্ট হয়ে যায়। কিন্তু খাবারে বেশি করে ঝাল-মশলা দিলে সহজে নষ্ট হয় না। ঝাল-মশলার খাবারে ব্যাকটেরিয়ার আক্রমণও কম হয়। তীব্র গরম অঞ্চলের মানুষের গরম কমাতেও নাকি সাহায্য করে কড়া ঝাল-মশলার খাবার। অতিরিক্ত ঝাল খাওয়ার কারণে অনেকে ঘেমে যান। মানুষের শরীরের তাপমাত্রা নিয়ন্ত্রণেও নাকি ঝালের ভূমিকা রয়েছে। এসব কারণ থেকেই হয়ত ঝাল-মশলার খাবারের প্রতি মানুষের দুর্বলতাটা একটু বেশি।

জেনে নিন কিভাবে চকলেট কাপ কেক তৈরি করবেন?
                                  

ঘরে বসে আপনি সহজে চকলেট কাপ কেক কিভাবে তৈরি করতে পারেন। কিভাবে তৈরি করবেন নিচে ভিডিও দেখে সহজে তৈরি করে আপনার নাস্তার রেসিপিতে রাখতে পারেন চকলেট কাপ কেক। পলিজ কিচেনে’র স্বত্ত্বাধীকার পলি জামানের রেসিপি’টি আমাদের পাঠকের জন্য দেওয়া হল-

উপকরন: ৩/৪ কাপ ময়দা ১/২ কাপ কোকো পাউডার ১চা চামচ বেকিং পাউডার ১/২ চা চামচ বেকিং সোডা বড় ডিম ২টি, স্বভাবিক তাপমাত্রায় রেখে নিতে হবে* ৩/৪ কাপ চিনি ১/২ কাপ মাখন ১/২ কাপ চকলেট ২চা চামচ চকলেট এসেন্স।

তার  কিছুক্ষণ পরেই আপনি পরিবেশন করতে পারবেন।

কাঁচা ছোলার উপকারিতা
                                  

কাঁচা ছোলার গুণ সম্পর্কে আমরা সবাই জানি। প্রতি ১০০ গ্রাম খাদ্য উপযোগী ছোলায় আমিষ প্রায় ১৮ গ্রাম, কার্বোহাইড্রেট প্রায় ৬৫ গ্রাম, ফ্যাট মাত্র ৫ গ্রাম, ২০০ মিলিগ্রাম ক্যালসিয়াম, ভিটামিন ‘এ’ প্রায় ১৯২ মাইক্রোগ্রাম এবং প্রচুর পরিমাণে ভিটামিন বি-১ ও বি-২ আছে।

এছাড়াও ছোলায় বিভিন্ন প্রকার ভিটামিন, খনিজ লবণ, ম্যাগনেশিয়াম ও ফসফরাস রয়েছে। এছাড়াও রয়েছে আরও অনেক উপকার। উচ্চমাত্রার প্রোটিনসমৃদ্ধ খাবার ছোলা। কাঁচা, সেদ্ধ বা তরকারি রান্না করেও খাওয়া যায়। কাঁচা ছোলা ভিজিয়ে, খোসা ছাড়িয়ে, কাঁচা আদার সঙ্গে খেলে শরীরে একই সঙ্গে আমিষ ও অ্যান্টিবায়োটিক যাবে। আমিষ মানুষকে শক্তিশালী ও স্বাস্থ্যবান বানায়। আর অ্যান্টিবায়োটিক যেকোনো অসুখের বিরুদ্ধে যুদ্ধ করে। ছোলার কিছু চমকপ্রদ গুণাগুণ হল-

ডাল হিসেবে : ছোলা পুষ্টিকর একটি ডাল। এটি মলিবেডনাম এবং ম্যাঙ্গানিজ এর চমৎকার উৎস। ছোলাতে প্রচুর পরিমাণে ফলেট এবং খাদ্য আঁশ আছে সেই সাথে আছে আমিষ, ট্রিপট্যোফান, কপার, ফসফরাস এবং আয়রণ।

