|
|
|
|
|
|
|
|
|
|
|
|
|
|
|
মেডিকেল ভর্তির ফল প্রকাশ, উত্তীর্ণ ৪৯ হাজার
Online Desk(DTV BANGLA NEWS): সরকারি ও বেসরকারি মেডিকেল কলেজে ২০২২-২৩ শিক্ষাবর্ষে এমবিবিএস ভর্তি পরীক্ষার ফল প্রকাশ করা হয়েছে। এতে উত্তীর্ণ হয়েছেন ৪৯ হাজার ১৯৪ জন। রোববার (১২ মার্চ) দুপুর দেড়টায় স্বাস্থ্য ও পরিবার কল্যাণমন্ত্রী জাহিদ মালেক স্বাস্থ্য অধিদফতরে উপস্থিত থেকে আনুষ্ঠানিকভাবে এ ফল প্রকাশ করেন। এতে দেখা যায়, এবারের এমবিবিএস ভর্তি পরীক্ষায় ১ লাখ ৩৯ হাজার ২১৭ আবেদনকারীর মধ্যে উত্তীর্ণ হয়েছেন ৪৯ হাজার ১৯৪ জন। পাসের হার ৩৫.৩৪ শতাংশ। স্বাস্থ্য অধিদফতরের ওয়েবসাইটে প্রবেশ করে, স্বাস্থ্য শিক্ষা অধিদফতরের ওয়েবসাইটে এবং এসএমএসের মাধ্যমে মেডিকেল ভর্তি পরীক্ষার ফলাফল জানা যাবে। এবার এমবিবিএস কোর্সে সরকারি ও বেসরকারি ১০৮টি মেডিকেল কলেজে মোট আসন রয়েছে ১১ হাজার ১২২টি। এমবিবিএস কোর্সে গত শুক্রবার (১০ মার্চ) ভর্তি পরীক্ষা অনুষ্ঠিত হয়। এবার সরকারি ও বেসরকারি ১০৮টি মেডিকেল কলেজে মোট আসন রয়েছে ১১ হাজার ১২২টি। সেই হিসাবে প্রতি আসনের বিপরীতে লড়েছেন ১২ জন। দেশে মোট সরকারি মেডিকেল কলেজ ৩৭টি। সরকারি মেডিকেলে এমবিবিএসে চার হাজার ৩৫০টি আসন রয়েছে। মেধা কোটায় তিন হাজার ৩৮৪ জন, জেলা কোটায় ৮৪৮ জন, মুক্তিযোদ্ধা কোটায় ৮৭ জন ও উপজাতি কোটায় ৩১ জন ভর্তি হতে পারবেন। এছাড়া ৭১টি বেসরকারি মেডিকেল কলেজের ছয় হাজার ৭৭২টি আসনের জন্য ভর্তি পরীক্ষায় উত্তীর্ণ শিক্ষার্থীর মধ্যে থেকে ৩৩ হাজার ৮৬০ শিক্ষার্থী মেধা ও পছন্দের ভিত্তিতে ভর্তির জন্য বিবেচিত হবেন।
সূত্র: সময় নিউজ
|
Online Desk(DTV BANGLA NEWS): সরকারি ও বেসরকারি মেডিকেল কলেজে ২০২২-২৩ শিক্ষাবর্ষে এমবিবিএস ভর্তি পরীক্ষার ফল প্রকাশ করা হয়েছে। এতে উত্তীর্ণ হয়েছেন ৪৯ হাজার ১৯৪ জন। রোববার (১২ মার্চ) দুপুর দেড়টায় স্বাস্থ্য ও পরিবার কল্যাণমন্ত্রী জাহিদ মালেক স্বাস্থ্য অধিদফতরে উপস্থিত থেকে আনুষ্ঠানিকভাবে এ ফল প্রকাশ করেন। এতে দেখা যায়, এবারের এমবিবিএস ভর্তি পরীক্ষায় ১ লাখ ৩৯ হাজার ২১৭ আবেদনকারীর মধ্যে উত্তীর্ণ হয়েছেন ৪৯ হাজার ১৯৪ জন। পাসের হার ৩৫.৩৪ শতাংশ। স্বাস্থ্য অধিদফতরের ওয়েবসাইটে প্রবেশ করে, স্বাস্থ্য শিক্ষা অধিদফতরের ওয়েবসাইটে এবং এসএমএসের মাধ্যমে মেডিকেল ভর্তি পরীক্ষার ফলাফল জানা যাবে। এবার এমবিবিএস কোর্সে সরকারি ও বেসরকারি ১০৮টি মেডিকেল কলেজে মোট আসন রয়েছে ১১ হাজার ১২২টি। এমবিবিএস কোর্সে গত শুক্রবার (১০ মার্চ) ভর্তি পরীক্ষা অনুষ্ঠিত হয়। এবার সরকারি ও বেসরকারি ১০৮টি মেডিকেল কলেজে মোট আসন রয়েছে ১১ হাজার ১২২টি। সেই হিসাবে প্রতি আসনের বিপরীতে লড়েছেন ১২ জন। দেশে মোট সরকারি মেডিকেল কলেজ ৩৭টি। সরকারি মেডিকেলে এমবিবিএসে চার হাজার ৩৫০টি আসন রয়েছে। মেধা কোটায় তিন হাজার ৩৮৪ জন, জেলা কোটায় ৮৪৮ জন, মুক্তিযোদ্ধা কোটায় ৮৭ জন ও উপজাতি কোটায় ৩১ জন ভর্তি হতে পারবেন। এছাড়া ৭১টি বেসরকারি মেডিকেল কলেজের ছয় হাজার ৭৭২টি আসনের জন্য ভর্তি পরীক্ষায় উত্তীর্ণ শিক্ষার্থীর মধ্যে থেকে ৩৩ হাজার ৮৬০ শিক্ষার্থী মেধা ও পছন্দের ভিত্তিতে ভর্তির জন্য বিবেচিত হবেন।
সূত্র: সময় নিউজ
|
|
|
|
Online Desk(DTV BANGLA NEWS): সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ে সহকারী শিক্ষক পদে নিয়োগ এবার বিভাগভিত্তিক বিজ্ঞপ্তি প্রকাশের পর আবেদন শুরু হয়েছে। শুক্রবার (১০ মার্চ) থেকে রংপুর, বরিশাল ও সিলেট বিভাগে সহকারী শিক্ষক পদে আবেদন করা যাচ্ছে। এর আগে গত ২৮ ফেব্রুয়ারি এ তিন বিভাগে সহকারী শিক্ষক পদে নিয়োগে বিজ্ঞপ্তি প্রকাশ করে প্রাথমিক শিক্ষা অধিদফতর। আগ্রহী প্রার্থীদের অনলাইনে এ ওয়েবসাইটে প্রবেশ করে আবেদন করতে হবে। ওয়েবসাইটে আবেদন ফরম পূরণের বিস্তারিত নির্দেশনা দেয়া হয়েছে। আর আবেদন করা যাবে আগামী ২৪ মার্চ রাত ১১টা ৫৯ মিনিট পর্যন্ত। আবেদন করতে যা যা করতে হবে: আবেদনের ৭২ ঘণ্টার