প্রকশিত ছবিতে দেখা গেছে, কিম জং উন একটি বিমানবন্দরের মাঠে কর্মকর্তাদের সঙ্গে পরিস্থিতি পর্যবেক্ষেণ করছেন। এরপর তিনি গাড়িতে করে বন্যার অবস্থা দেখতে রাস্তায় বের হন।
বলা হয়েছে, উদ্ধার কার্যক্রম পরিচালনায় ১০টি হেলিকপ্টার ও সরকারি নৌযান ব্যবহার করা হচ্ছে।
কেসিএনএ জানিয়েছে, রোববার চীন ও উত্তর কোরিয়ার সীমান্ত বরাবর নদীর পানি বিপৎসীমা অতিক্রম করে। এতেই সংকটজনক পরিস্থিতি তৈরি হয়েছে।
তবে বন্যায় কোনো হতাহতের ঘটনা ঘটেছে কি না সে সম্পর্কে কোনো তথ্য প্রকাশ করা হয়নি।
উত্তর কোরিয়ায় নজিরবিহীন বৃষ্টি হচ্ছে। চলতি মাসের শুরুতে দেশটির কায়েসং সিটিতে একদিনে রেকর্ড ৪৬৩ মিলিমিটার বৃষ্টি রেকর্ড করা হয়।
দক্ষিণ কোরিয়ার আবহাওয়া বিভাগ জানিয়েছে, উত্তর কোরিয়ায় ২৯ বছরের মধ্যে সর্বোচ্চ বৃষ্টিপাত হয়েছে।