হৃদরোগের ঝুঁকি কমাতে : অস্ট্রেলিয়ান গবেষকরা দেখিয়েছেন যে খাবারে ছোলা যুক্ত করলে টোটাল কোলেস্টেরল এবং খারাপ কোলেস্টেরল এর পরিমাণ কমে যায়। ছোলাতে দ্রবণীয় এবং অদ্রবণীয় উভয় ধরনের খাদ্য আঁশ আছে যা হৃদরোগে আক্রান্ত হওয়ার ঝুঁকি কমিয়ে দেয়। আঁশ, পটাসিয়াম, ভিটামিন ‘সি’ এবং ভিটামিন বি-৬ হৃদযন্ত্রের স্বাস্থ্য ভালো রাখতে সাহায্য করে। ফলে হৃদরোগের ঝুঁকি কমে যায়। এর ডাল আঁশসমৃদ্ধ যা রক্তে কোলেস্টেরলের পরিমাণ কমাতে সাহায্য করে। এক সমীক্ষায় দেখা গেছে, যারা প্রতিদিন ৪০৬৯ মিলিগ্রাম ছোলা খায়, হৃদরোগ থেকে তাদের মৃত্যুর ঝুঁকি ৪৯% কমে যায়।

রক্তচাপ নিয়ন্ত্রণে : আমেরিকান মেডিকেল অ্যাসোসিয়েশন জার্নালে প্রকাশিত একটি গবেষণায় দেখানো হয় যে, যে সকল অল্পবয়সী নারীরা বেশি পরিমাণে ফলিক এসিডযুক্ত খাবার খান তাদের হাইপারটেনশন এর প্রবণতা কমে যায়। যেহেতু ছোলায় বেশ ভাল পরিমাণ ফলিক এসিড থাকে সেহেতু ছোলা খেলে রক্তচাপ নিয়ন্ত্রণে রাখা সহজ হয়। এছাড়া ছোলা বয়সসন্ধি পরবর্তীকালে মেয়েদের হার্ট ভাল রাখতেও সাহায্য করে।

রক্ত চলাচল : অপর এক গবেষণায় দেখা গেছে যে যারা প্রতিদিন ১/২ কাপ ছোলা, শিম এবং মটর খায় তাদের পায়ের আর্টারিতে রক্ত চলাচল বেড়ে যায়। তাছাড়া ছোলায় অবস্থিত আইসোফ্লাভন ইস্কেমিক স্ট্রোকে আক্রান্ত ব্যক্তিদের আর্টারির কার্যক্ষমতাকে বাড়িয়ে দেয় ।

ক্যান্সার রোধে : কোরিয়ান গবেষকরা তাদের গবেষণায় প্রমাণ করেছেন যে বেশি পরিমাণ ফলিক এসিড খাবারের সাথে গ্রহণের মাধ্যমে নারীরা কোলন ক্যান্সার এবং রেক্টাল ক্যান্সার এর ঝুঁকি থেকে নিজিদেরকে মুক্ত রাখতে পারেন। এছাড়া ফলিক এসিড রক্তের অ্যালার্জির পরিমাণ কমিয়ে এ্যজমার প্রকোপও কমিয়ে দেয়। আর তাই নিয়মিত ছোলা খান এবং সুস্থ থাকুন।

রমজানে : রমজান মাসে ইফতারের সময় জনপ্রিয় খাবার হলো ছোলা। আমাদের দেশে ছোলার ডাল নানাভাবে খাওয়া হয়। দেহকে করে দৃঢ়, শক্তিশালী, হাড়কে করে মজবুত, রোগ প্রতিরোধক্ষমতা বৃদ্ধির জন্য এর ভূমিকা অপরিহার্য। এতে রয়েছে প্রচুর পরিমাণে পটাশিয়াম।

কোলেস্টেরল : ছোলা শরীরের অপ্রয়োজনীয় কোলেস্টেরল কমিয়ে দেয়। ছোলার ফ্যাট বা তেলের বেশির ভাগ পলিআনস্যাচুরেটেড ফ্যাট, যা শরীরের জন্য ক্ষতিকর নয়। প্রোটিন, কার্বোহাইড্রেট ও ফ্যাট ছাড়া ছোলায় আরও আছে বিভিন্ন ভিটামিন ও খনিজ লবণ।

কোষ্ঠকাঠিন্য দূর করে : ছোলায় খাদ্য-আঁশও আছে বেশ। এ আঁশ কোষ্ঠকাঠিন্য সারায়। খাবারের আঁশ হজম হয় না। এভাবেই খাদ্যনালী অতিক্রম করতে থাকে। তাই পায়খানার পরিমাণ বাড়ে এবং পায়খানা নরম থাকে।