মধ্যে ফি ২০০ টাকা, টেলিটকের সার্ভিস চার্জ ২০ টাকাসহ মোট ২২০ টাকা টেলিটক প্রিপেইড নম্বর থেকে জমা দিতে হবে। আবেদনের জন্য যেকোনো বিষয়ে স্নাতক ও স্নাতক (সম্মান) পাস হতে হবে। প্রার্থীদের বয়স ২১ থেকে ৩০ বছরের মধ্যে হতে হবে। তবে বীর মুক্তিযোদ্ধার সন্তান ও শারীরিক প্রতিবন্ধী প্রার্থীদের ক্ষেত্রে সর্বোচ্চ বয়স ৩২ বছর। ২০২০ সালের ২৫ মার্চ আবেদনকারীর বয়স সর্বোচ্চ বয়সসীমার মধ্যে থাকলে সেইসব প্রার্থী আবেদন করতে পারবেন। বেতন হবে ১৩তম গ্রেডে ১১,০০০-২৬,৫৯০ টাকা। অনলাইনে আবেদন করতে সমস্যা হলে এই ই-মেইলে (vas.query@ teletalk.com.bd) অথবা যেকোনো টেলিটক নম্বর থেকে ১২১ নম্বরে যোগাযোগ করা যাবে।সরকারি প্রাথমিক নিয়োগ বিধিমালা ২০১৯ অনুসারে, মেধাক্রম অনুযায়ী নির্বাচিত প্রার্থীদের দিয়ে প্রথমে সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের সহকারী শিক্ষক পদ পূরণ করা হবে। মেধাতালিকার বাকি প্রার্থীদের প্রাক-প্রাথমিক শ্রেণির সহকারী শিক্ষক পদে নিয়োগ দেয়া হবে।
সূত্র: সময় নিউজ
|
|
|
|
Online Desk(DTV BANGLA NEWS): কুষ্টিয়া ইসলামী বিশ্ববিদ্যালয়ে (ইবি) আবাসিক হলে ছাত্রী নির্যাতনের ঘটনায় তদন্ত প্রতিবেদন রেজিস্ট্রার কার্যালয়ে জমা দিয়েছে বিশ্ববিদ্যালয় কমিটি। রোববার (২৬ ফেব্রুয়ারি) সকাল ১০টার দিকে তদন্ত কমিটির আহ্বায়ক অধ্যাপক ড. রেবা মণ্ডল ৫০০৯নং স্মারকে বিশ্ববিদ্যালয়ের রেজিস্ট্রার কার্যালয়ে ওই প্রতিবেদন জমা দেন। রেজিস্ট্রার এইচএম আলী হাসান এ তথ্য নিশ্চিত করে জানান, ভুক্তভোগী, অভিযুক্ত, বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রক্টরিয়াল বডি ও শেখ হাসিনা হলের কর্মকর্তা-কর্মচারীদের সাক্ষাৎকার এবং তথ্য-উপাত্ত নিয়ে পর্যালোচনা শেষ হয়েছে। সকাল ১০টার দিকে তদন্ত কমিটির আহ্বায়ক অধ্যাপক ড. রেবা মণ্ডল ৫০০৯নং স্মারকে বিশ্ববিদ্যালয়ের রেজিস্ট্রার কার্যালয়ে ওই প্রতিবেদন জমা দেন। এর আগে ছাত্রী নির্যাতনের নানা দিক খতিয়ে দেখতে শনিবার (২৫ ফেব্রুয়ারি) তথ্য-উপাত্ত নিয়ে পর্যালোচনায় বসে তদন্ত কমিটি। আইন বিভাগের চেয়ারম্যান অধ্যাপক ড. রেবা মণ্ডলের কক্ষে কমিটির সদস্যদের একত্রিত হওয়ার কথা থাকলেও, সেদিন তারা অর্থনীতি বিভাগের অধ্যাপক ড. দেবাশীষ শর্মার কক্ষে বসেন। পর্যালোচনায় আরও উপস্থিত ছিলেন তদন্ত কমিটির সদস্য অধ্যাপক ড. দেবাশীষ শর্মা, অধ্যাপক ড. ইয়াসমিন আরা সাথী, সদস্য ও সহকারী প্রক্টর অধ্যাপক ড. মুর্শিদ আলম ও সদস্যসচিব একাডেমিক শাখার উপরেজিস্ট্রার আলীবদ্দীন খান। প্রসঙ্গত, দেশরত্ন শেখ হাসিনা হলে গত ১১ ফেব্রুয়ারি রাত সাড়ে ১১টা থেকে ৩টা পর্যন্ত শারীরিক নির্যাতন করা হয় নবীন ওই ছাত্রীকে। ভুক্তভোগী ফিন্যান্স অ্যান্ড ব্যাংকিং বিভাগের ২০২১-২২ শিক্ষাবর্ষের ছাত্রী। সানজিদা চৌধুরী অন্তরা ও তার সহযোগীদের বিরুদ্ধে অভিযোগ ওঠে, তারা ওই ছাত্রীকে মারধর করে তার বিবস্ত্র ভিডিও ধারণ করে রাখেন। ১৩ ফেব্রুয়ারি সকালে ভয় পেয়ে হল ছেড়ে বাসায় চলে যান ভুক্তভোগী ছাত্রী। র্যাগিংয়ের নামে শারীরিক ও মানসিকভাবে হেনস্তার বিচার ও নিরাপত্তা চেয়ে প্রক্টর ও ছাত্র-উপদেষ্টা দফতর বরাবর লিখিত অভিযোগ দেন তিনি। বিষয়টি নিয়ে হল প্রশাসন, বিশ্ববিদ্যালয় প্রশাসন ও শাখা ছাত্রলীগ পৃথক তদন্ত কমিটি গঠন করে। বিষয়টি হাইকোর্ট পর্যন্ত গড়ায়। পরবর্তী সময়ে হাইকোর্টের নির্দেশে ক্যাম্পাস ছাড়েন অভিযুক্তরা।
সূত্র: সময় নিউজ
|
|
|
|
