গাজীপুর প্রতিনিধি: গাজীপুর সিটি কর্পোরেশনের ভোগড়া বাইপাস মোড় এলাকায় সোমবার সকালে রোজ সুয়েটার লিমিটেড কারখানার ইউনিট ২ নামের পোশাক কারখানায় শ্রমিকরা কর্মবিরতি, অবস্থান ধর্মঘট করে। দুপুর পর্যন্ত কারখানায় শ্রমিক অসন্তোষ চলছিল। খবর পেয়ে শিল্প পুলিশ গিয়ে পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণ করে। সোয়েটারের উৎপাদন দর বৃদ্ধিকরণসহ বিভিন্ন দাবিতে কারখানায় শ্রমিকরা অসন্তোষ প্রকাশ করেন । কারখানার শ্রমিক রিপন জানান, রিপন জানান, তাদের কারখানার নিটিং, টিপিন মেন্ডিং ও লিংকিং সেকশনের শ্রমিকরা সোয়েটারের উৎপাদনের উপর ভিত্তি করে বেতন পান। দুইমাস আগে মালের উৎপাদন দর যা দিত বর্তমানে তার অর্ধেক দেয়া আমরা বেতন প্রায় অর্ধেক পাচ্ছি। আগে প্রডাকশন বোনাস শতকরা ২০টাকারস্থলে শতকরা ১২/১৫টাকা করা হয়েছে, হাজিরা বোনাস ৫টাকার স্থলে অর্ধেকে নামিয়ে দেয়া হয়েছে। প্রতিদিন হাজিরা দেয়া হয় তিনশ টাকা। এছাড়া গেল মাস থেকে প্রতিদিন বিকেল ৫টার পর থেকে অতিরিক্ত দুইঘন্টা করে কাজ করতে হচ্ছে। কিন্তু সে ক্ষেত্রেও আমাদের ঠকানো হচ্ছে। আগের চেয়ে প্রতিদিন বেশি সময় ও বেশি সংখ্যক মাল উৎপাদন করেও শ্রমিকরা বেতন আগের চেয়ে কম পাচ্ছেন। শ্রমিকরা দৈনিক হাজিরা বৃদ্ধিসহ অন্যন্য ভাতাদির বাড়ানোর দাবি জানিয়েছেন। ডাচ বাংলা ব্যাংকের মাধ্যমে বেতন উত্তোলন করতে হয়। রোববার জুন মাসের বেতন ব্যাংকে পাঠালেও সকলে বেতন উত্তলনের কার্ড পায়নি। যারা কার্ড পয়েছেন তারা বেতন তুলতে গিয়ে কম টাকা পেয়েছেন। এ নিয়ে শ্রমিকরা সোমবার সকাল ৯টা থেকে কর্মবিরতি ও অবস্থান ধর্মঘট শুরু করেন। গাজীপুর শিল্পাঞ্চল পুলিশের অতিরিক্ত পুলিশ সুপার মো. নুর আলম জানান, কারখানার শ্রমিকরা মালের পিসরেট বৃদ্ধিসহ বিভিন্ন দাবিতে কর্মবিরতি ও অবস্থান ধর্মঘট করে। পরে পুলিশ ও মালিক কারখানায় পৌঁছে পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণ করেন। এ দিকে কারখানার প্রশাসনিক কর্মকর্তা শেখ নাঈম ফজলে জানান, শ্রমিকদের সঙ্গে কর্তৃপক্ষের কিছু বিষয়ে ভুল বুঝাবুঝির কারণেই শ্রমিক অসন্তোষ দেখা দেয়। পরে তাদের সঙ্গে আলোচনার পর সমস্যার সমাধান করা হয়। তাদের ওভারটাইমের রেট শীটে তুলে তথ্য ব্যাংকে পাঠানো হয়েছে। এখন তাদের টাকা তুলতে আর সমস্যা হবে না।গাজীপুর প্রতিনিধি: গাজীপুর সিটি কর্পোরেশনের ভোগড়া বাইপাস মোড় এলাকায় সোমবার সকালে রোজ সুয়েটার লিমিটেড কারখানার ইউনিট ২ নামের পোশাক কারখানায় শ্রমিকরা কর্মবিরতি, অবস্থান ধর্মঘট করে। দুপুর পর্যন্ত কারখানায় শ্রমিক অসন্তোষ চলছিল। খবর পেয়ে শিল্প পুলিশ গিয়ে পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণ করে। সোয়েটারের উৎপাদন দর বৃদ্ধিকরণসহ বিভিন্ন দাবিতে কারখানায় শ্রমিকরা অসন্তোষ প্রকাশ করেন । কারখানার শ্রমিক রিপন জানান, রিপন জানান, তাদের কারখানার নিটিং, টিপিন মেন্ডিং ও লিংকিং সেকশনের শ্রমিকরা সোয়েটারের উৎপাদনের উপর ভিত্তি করে বেতন পান। দুইমাস আগে মালের উৎপাদন দর যা দিত বর্তমানে তার অর্ধেক দেয়া আমরা বেতন প্রায় অর্ধেক পাচ্ছি। আগে প্রডাকশন বোনাস শতকরা ২০টাকারস্থলে শতকরা ১২/১৫টাকা করা হয়েছে, হাজিরা বোনাস ৫টাকার স্থলে অর্ধেকে নামিয়ে দেয়া হয়েছে। প্রতিদিন হাজিরা দেয়া হয় তিনশ টাকা। এছাড়া গেল মাস থেকে প্রতিদিন বিকেল ৫টার পর থেকে অতিরিক্ত দুইঘন্টা করে কাজ করতে হচ্ছে। কিন্তু সে ক্ষেত্রেও আমাদের ঠকানো হচ্ছে। আগের চেয়ে প্রতিদিন বেশি সময় ও বেশি সংখ্যক মাল উৎপাদন করেও শ্রমিকরা বেতন আগের চেয়ে কম পাচ্ছেন। শ্রমিকরা দৈনিক হাজিরা বৃদ্ধিসহ অন্যন্য ভাতাদির বাড়ানোর দাবি জানিয়েছেন। ডাচ বাংলা ব্যাংকের মাধ্যমে বেতন উত্তোলন করতে হয়। রোববার জুন মাসের বেতন ব্যাংকে পাঠালেও সকলে বেতন উত্তলনের কার্ড পায়নি। যারা কার্ড পয়েছেন তারা বেতন তুলতে গিয়ে কম টাকা পেয়েছেন। এ নিয়ে শ্রমিকরা সোমবার সকাল ৯টা থেকে কর্মবিরতি ও অবস্থান ধর্মঘট শুরু করেন। গাজীপুর শিল্পাঞ্চল পুলিশের অতিরিক্ত পুলিশ সুপার মো. নুর আলম জানান, কারখানার শ্রমিকরা মালের পিসরেট বৃদ্ধিসহ বিভিন্ন দাবিতে কর্মবিরতি ও অবস্থান ধর্মঘট করে। পরে পুলিশ ও মালিক কারখানায় পৌঁছে পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণ করেন। এ দিকে কারখানার প্রশাসনিক কর্মকর্তা শেখ নাঈম ফজলে জানান, শ্রমিকদের সঙ্গে কর্তৃপক্ষের কিছু বিষয়ে ভুল বুঝাবুঝির কারণেই শ্রমিক অসন্তোষ দেখা দেয়। পরে তাদের সঙ্গে আলোচনার পর সমস্যার সমাধান করা হয়। তাদের ওভারটাইমের রেট শীটে তুলে তথ্য ব্যাংকে পাঠানো হয়েছে। এখন তাদের টাকা তুলতে আর সমস্যা হবে না।