ডায়াবেটিসে উপকারী : ১০০ গ্রাম ছোলায় আছে: প্রায় ১৭ গ্রাম আমিষ বা প্রোটিন, ৬৪ গ্রাম শর্করা বা কার্বোহাইড্রেট এবং ৫ গ্রাম ফ্যাট বা তেল। ছোলার শর্করা বা কার্বোহাইডেটের গ্লাইসেমিক ইনডেক্স কম। তাই ডায়াবেটিক রোগীদের জন্য ছোলার শর্করা ভাল। প্রতি ১০০ গ্রাম ছোলায় ক্যালসিয়াম আছে প্রায় ২০০ মিলিগ্রাম, লৌহ ১০ মিলিগ্রাম, ও ভিটামিন এ ১৯০ মাইক্রোগ্রাম। এছাড়া আছে ভিটামিন বি-১, বি-২, ফসফরাস ও ম্যাগনেসিয়াম। এর সবই শরীরের উপকারে আসে।

রক্তের চর্বি কমায় : ছোলার ফ্যাটের বেশিরভাগই পলি আনস্যাচুয়েটেড। এই ফ্যাট শরীরের জন্য মোটেই ক্ষতিকর নয়, বরং রক্তের চর্বি কমায়।

অস্থির ভাব দূর করে : ছোলায় শর্করার গ্লাইসেমিক ইনডেক্সের পরিমাণ কম থাকায় শরীরে প্রবেশ করার পর অস্থির ভাব দূর হয়।

রোগ প্রতিরোধ করে : কাঁচা ছোলা ভিজিয়ে কাঁচা আদার সঙ্গে খেলে শরীরে আমিষ ও অ্যান্টিবায়োটিকের চাহিদা পূরণ হয়। আমিষ মানুষকে শক্তিশালী ও স্বাস্থ্যবান বানায় এবং অ্যান্টিবায়োটিক যে কোনো অসুখের জন্য প্রতিরোধ গড়ে তোলে।

জ্বালাপোড়া দূর করে : সালফার নামক খাদ্য উপাদান থাকে এই ছোলাতে। সালফার মাথা গরম হয়ে যাওয়া, হাত-পায়ের তলায় জ্বালাপোড়া কমায়।

মেরুদণ্ডের ব্যথা দূর করে : এছাড়াও এতে ভিটামিন ‘বি’ও আছে পর্যাপ্ত পরিমাণে। ভিটামিন ‘বি’ মেরুদণ্ডের ব্যথা, স্নায়ুর দুর্বলতা কমায়। ছোলা অত্যন্ত পুষ্টিকর। এটি আমিষের একটি উল্লেখযোগ্য উৎস। এতে আমিষ মাংস বা মাছের পরিমাণের প্রায় সমান। তাই খাদ্যতালিকায় ছোলা থাকলে মাছ মাংসের প্রয়োজন পরে না। ত্বকে আনে মসৃণতা। কাঁচা ছোলা ভীষণ উপকারী। তবে ছোলার ডালের তৈরি ভাজা-পোড়া খাবার যত কম খাওয়া যায় ততই ভালো। তাই হজমশক্তি বুঝে ছোলা হোক পরিবারের শক্তি। 

দিনের শুরুতে কী করবেন?
                                  

রাত শেষ হয়ে আসে দিন। দিনের সূর্য উঁকি দেয় আকাশের বুকে। তবে সকালে ঘুম ভাঙ্গার পর প্রথম কোন কথাটা মাথায় আসে? চাকুরীজীবীদের মনে পড়ে অফিস, কাজ এবং ছোটাছুটি। আর শিক্ষার্থীদের মনে আসে ক্লাস, পরীক্ষার ব্যস্ততা। এতসব নেতিবাচক চিন্তা আপনার মন মেজাজ খারাপ করে দেওয়ার জন্য যথেষ্ট।

তাই দিনের শুরুটা ইতিবাচক, সুন্দর কিছু চিন্তা করে শুরু করুন। দেখবেন একটি সাফল্যময় সুন্দর দিন কাটাচ্ছেন আপনি। তাই আসুন দেখি, কিভাবে আপনি ইতিবাচকভাবে দিনের শুরুটা করতে পারেন।