Online Desk(DTV BANGLA NEWS): শিক্ষামন্ত্রী ডা. দীপু মনি বলেছেন, নতুন শিক্ষাক্রমেও সপ্তাহে দুদিন শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান বন্ধ থাকবে। এটি প্রধানমন্ত্রীর নীতিগত সিদ্ধান্ত। তাছাড়া আন্তর্জাতিক মানদণ্ডেও একই নিয়ম চালু রয়েছে। বৃহস্পতিবার (১৬ ফেব্রুয়ারি) সকাল ১১টায় চাঁদপুর সার্কিট হাউজে উপস্থিত সাংবাদিকদের প্রশ্নের জবাবে এসব কথা বলেন শিক্ষামন্ত্রী। তিনি আরও বলেন, অবসরজনিত কারণে কোথাও কিছু সংখ্যক শিক্ষকের সংকট তৈরি হলেও দেশে শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে নেই। এখন থেকে সপ্তাহে পাঁচদিন চলবে শিক্ষাক্রম। দুদিন থাকবে বন্ধ। তবে গতবছর বিদ্যুৎ সংকটের কারণে এমন ঘোষণা দিলেও এখন থেকে এটিই চালু থাকবে। এ নিয়ে নতুন করে কথা বলার কিছু নেই। সারাবিশ্বে সপ্তাহে পাঁচদিন শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান খোলা থাকে। কারণ, শিক্ষক এবং শিক্ষার্থীদের কিছুটা বিশ্রামেরও প্রয়োজন আছে। এদিকে, সাংবাদিকদের প্রতি বিরক্তি প্রকাশ করে শিক্ষামন্ত্রী বলেন, তোমাদের পড়াশোনার অভাব রয়েছে, পড়াশোনা করে প্রশ্ন করবে। তাছাড়া সাংবাদিকদের জন্য একটি ওরিয়েন্টেশন কোর্স চালু করার কথাও জানান তিনি। এর আগে ঢাকা থেকে সড়কপথে শিক্ষামন্ত্রী চাঁদপুর সার্কিট হাউজে পৌঁছালে জেলা প্রশাসক কামরুল হাসান ও পুলিশ সুপার মিলন মাহমুদ এবং চাঁদপুর পৌরসভা ছাত্রলীগ কমিটির নবনির্বাচিত নেতারা ফুল দিয়ে স্বাগত জানান।
সূত্র: সময় নিউজ
|
|
|
|
Online Desk(DTV BANGLA NEWS): প্রাথমিক ও গণশিক্ষা প্রতিমন্ত্রী জাকির হোসেন বলেছেন, যেসব সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের নাম শ্রুতিকটু ও নেতিবাচক, সেগুলোর নাম পরিবর্তন করে সুন্দর, রুচিশীল, শ্রুতিমধুর এবং স্থানীয় বিশিষ্ট ব্যক্তি, বীর মুক্তিযোদ্ধাসহ স্থানীয় ইতিহাস, সংস্কৃতির সঙ্গে মিল রেখে রাখার উদ্যোগ নেয়া হয়েছে। গেল বছরের ২৩ জানুয়ারি এ সংক্রান্ত নীতিমালা জারি করা হয়। ৬ মাসের মধ্যে পরিবর্তিত নামের গেজেট করার সিদ্ধান্ত নেয়া হয়েছে। মঙ্গলবার (১৪ ফেব্রুয়ারি) সচিবালয়ে মন্ত্রণালয় সভাকক্ষে সংবাদ সম্মেলনে এসব কথা বলেন তিনি। প্রাথমিক শিক্ষার উদ্যোগ ও অর্জন নিয়ে এ সংবাদ সম্মেলনের আয়োজন করা হয়। শিক্ষক বদলির বিষয়ে প্রতিমন্ত্রী বলেন, পাইলটিং করে প্রায় ৪ লাখ শিক্ষককে দ্রুততম সময়ে বদলির জন্য গত বছরের ২২ ডিসেম্বর সংশোধিত অনলাইন বদলি নীতিমালা জারি করা হয়েছে। প্রথম পর্যায়ে মাত্র ৭ দিনের মধ্যে অনলাইনে বদলির জন্য করা ২৫ হাজার আবেদনের বিষয়ে নিষ্পত্তিমূলক সিদ্ধান্ত নেয়া হয়েছে। দ্বিতীয় ও তৃতীয় ধাপের কার্যক্রম গ্রহণের পরিকল্পনা নেয়া হয়েছে। পাঠ্যপুস্তকের বিষয়ে তিনি বলেন, পরিমার্জিত শিক্ষাক্রম অনুযায়ী প্রাথমিক শিক্ষায় শুধু প্রথম শ্রেণির পাঠ্যপুস্তক প্রণীত হয়েছে। অন্যান্য শ্রেণির পাঠ্যবই পর্যায়ক্রমে বিদ্যালয়ে দেয়া হবে। এ কারণে প্রাথমিক শিক্ষা অধিদফতর ইতোমধ্যে প্রাক-প্রাথমিক শিক্ষাক্রম ৪+ ও ৫+ কে বিবেচনা করে ২ বছর মেয়াদি প্রাক-প্রাথমিক শিক্ষা পাইলটিং হিসেবে ৩২১৪টি স্কুলে এ বছর শুরু করা হয়েছে। জাকির হোসেন আরও জানান, শিশুর বিকাশ ও খেলাভিত্তিক শিখনের ওপর ৬ দিনব্যাপি প্রাক-প্রাথমিকের শিক্ষকদের তৈরি করার লক্ষ্যে ৭০০ প্রশিক্ষক তৈরি করা হয়েছে। এ প্রশিক্ষণটিও মাঠ পর্যায়ের সব শিক্ষক সরাসরি ও অনলাইন পদ্ধতিতে পাবেন। এনসিটিবি এরমধ্যে এ বিষয়ে প্রাক-প্রাথমিক বিশেষায়িত প্রশিক্ষণ শিক্ষাক্রমের ওপর একটি বিশেষায়িত প্রশিক্ষণ দেশব্যাপী পরিচালনা করবে। চলতি বছরের মার্চের মধ্যে প্রাথমিক পর্যায়ের সব শিক্ষকের পাঠ্যক্রম বিস্তরণ সংক্রান্ত এবং বিষয়ভিত্তিক প্রশিক্ষণ সংক্রান্ত যাবতীয় কার্যক্রম সম্পন্ন করা হবে। প্রাথমিক পর্যায়ের শিক্ষার্থীদের প্রোফাইল প্রণয়ন প্রকল্প হাতে নেয়া হয়েছে জানিয়ে প্রাথমিক ও গণশিক্ষা প্রতিমন্ত্রী বলেন, এরইমধ্যে ৯ লাখ ৪৭ হাজার ৩২৭ শিক্ষার্থীর প্রোফাইল প্রণয়ন সম্পন্ন হয়েছে। ২০২৪ সালের এসব কাজ শেষ হবে। এতে একক পরিচিতর (ইউআইডি) ভর্তি, পাঠ্যপুস্তক সরবরাহ, হাজিরা তথ্য, মিড ডে মিল, উপবৃত্তি বিতরণ পরবর্তিতে নির্ভুল জাতীয় পরিচয়পত্র তৈরিসহ সব কাজ সহায়ক হবে। সংবাদ সম্মেলনে উপস্থিত ছিলেন প্রাথমিক ও গণশিক্ষা সচিব ফরিদ আহাম্মদ।
সূত্র: সময় নিউজ
|
|
|
|