পানি পান : সকালে ঘুম থেকে উঠে খালি পেটে কয়েক গ্লাস পানি পান করুন। এটি আপনার এনার্জি বৃদ্ধি করবে। এবং আপনার ওজন কমাতে সাহায্য করে থাকে। সম্ভব হলে কুসুম গরম পানির সাথে লেবুর রস এবং মধু মিশিয়ে পান করতে পারেন। এটি হজমশক্তি বৃদ্ধি করে শরীরকে হাইড্রেটেড রাখবে। তবে গ্যাসের সমস্যা থাকলে লেবু পানি পান করা থেকে বিরত থাকুন।

বর্তমানকে গুরুত্ব দিন : গতকাল কি হয়ছে, কেন হয়ছে তা ভুলে যান। আজকে কি করবেন তা কীভাবে করবেন তা চিন্তা করুন। গতকাল আপনি পরিবর্তন করতে পারবেন না। তাই সেটা চিন্তা করে সময় নষ্ট করা উচিত নয়।

হালকা ব্যায়াম : দিনের শুরুতে হালকা কিছু ব্যায়াম দিয়ে শুরু করুন। ব্যায়াম করতে পারলে আপনার সারা দিন ঝরঝরে এবং সুন্দর কাটবে। ১৫/২০ সেকেন্ড আপানার পায়ের পাতা ডান দিক থেকে বাম দিকে আবার বাম দিক থেকে ডান দিকে ঘোরান। এটি করলে আপানার সারা রাতের ঘুমিয়ে থাকা ম্যাসলের জড়তা কেটে যায় এবং হাঁটাহাঁটি করতে কোন সমস্যা হয় না। এছাড়া কিছুক্ষণ বারান্দায় হাঁটাহাঁটিও করতে পারেন। এতেও আপনার মাংস পেশীর জড়তা কাটাতে সাহায্য করে থাকে।

ইতিবাচক চিন্তা : যা পেয়েছেন, যার জন্য আপনি কৃতজ্ঞ এমন জিনিসের লিস্ট মনে মনে তৈরি করুন। এটি আপনার মন ভাল করে কাজের শক্তি দেবে। নেতিবাচক চিন্তা দূর করে জীবনের ইতিবাচক দিক খুঁজে বের করুন। দেখবেন দিনটি সুন্দর হয়ে গেছে।

সাস্থ্যসম্মত সকালের নাস্তা : সকালে অনেকে তেলে ভাজা পরোটা খেতে পছন্দ করে। এটি সুস্বাদু হতে পারে তবে এটি স্বাস্থ্যের জন্য মোটেও উপকারি নয়। রুটি, ফল, ফলের জুস, অথবা ওটস দিয়ে দিনের শুরুর নাস্তাটা হতে পারে। অনেকেই তাড়াহুড়া করে সকালের নাস্তা না করে ঘর থেকে বের হয়ে যান। এই কাজটি স্বাস্থের জন্য ক্ষতিকর।

অন্যের প্রতি সদাচরণ করুন
                                  

বুধবার ১০ জানুয়ারি ২০১৮, দিনটি কেমন যাবে 

মেষ রাশি (২১ মার্চ-২০ এপ্রিল) : অক্লান্ত পরিশ্রমের পর ব্যবসায় উন্নতির যোগ। সম্ভ্রান্ত কোনো লোকের সঙ্গে দেখা হওয়ায় বিশেষ লাভ। নিজের পাওনা আদায় হতে পারে।

বৃষ রাশি (২১ এপ্রিল-২০ মে) : অপ্রিয় সত্যি না বলাই শ্রেয়। প্রেম-ভালোবাসার জন্য দিনটি শুভ। মনের মানুষের কাছে মনের কথা স্পষ্ট করে প্রকাশ করুন।

মিথুন রাশি (২১ মে-২০ জুন) : সৃজনশীল কাজকর্মে সুফল পেতে পারেন। ধর্ম-কর্মের প্রতি আগ্রহ বৃদ্ধি পাবে। বিদ্যার্থীদের জন্য সময় অনুকূল থাকবে।

কর্কট রাশি (২১ জুন-২০ জুলাই) : সন্তানের কোনো সাফল্য আনন্দদায়ক হতে পারে। আধ্যাত্মিক চিন্তাচেতনায় সুফল পাবেন। উচ্চরক্তচাপ অথবা হৃদযন্ত্রের কোনো সমস্যায় ভুগতে পারেন।