Online Desk(DTV BANGLA NEWS): উচ্চমাধ্যমিক স্কুল সার্টিফিকেট (এইচএসসি) ও সমমানের পরীক্ষার ফল প্রকাশ হয়েছে। এ বছর ১১টি বোর্ডে পাসের হার ৮৫.৯৫ শতাংশ। বুধবার (৮ ফেব্রুয়ারি) বেলা ১১টার পর প্রধানমন্ত্রীর কার্যালয়ের চামেলী হলে শিক্ষামন্ত্রী দীপু মনি ও বোর্ডের চেয়ারম্যানরা নিজ নিজ বোর্ডের ফলাফল প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার হাতে তুলে দেন। এ সময় শিক্ষা উপমন্ত্রী মহিবুল হাসান চৌধুরী নওফেল উপস্থিত ছিলেন। প্রাপ্ত ফলাফলে দেখা গেছে, ঢাকা বোর্ডে পাসের হার ৮৭.৮৩ শতাংশ, জিপিএ-৫ পেয়েছেন ৬২ হাজার ৪২১ জন; সিলেটে পাসের হার ৮১.৪০ শতাংশ, জিপিএ-৫ পেয়েছে ৪ হাজার ৮৭১ জন; কুমিল্লায় পাসের হার ৯০.৭২ শতাংশ, জিপিএ-৫ পেয়েছে ১৪ হাজার ৯৯১ জন; বরিশালে পাসের হার ৮৬.৯৫ শতাংশ, জিপিএ-৫ পেয়েছে ৭ হাজার ৩৮৬ জন, দিনাজপুর বোর্ডে পাসের হার ৭৯.০৮ শতাংশ, জিপিএ-৫ পেয়েছে ১১ হাজার ৮৩০ জন; চট্টগ্রামে পাসের হার ৮০.৫০ শতাংশ, জিপিএ-৫ পেয়েছে ১২ হাজার ৬৭০ জন; যশোর শিক্ষা বোর্ডে পাসের হার ৮৩.৯৫ শতাংশ, জিপিএ-৫ পেয়েছে ১৮ হাজার ৭০৩ জন; রাজশাহীতে পাসের হার ৮১.৬০ শতাংশ, জিপিএ-৫ পেয়েছে ২১ হাজার ৮৫৫ জন এবং ময়মনসিংহ শিক্ষা বোর্ডে পাশের হার ৮০.৩২ শতাংশ, জিপিএ-৫ পেয়েছে ৫ হাজার ২৮ জন। নয়টি সাধারণ শিক্ষা বোর্ডে ৪ হাজার ৬১৭টি শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের বিপরীতে ১ হাজার ৫৭২টি কেন্দ্রে মোট পরীক্ষার্থী ছিল ৯ লাখ ৬৯ হাজার ৩৩৮ জন; পাস করেছে ৮ লাখ ১৭ হাজার ২৩০ জন। মোট পাসের হার ৮৪.৩১ শতাংশ, জিপিএ-৫ পেয়েছে ১ লাখ ৫৯ হাজার ৭৫৫ জন। এর মধ্যে ছাত্র অংশ নেয় ৪ লাখ ৭৪ হাজার ৫২০ জন, পাস করেছেন ৩ লাখ ৮৯ হাজার ৯৯৯ জন, পাসের হার ৮২.১৯, জিপিএ-৫ পেয়েছে ৭২ হাজার ৫১৯; ছাত্রী অংশ নেয় ৪ লাখ ৯৪ হাজার ৮১৮ জন, পাস করেছেন ৪ লাখ ২৭ হাজার ২৩১, পাসের হার ৮৬.৩৪, জিপিএ-৫ পেয়েছে ৮৭ হাজার ২৩৬ জন। মাদ্রাসা শিক্ষা বোর্ডে ২ হাজার ৬৮৯টি শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের বিপরীতে ৪৪৮টি কেন্দ্রে মোট পরীক্ষার্থী ছিল ৯০ হাজার ২৬৬ জন; পাস করেছে ৮৩ হাজার ৫৫৩ জন; পাসের হার ৯২.৫৬ শতাংশ; জিপিএ-৫ পেয়েছে ৯ হাজার ৪২৩ জন। এর মধ্যে ছাত্র অংশ নেয় ৪ লাখ ৭৪ হাজার ৫২০ জন, পাস করেছেন ৩ লাখ ৮৯ হাজার ৯৯৯, পাসের হার ৮২.১৯ শতাংশ; জিপিএ-৫ পেয়েছে ৭২ হাজার ৫১৯; ছাত্রী অংশ নেয় ৪ লাখ ৯৪ হাজার ৮১৮ জন, পাস করেছেন ৪ লাখ ২৭ হাজার ২৩১; পাসের হার ৮৬.৩৪ শতাংশ; জিপিএ-৫ পেয়েছে ৮৭ হাজার ২৩৬ জন। কারিগরি শিক্ষা বোর্ডে ১ হাজার ৮৩৩টি শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের বিপরীতে ৬৬২টি কেন্দ্রে মোট পরীক্ষার্থী ছিল ১ লাখ ১৭ হাজার ৭৮৩ জন। পাস করেছে ১ লাখ ১১ হাজার ২০৪ জন; পাসের হার ৯৪.৪১ শতাংশ; জিপিএ-৫ পেয়েছে ৭ হাজার ১০৪ জন। এর মধ্যে ছাত্র অংশ নেয় ৮৫ হাজার ২৯৬ জন; পাস করেছেন ৭৯ হাজার ৭৭৪ জন; পাসের হার ৯৩.৫৩ শতাংশ; জিপিএ-৫ পেয়েছে ২ হাজার ৮৭৮ জন; ছাত্রী অংশ নেয় ৩২ হাজার ৪৮৭ জন; পাস করেছেন ৩১ হাজার ৪৩০ জন; পাসের হার ৯৬.৭৫; জিপিএ-৫ পেয়েছে ৪ হাজার ২২৬ জন। এ বছর সারা দেশে ১১টি শিক্ষা বোর্ডের অধীন ১২ লাখ ৩ হাজার ৪০৭ শিক্ষার্থী এইচএসসি পরীক্ষায় অংশ নেয়। এর মধ্যে ৬ লাখ ২২ হাজার ৭৯৬ ছাত্র এবং ৫ লাখ ৮০ হাজার ৬১১ ছাত্রী। সারা দেশে ২ হাজার ৬৪৯টি কেন্দ্রে একযোগে এ পরীক্ষা নেয়া হয়।
সূএ: সময় নিউজ
|
|
|
|
Online Desk(DTV BANGLA NEWS): চলতি বছরের এসএসসি ও সমমানের পরীক্ষা আগামী শুরু ৩০ এপ্রিল শুরু করা হবে বলে জানিয়েছে আন্তঃশিক্ষা বোর্ড সূত্র। রোববার (২৯ জানুয়ারি) ঢাকা শিক্ষা বোর্ডের কর্মকর্তা ও আন্তঃশিক্ষা বোর্ড সূত্র এ তথ্য নিশ্চিত করেছে। করোনার কারণে পুনর্বিন্যাসকৃত সিলেবাসে এই পরীক্ষা অনুষ্ঠিত হবে বলে জানিয়েছে শিক্ষা মন্ত্রণালয়। গত কয়েক বছর থেকে ফেব্রুয়ারির শুরুতে এসএসসি ও সমমান এবং এপ্রিলের শুরুতে এইচএসসি ও সমমানের পরীক্ষা শুরু করা হলেও ২০২০ সালে করোনা সংক্রমণের কারণে তা বিলম্বিত হয়।