সিংহ রাশি (২১ জুলাই-২১ আগস্ট) : মাতৃস্বাস্থ্য ভালো যাবে। আবেগ সংযত রাখার চেষ্টা করুন। বিলাসদ্রব্য কেনাকাটা হতে পারে।

কন্যা রাশি (২২ আগস্ট-২২ সেপ্টেম্বর) : মন ভালো থাকবে। আত্মীয়স্বজনের সঙ্গে যোগাযোগ বৃদ্ধি পাবে। ব্যক্তিগত যোগাযোগ ফলপ্রসূ হতে পারে। প্রয়োজনে তাদের সহযোগিতা পেতে পারেন।

তুলা রাশি (২৩ সেপ্টেম্বর-২২ অক্টোবর) : কাজকর্মে উৎসাহবোধ করবেন। প্রতিবেশীদের সঙ্গে সম্পর্ক ভালো থাকবে। আর্থিক দিক ভালো যাবে। আয়-উপার্জন বৃদ্ধির সম্ভাবনা আছে।

বৃশ্চিক রাশি (২৩ অক্টোবর-২১ নভেম্বর) : পাওনা টাকা আদায়ের জন্য তাগাদা দিন। চক্ষুসংক্রান্ত কোনো সমস্যায় ভুগতে পারেন। পড়াশোনায় আনন্দবোধ করবেন। আজ কোনো ব্যাপারে ঝুঁকি না নিলেই ভালো করবেন।

ধনু রাশি (২২ নভেম্বর-২০ ডিসেম্বর) : আত্মপ্রতিষ্ঠার চেষ্টা জোরদার করুন। শরীর মোটামুটি ভালো থাকবে। মানসিক প্রশান্তি বজায় থাকবে। অন্যের প্রতি সদাচরণ করুন। ব্যক্তিত্ব দিয়ে অন্যকে প্রভাবিত করতে পারবেন।

মকর রাশি (২১ ডিসেম্বর-১৯ জানুয়ারি) : রোমান্স ও বিনোদন শুভ। ব্যক্তিগত কোনো ব্যর্থতার জন্য মন খারাপ হতে পারে। কোনো গুরুত্বপূর্ণ কাজ শেষ করতে পারবেন। ব্যয়াধিক্য দেখা দিতে পারে।

কুম্ভ রাশি (২০ জানুয়ারি-১৮ ফেব্রুয়ারি) : শরীর খুব একটা ভালো যাবে না। যেকোনো ধরনের আইনগত ঝামেলা এড়িয়ে চলার চেষ্টা করুন। মামলা-মোকদ্দমা কিছু থাকলে তার ফলাফল বিপক্ষে চলে যেতে পারে।

মীন রাশি (১৯ ফেব্রুয়ারি-২০ মার্চ) : আর্থিক দিক ভালো যাবে। বন্ধুদের কারো সহযোগিতা পাবেন। মনের কোনো গোপন ইচ্ছা পূরণ হতে পারে। পেশাগত দিক ভালো যাবে। বড় ভাই-বোনদের সঙ্গে সম্পর্ক ভালো থাকবে।