সূএ: বাংলানিউজ
|
|
|
|
Online Desk(DTV BANGLA NEWS): দেশের সব শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের প্রতিটি শিক্ষার্থী যেন স্কাউট প্রশিক্ষণ পায়, সে ব্যবস্থা নেওয়ার নির্দেশ দিয়েছেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা। তিনি বলেছেন, তাহলে (প্রশিক্ষণ দেওয়া গেলে) আমি বিশ্বাস করি, আমাদের সোনার বাংলা গড়া বা স্মার্ট বাংলাদেশ গড়ার উপযুক্ত নাগরিক তৈরি হবে। বুধবার (২৫ জানুয়ারি) গাজীপুরের মৌচাকে ৩২তম এশিয়া প্যাসিফিক ও একাদশ জাতীয় স্কাউট জাম্বুরির সমাপনী অনুষ্ঠানে তিনি বলেন এসব কথা। প্রধানমন্ত্রী বলেন, দেশের স্কাউট সম্প্রসারণের মাধ্যমে শিশু কিশোরদের আত্মনির্ভরশীল সুনাগরিক হিসেবে গড়ে তুলবো। আমি চাই, আমাদের প্রত্যেক শিক্ষার্থী এর আওতায় আসুক। এখন ২২ লাখ সদস্য আছে। ২০৩০ সালের মধ্যে ৩০ লাখ সদস্য হবে। এসময় স্কাউটের কাজের প্রশংসা করে প্রধানমন্ত্রী বলেন, স্কাউট-ই নতুন প্রজন্মকে নৈতিক ও জীবনধর্মী প্রশিক্ষণ দিয়ে থাকে। আর তরুণদের মধ্যে আধুনিক সৃজনশীল গুণাবলী বিকশিত হয়। ফলে স্কাউট সদস্যরা সেবার মন্ত্রে দীক্ষিত হচ্ছে ও দেশপ্রেমিক নাগরিক হিসেবে নিজেদের গড়ে তুলছে। পরোপকারী হিসেবে সমাজ সেবার ক্ষেত্রে বিশেষ অবদান রেখে যাচ্ছে। প্রশংসনীয় ভূমিকা রেখে যাচ্ছে। প্রাকৃতিক দুর্যোগ ও অতিমারি করোনায় তাদের আন্তরিকতা আমরা দেখতে পেয়েছি। এই স্কাউট আন্দোলন আরও ব্যাপকভাবে গড়ে উঠুক। এজন্য আমরা নানা উদ্যোগ নিয়েছি। এসময় শিশুদের উদ্দেশে প্রধানমন্ত্রী বলেন, যখনই আমি তোমাদের মাঝে আসি, তখনই আমার মনে পড়ে আমার ছোট ভাই শেখ রাসেলকে, মাত্র ১০ বছরে যাকে ঘাতকের বুলেট কেড়ে নিয়েছে। তোমাদের মাঝেই আমি শেখ রাসেলকে খুঁজে পাই। আমি চাই, আমাদের দেশের আজকের শিশু-কিশোরদের জীবন নিরাপদ হোক, সুন্দর হোক, অর্থবহ হোক। তারা সুনাগরিক হিসেবে গড়ে উঠুক। আজকের শিশুরাই আগামী দিনে বাংলাদেশের কর্ণধার হবে। তিনি বলেন, আমি চাই, আমাদের দেশটা আরও চমৎকারভাবে গড়ে উঠুক। যেখানে মাদক, সন্ত্রাস ও জঙ্গিবাদ স্থান পাবে না। সাম্প্রদায়িকতা বা সন্ত্রাসবাদ থেকে মুক্ত থাকবে। আজকের শিশু যারা বড় হবে, তারা উদার মন নিয়ে বড় হবে। দেশপ্রেমে উদ্বুদ্ধ হবে। দেশকে সুন্দরভাবে এগিয়ে নিয়ে যাওয়া এবং গঠন করার কাজ করবে।
সূএ: জাগো নিউজ
|
|
|
|
DTV BANGLA NEWS: সম্প্রতি এসএসসি পরীক্ষায় উত্তীর্ণদের কলেজে ভর্তি প্রসঙ্গে শিক্ষামন্ত্রী ডা. দীপু মনি বলেছেন, ভর্তি পরীক্ষা বরাবরের মতো হবে। যে পরিমাণ শিক্ষার্থী এ বছর এসএসসিতে উত্তীর্ণ হয়েছে তার চেয়ে ৭ লাখ বেশি আসন আছে এইচএসসির জন্য। কাজেই এখানে কারো প্রতিযোগিতায় ব্যর্থ হওয়ার সুযোগ নেই। কারণ সব শিক্ষা প্রতিষ্ঠানেই এখন প্রশিক্ষিত ও যোগ্য শিক্ষক আছেন। আমি চাই সারাদেশের শিক্ষা প্রতিষ্ঠানে বিশ্বের অন্য দেশের মতো সব ধরনের মেধাবী শিক্ষার্থীরা অধ্যয়ন করবেন। তাহলে পরস্পরের আদান-প্রদানে মেধার উন্নতি ও বিকাশ ঘটবে। আমরা সে জন্যই কাজ করে চলেছি। কি কারণে ৫০ শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে একজন শিক্ষার্থীও পাস করতে পারলো না, তা খতিয়ে দেখে ভালো ফলাফলের ব্যবস্থা নেওয়া হচ্ছে। শিক্ষামন্ত্রী আরও বলেন, শিক্ষার্থীদের ভালো ফলাফলে শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের খুব বেশি মাহাত্ম্য আছে বলে মনে করি না। বরং এক্ষেত্রে শিক্ষার্থী, অভিভাবক শিক্ষকদের বিশেষ ভূমিকা থাকে। কারণ দেশের কিছু শিক্ষা প্রতিষ্ঠান শুধুমাত্র মেধাবীদের তাদের প্রতিষ্ঠানে ভর্তি করান। সোমবার (৫ ডিসেম্বর) সকালে চাঁদপুর আউটার স্টেডিয়ামে মাসব্যাপী বিজয় মেলা উদ্বোধনের আগে সাংবাদিকদের প্রশ্নের জবাবে তিনি এসব কথা বলেন। দীপু মনি বলেন, কোনো প্রতিষ্ঠানে ভর্তি হলাম সেটা বিষয় নয়, আমরা পড়াশোনা ঠিকমতো মনোযোগ দিয়ে করলাম কিনা বাবা-মা যেন সেটা ঠিকভাবে দেখেন। শিক্ষার্থীরা যেন ভুল পথে কিংবা ভিন্ন পথে চলে যায়। এ বিষয়ে সমাজেরও দায়িত্ব আছে, আমরা সবাই মিলে যদি সে দায়িত্বটা পালন করি তাহলে এসএসসিতে উত্তীর্ণরা ঠিকমতো পড়বে এবং তাদের ভবিষ্যৎ গড়ে তুলবে। তিনি আরও বলেন, অনেক কষ্টে অর্জিত আমাদের এ প্রিয় মাতৃভূমি। দেশের মানুষ শান্তি এবং অগ্রগতি চায়। যারা বিজয়ের মাসে দেশে অরাজকতা করতে চায় মানুষ তা প্রতিহত করবে। এটা মানুষ হতে দেবে না। এ সময় চাঁদপুরের জেলা প্রশাসক (ডিসি) কামরুল হাসান, পুলিশ সুপার (এসপি) মিলন মাহমুদ, বীর মুক্তিযোদ্ধা এম.এ.ওয়াদুদ, জেলা পরিষদ চেয়ারম্যান ওচমান গণি পাটওয়ারী, চাঁদপুর পৌরসভার মেয়র জিল্লুর রহমানসহ বীর মুক্তিযোদ্ধারা উপস্থিত ছিলেন।
|
|
|
|
DTV BANGLA NEWS: মাধ্যমিক স্কুল সার্টিফিকেট (এসএসসি) ও সমমান পরীক্ষার ফল প্রকাশ করা হবে আগামীকাল (সোমবার)। দুপুর ১২টায় এসএসসি পরীক্ষার ফল নিজ নিজ প্রতিষ্ঠান থেকে এবং অনলাইনে একযোগে প্রকাশ করা হবে। এর আগে ফল প্রকাশের কার্যক্রম উদ্বোধন করবেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা। মাধ্যমিক ও উচ্চ মাধ্যমিক শিক্ষা বোর্ড, ঢাকার পরীক্ষা নিয়ন্ত্রক মো. আবুল বাশার স্বাক্ষরিত বিজ্ঞপ্তিতে জানানো হয়েছে এসব তথ্য। এবার ৯টি সাধারণ শিক্ষাবোর্ড, মাদরাসা ও কারিগরি শিক্ষাবোর্ড মিলিয়ে এসএসসি ও সমমান পরীক্ষায় মোট পরীক্ষার্থী ছিল ২০ লাখের বেশি। এরমধ্যে সাধারণ শিক্ষা বোর্ডগুলোয় পরীক্ষার্থী ছিল প্রায় ১৬ লাখ। ফল জানবেন যেভাবে আনুষ্ঠানিকভাবে ফল প্রকাশের পর শিক্ষার্থীরা এসএমএসের মাধ্যমে ফল জানতে পারবেন। এছাড়া শিক্ষা বোর্ডগুলোর ফলাফল প্রকাশের ওয়েবসাইট www.educationboardresults.gov.bd -তে রোল ও রেজিস্ট্রেশন নম্বর, পরীক্ষার নাম, বছর ও শিক্ষা বোর্ড সিলেক্ট করে সাবমিট করলে ফল জানতে পারবেন। এসএমএসের মাধ্যমে ফল জানতে মোবাইলের ম্যাসেজ অপশনে গিয়ে SSC লিখে স্পেস দিয়ে বোর্ডের নামের প্রথম তিন অক্ষর লিখে স্পেস দিয়ে রোল নম্বর লিখে আবার স্পেস দিয়ে পাসের বছর লিখে পাঠাতে হবে ১৬২২২ নম্বরে। যেমন ঢাকা বোর্ডের কোনো পরীক্ষার্থী ফল জানতে চাইলে- SSC DHA 123456 2022 লিখে পাঠাতে হবে ১৬২২২ নম্বরে। ফিরতি এসএমএসে জানা যাবে ফল।
|
|
|
|
এবারের এসএসসি ও সমমান পরীক্ষার ফল ২৮ থেকে ৩০ নভেম্বরের যেকোনো একদিন প্রকাশ হতে পারে। শিক্ষা বোর্ডগুলোর পক্ষ থেকে এই তিন দিনের মধ্যে যেকোনো একদিন ফল প্রকাশের জন্য প্রস্তাব পাঠানো হয়েছে। ঢাকা মাধ্যমিক ও উচ্চমাধ্যমিক শিক্ষা বোর্ডের চেয়ারম্যান এবং আন্তশিক্ষা বোর্ড সমন্বয় সাব–কমিটির সভাপতি তপন কুমার সরকার আজ বৃহস্পতিবার বাংলানিউজকে জানিয়েছেন, শিক্ষা মন্ত্রণালয়ের কাছে প্রস্তাব পাঠানো হয়েছে। ওই তিন দিনের মধ্যে এখন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা যেদিন সময় দিতে পারবেন, সেদিন ফল প্রকাশ করা হবে। কারণ সাধারণত প্রতি বছর প্রধানমন্ত্রী পাবলিক পরীক্ষার ফল প্রকাশের কাজটি উদ্বোধন করেন। এ বছর নয়টি সাধারণ শিক্ষা বোর্ড, মাদ্রাসা ও কারিগরি শিক্ষা বোর্ড মিলিয়ে এসএসসি ও সমমানের পরীক্ষায় মোট পরীক্ষার্থী ২০ লাখের বেশি। ৩ হাজার ৭৯০টি কেন্দ্রে পরীক্ষা অনুষ্ঠিত হয়। মোট পরীক্ষার্থীর মধ্যে শুধু সাধারণ শিক্ষা বোর্ডগুলোর অধীনে এসএসসি পরীক্ষার্থী প্রায় ১৬ লাখ। গত ১৫ সেপ্টেম্বর এসএসসি ও সমমানের পরীক্ষা শুরু হয়েছিল। করোনা পরিস্থিতি ও বন্যার কারণে দীর্ঘদিন আটকে থাকার পর অনুষ্ঠিত হয় এসএসসি ও সমমানের পরীক্ষা। সাধারণত পরীক্ষা শেষ হওয়ার ৬০ দিনের মধ্যে ফল প্রকাশ করা হয়।
|
|
|
|