   Page 1 of 6
     রেসিপি
গরমে ত্বকের সৌন্দর্য ধরে রাখবেন যেভাবে
.............................................................................................
বজ্রপাত থেকে বাঁচার উপায় জেনে রাখুন
.............................................................................................
গরমে সহজ উপায়ে সুস্থ থাকুন
.............................................................................................
গরমে সহজ উপায়ে সুস্থ থাকুন
.............................................................................................
জরিপ : সাধারণ মানুষে অনাগ্রহ ধনীদের
.............................................................................................
পোশাকে স্বাধীনতার প্রেরণা
.............................................................................................
অন্ত্র ও মলদ্বারের ক্যান্সার সম্পর্কে সচেতন হউন
.............................................................................................
অধিক ওজন থেকে ঝুঁকি
.............................................................................................
কোষ্ঠকাঠিন্যে ফল খাওয়া প্রয়োজন
.............................................................................................
রাশিফল : সুখের দেখা পেতে পারেন
.............................................................................................
পেট ব্যথার ৫ প্রাকৃতিক সমাধান
.............................................................................................
ঝাল-মশলার খাবারের প্রতি কেন মানুষের এই দুর্বলতা
.............................................................................................
জেনে নিন কিভাবে চকলেট কাপ কেক তৈরি করবেন?
.............................................................................................
কাঁচা ছোলার উপকারিতা
.............................................................................................
দিনের শুরুতে কী করবেন?
.............................................................................................
অন্যের প্রতি সদাচরণ করুন
.............................................................................................
বাছাই চাকরি
.............................................................................................
কোনো গোপন ইচ্ছা পূরণ হতে পারে
.............................................................................................
রূপচর্চায় মৌসুমী ফলের ব্যবহার
.............................................................................................
পুষ্টিগুণ সমৃদ্ধ পানিফল
.............................................................................................
শান্তি প্রতিষ্ঠায় আলু!
.............................................................................................
ঘরেই তৈরি করুন শিশুর জন্য সেরেলাক
.............................................................................................
জীবন বাঁচাতে সাহায্য করছে ভিডিও সেবা
.............................................................................................
যে খাবারগুলো লম্বা হতে সাহায্য করে
.............................................................................................
কোমল পানীয় ব্যবহার করুন ব্যতিক্রমী ৫ কাজে
.............................................................................................
ত্বক রুক্ষ হয় যেসব কারণে
.............................................................................................
হালকা শীতের সাজ
.............................................................................................
শাড়িতেই নারী সুন্দর...
.............................................................................................
ফুলকপির উপকারিতা
.............................................................................................
সেলফির জন্য সাজ
.............................................................................................
হালকা শীতের সাজ
.............................................................................................
দেশে খাদ্য নিরাপত্তার মান এখনও নিম্ন পর্যায়ে
.............................................................................................
জেনে নিন প্রিয় শিশুকে কিভাবে নিরাপদ রাখবেন
.............................................................................................
আলুর পুষ্টিগুণ
.............................................................................................
প্রতিদিনের এই ৫ খাবারে ক্যানসার!
.............................................................................................
রাশিফল : প্রেমিকমন ঠিকানা খুঁজে পাবে
.............................................................................................
ডায়াবেটিস নিয়ন্ত্রণ করবে ৬ ফল
.............................................................................................
ব্যবসায় মন্দা যেতে পারে
.............................................................................................
রাশিফল : বন্ধুদের সহযোগিতা পেতে পারেন
.............................................................................................
রাশিফল : কথাবার্তায় সতর্ক থাকুন
.............................................................................................
অনিরাপদ পথখাবার বন্ধের কার্যক্রমে ভাটা
.............................................................................................
দিনের শুরুতে কী করবেন?
.............................................................................................
ফুসফুসে ক্যানসারের লক্ষণ এবং চিকিৎসা জেনে নিন
.............................................................................................
রাশিফল : পাওনা আদায়ে তৎপর হোন
.............................................................................................
৭ লক্ষণ দেখে বুঝে নিন কিডনি কতটা সুস্থ
.............................................................................................
ঝালমুড়ি-ফুচকায় টাইফয়েডের জীবাণু
.............................................................................................
সুস্থতার জন্য ডার্ক চকলেট প্রতিদিন
.............................................................................................
হিমেল বাতাসে শীতের আগমনী বার্তা
.............................................................................................
ওজন বাড়লে যা করবেন
.............................................................................................
তারুণ্য ধরে রাখার সেরা পথ্য
.............................................................................................

|
|
|
|
|
|
|
|
|
|
|
|
চেয়ারম্যান: এস.এইচ. শিবলী ।
সম্পাদক, প্রকাশক: জাকির এইচ. তালুকদার ।
হেড অফিস: ২ আরকে মিশন রোড, ঢাকা ১২০৩ ।
বার্তা ও বাণিজ্যিক কার্যালয়: বাড়ি নং ২, রোড নং ৩, সাদেক হোসেন খোকা রোড, মতিঝিল বা/এ, ঢাকা ১০০০ ।
ফোন: 01558011275, 02-৪৭১২২৮২৯, ই-মেইল: dtvbanglahr@gmail.com
   All Right Reserved By www.dtvbangla.com Developed By: Dynamic Solution IT Dynamic Scale BD & BD My Shop    
Dynamic SOlution IT Dynamic POS | Super Shop | Dealer Ship | Show Room Software | Trading Software | Inventory Management Software Computer | Mobile | Electronics Item Software Accounts,HR & Payroll Software Hospital | Clinic Management Software Dynamic Scale BD Digital Truck Scale | Platform Scale | Weighing Bridge Scale Digital Load Cell Digital Indicator Digital Score Board Junction Box | Chequer Plate | Girder Digital Scale | Digital Floor Scale