দেশের সব শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের ছাদে সোলার প্যানেল স্থাপনের পরিকল্পনা আছে বলে জানিয়েছেন শিক্ষামন্ত্রী ডা. দীপু মনি। তিনি বলেছেন, এতে বিদ্যুৎ উৎপাদনে জীবাশ্ম জ্বালানির ওপর নির্ভরশীলতা কমবে, পাশাপাশি পরিবেশ দূষণ কমে যাবে। বুধবার (৯ নভেম্বর) বুয়েট মিলনায়তনে সৌরবিদ্যুৎ উৎপাদনে বুয়েট ও জেনেক্স ইনফ্রাস্ট্রাকচারের মধ্যে সমঝোতা চুক্তি অনুষ্ঠানে তিনি এসব কথা বলেন। এসময় বুয়েটের পক্ষে বুয়েটের উপাচার্য সত্য প্রসাদ মজুমদার ও জেনেক্স ইনফ্রাস্ট্রাকচারের পক্ষে প্রতিষ্ঠানটির ম্যানেজিং ডিরেক্টর তানজিদুল আলম এ সমঝোতা চুক্তিতে সই করেন। শিক্ষামন্ত্রী বলেন, এই চুক্তি অনুযায়ী বুয়েটের ২৪টি বিল্ডিংয়ের তিন লাখ স্কয়ার ফিট ছাদে সোলার প্যানেল স্থাপন করবে জেনেক্স ইনফ্রাস্ট্রাকচার। এই প্যানেলগুলো থেকে বছরে চার হাজার ৩৮০ মেগাওয়াট বিদ্যুৎ উৎপাদন করা হবে। এই বিদ্যুৎ ন্যাশনাল গ্রিডে সরবরাহ করা হবে। বুয়েট বিদ্যুৎ পাবে সাশ্রয়ী রেটে। এতে বুয়েটের বছরে ৬০ লাখ টাকা সাশ্রয় হবে।
|
|
|
|
এইচএসসি পরীক্ষায় ঢাকা শিক্ষা বোর্ডের বাংলা প্রথমপত্র পরীক্ষার প্রশ্নে ধর্মীয় স্পর্শকাতর বিষয় নিয়ে ওঠা উসকানির অভিযোগ তদন্তে তিন সদস্যের কমিটি গঠন করা হয়েছে। যশোর শিক্ষা বোর্ডের কলেজ পরিদর্শক কে এম রব্বানীকে তদন্ত কমিটিতে প্রধান করা হয়েছে। একই শিক্ষা বোর্ডের বিদ্যালয় পরিদর্শক ও উপ-কলেজ পরিদর্শককে কমিটির সদস্য করা হয়েছে। এ কমিটিকে আগামী সাত কার্যদিবসের মধ্যে তদন্ত প্রতিবেদন জমা দিতে বলা হয়েছে। তাদের প্রতিবেদনের ভিত্তিতে শিক্ষা মন্ত্রণালয়ে সুপারিশ পাঠাবে যশোর শিক্ষা বোর্ড। মঙ্গলবার (৮ নভেম্বর) যশোর শিক্ষা বোর্ডের চেয়ারম্যান অধ্যাপক ড. মো. আহসান হাবীব জাগো নিউজকে এ তথ্য নিশ্চিত করেন। অধ্যাপক আহসান হাবীব বলেন, ‘ঢাকা শিক্ষা বোর্ডের বাংলা প্রথমপত্রের প্রশ্ন যশোর শিক্ষা বোর্ডের অধীনে মডারেট করা হয়েছিল। এ কারণে বিষয়টি খতিয়ে দেখতে যশোর শিক্ষা বোর্ডের অধীনে তদন্ত কমিটি করা হয়েছে। তিনি বলেন, ‘তদন্তে অভিযুক্তদের বিরুদ্ধে ওঠা অভিযোগের সত্যতা পাওয়া গেলে তাদের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নিতে শিক্ষা মন্ত্রণালয়ে সুপারিশ পাঠানো হবে। পাশাপাশি অপরাধের বিষয়ে ব্যাখ্যা চেয়ে শোকজ করা হবে। এর আগে ওই প্রশ্নপত্র তৈরির সঙ্গে জড়িত শিক্ষকদের নামের তালিকা প্রকাশ করে ঢাকা শিক্ষা বোর্ড।
|
|
|
|
ঢাকা: চলমান এইচএসসি পরীক্ষায় ঢাকা শিক্ষা বোর্ডের প্রশ্নপত্রে সাম্প্রদায়িক ‘উসকানিমূলক’ অংশ যুক্ত রাখার সঙ্গে জড়িতদের চিহ্নিত করার কাজ শুরু হয়েছে জানিয়ে শিক্ষামন্ত্রী দীপু মনি বলেছেন, চিহ্নিত হলে তাদের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নেওয়া হবে। সোমবার (০৭ নভেম্বর) ঢাকায় আন্তর্জাতিক মাতৃভাষা ইনস্টিটিউটে এক অনুষ্ঠান শেষে সাংবাদিকদের প্রশ্নের উত্তরে একথা বলেন শিক্ষামন্ত্রী। এইচএসসি পরীক্ষার বাংলা প্রথম পত্রে ঢাকা বোর্ডের দুটি সৃজনশীল প্রশ্নে ধর্মীয় বা সাম্প্রদায়িক উসকানির অভিযোগ উঠেছে। শিক্ষামন্ত্রী বলেন, আমাদের সুস্পষ্ট নির্দেশনা দেওয়া থাকে যে কী কী বিষয় মাথায় রেখে প্রশ্নগুলো তারা করবেন। সেক্ষেত্রে অবশ্যই কোনো ধরনের সাম্প্রদায়িকতার কোনো কিছু যেন না থাকে সেটিও নির্দেশিকায় আছে। খুবই দুঃখজনক যে কোনো একজন প্রশ্নকর্তা হয়তো এ প্রশ্নটি করেছেন এবং যিনি মডারেট করেছেন তার দৃষ্টিও হয়তো কোনো কারণে এড়িয়ে গেছে বা তিনিও হয়তো এটা স্বাভাবিকভাবে নিয়েছেন। ‘আমরা চিহ্নিত করছি এই প্রশ্নটি কোন সেটার করেছেন বা কোন মডারেটর করেছেন, আমরা সেই অনুযায়ী ব্যবস্থা নেব। কারণ বাংলাদেশ অসাম্প্রদায়িক গণতান্ত্রিক বাংলাদেশ। এই বাংলাদেশে কোনো পরীক্ষার প্রশ্নপত্রে সাম্প্রদায়িক উসকানিমূলক কোনো কিছু থাকবে- এটি অত্যন্ত দুঃখজনক। এটি একেবারেই গ্রহণযোগ্য নয়। এটা আমরা চিহ্নিত করছি। যারা চিহ্নিত হবেন, এ ধরনের সাম্প্রদায়িকতা প্রশ্নের মধ্যে নিয়ে আসবেন, আমাদের শিক্ষার্থীদের মনের মধ্যে সাম্প্রদায়িকতার বীজ বপণ করবেন, নিশ্চয়ই তাদেরকে পরে এই ধরনের কার্যক্রমের মধ্যে কোনোভাবেই সম্পৃক্ত করা হবে না। দীপু মনি বলেন, প্রশ্নপত্রের নিরাপত্তায় আমরা এত রকমের ব্যবস্থা নিয়েছি। বিজি প্রেসে প্রশ্ন ছাপা হয় বা প্রশ্ন যখন মডারেটর দেখেন বা প্রশ্ন সেটেল করেন- এরকম একেটা ধাপের কোনো একটা জায়গায় যদি কোনো একটি ছোট বিচ্যুতি হয় সেটা ডিটেক্ট হয় একেবারে পরীক্ষার হলে যখন পরীক্ষার্থী প্রশ্ন হাতে পায় তখন। তার আগে ডিটেক্ট করার সুযোগ নেই। সেই কারণে এই ছোটখাটো সমস্যাগুলো থেকে যাচ্ছে। আমরা দেখি এটাও কী করে দূর করা যায়। এত সমস্যা যখন দূর করা যায় এটাও দূর করার একটা ব্যবস্থা বের করা যাবে নিশ্চয়ই। আন্তঃশিক্ষাবোর্ড সমন্বয় কমিটির সভাপতি ও ঢাকা মাধ্যমিক ও উচ্চমাধ্যমিক শিক্ষা বোর্ডের চেয়ারম্যান তপন কুমার সরকার ঢাকা বোর্ডের ১১ নম্বর প্রশ্নপত্রে এমন ত্রুটির বিষয়টি বাংলানিউজকে নিশ্চিত করেছেন। সৃজনশীল সেই প্রশ্নে সনাতন ধর্মের দুই ভাইয়ের জমি নিয়ে বিরোধের বিষয় তুলে ধরা হয়। সেখানে বলা হয়, “নেপাল ও গোপাল দুই ভাই। জমি নিয়ে বিরোধ তাদের দীর্ঘদিন। অনেক সালিশ-বিচার করেও কেউ তাদের বিরোধ মেটাতে পারেনি। কেউ কাউকে ছাড় দিতে নারাজ। এখন জমির ভাগ বণ্টন নিয়ে মামলা চলছে আদালতে। ছোট ভাই নেপাল বড় ভাইকে শায়েস্তা করতে আব্দুল নামে এক মুসলমানের কাছে ভিটের জমির একটি অংশ বিক্রি করে। আব্দুল সেখানে বাড়ি বানিয়ে স্থায়ীভাবে বসবাস শুরু করে। কোরবানির ঈদে সে নেপালের বাড়ির সামনে গরু কোরবানি দেয়। এই ঘটনায় নেপালের মন ভেঙে যায়। কিছুদিন পর কাউকে কিছু না বলে জমি-জায়গা ফেলে সপরিবারে ভারতে চলে যায় সে। প্রশ্নের এই সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে ছড়িয়ে পড়লে সমালোচনা সৃষ্টি হয়। এ বিষয়ে ঢাকা বোর্ডের চেয়ারম্যান বলেন, বিষয়টি আমরা তদন্ত করছি। প্রশ্ন ‘সেটার’ এবং ‘মডারেটরের’ কারণে এমনটা হতে পারে। তদন্ত করে ব্যবস্থা নেওয়া হবে। কারিগরি বোর্ডের বাংলা পরীক্ষা স্থগিত করা নিয়ে যা বললেন শিক্ষামন্ত্রী, কারিগরি বোর্ডের বাংলা-১ নতুন ও পুরাতন বিষয় স্থগিত করা নিয়ে শিক্ষামন্ত্রী বলেন, কারিগরি শিক্ষা বোর্ডে নতুন ও পুরনো প্রশ্ন গুলিয়ে ফেলা হয়েছে। শিক্ষা বোর্ড এমনটা করেছে বলে সেটা আমাদের এখনও মনে হচ্ছে না। আমাদের মনে হচ্ছে যে, প্রশ্ন যখন ছাপা হয়েছে, ছাপা হওয়ার ক্ষেত্রে একটা ত্রুটি থেকে যেতে পারে। আরেকটা হচ্ছে ছাপা হওয়ার পরে যে প্যাকিং। কোনো একটা পর্যায়ে ত্রুটি ঘটেছে। যে কারণে এটা স্থগিত করা হয়েছে। শিক্ষামন্ত্রী বলেন, প্রশ্ন সেটিং ও প্রশ্ন মডারেটিং- এই কাজগুলো এমনভাবে হয় যে যিনি প্রশ্ন সেট করে যান তিনি আর ওই প্রশ্ন দেখতে পারেন না। যিনি মডারেট করে যান তিনিও তা পরে দেখতে পারেন না। সেটার এবং মডারেটর ছাড়া কোনো একটা প্রশ্নের একটা অক্ষরও এর বাইরে কারো দেখবার কোনো সুযোগ থাকে না।
|
|
|
|
কারিগরি শিক্ষা বোর্ডের অধীনে এইচএসসি বাংলা প্রথমপত্র (নতুন ও পুরাতন সিলেবাস) পরীক্ষা স্থগিত করা হয়েছে। এ বিষয়ে রোববার (৬ নভেম্বর) দুপুরে কারিগরি শিক্ষা বোর্ডের পরীক্ষা নিয়ন্ত্রক মো. কেপায়ত উল্লাহ সাক্ষরিত এক জরুরি নোটিশ জারি করা হয়। রোববার দুপুর ২টা থেকে বিকেল ৪টা পর্যন্ত এ পরীক্ষা অনুষ্ঠিত হওয়ার কথা ছিলো। কিন্তু এক ঘণ্টা পরীক্ষা চলার পর এ পরীক্ষা স্থগিত ঘোষণা করা হয়েছে। নোটিশে বলা হয়েছে, সকলের অবগতির জন্য জানানো যাচ্ছে যে, ২০২২ সালের এইচএসসি (বিএমটি) একাদশ শ্রেণির বিকেলের সকল পরীক্ষা অনিবার্য কারণে স্থগিত করা হলো। পরীক্ষার সময়সূচী পরবর্তীতে জানিয়ে দেয়া হবে। নোটিশটি সব জেলা প্রশাসক, অতিরিক্ত জেলা প্রশাসক (শিক্ষা ও আইসিটি), উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা ও কেন্দ্রসচিব-ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তাদের পাঠানো হয়েছে। এদিকে রোববার সকালে এইচএসসি ও সমমানের বাংলা প্রথম পত্র পরীক্ষা সারা দেশে একযোগে অনুষ্ঠিত হয়।
|
|
|
|
কেউ প্রশ্নফাঁসের অপচেষ্টা করলে ব্যবস্থা নেয়ার হুঁশিয়ারি দিয়েছেন শিক্ষামন্ত্রী ডা. দীপু মনি। তিনি বলেছেন, এইচএসসি পরীক্ষা সুষ্ঠুভাবে শুরু হয়েছে। প্রশ্নফাঁসের কোনো আশঙ্কা নেই। কেউ এমন অপরাধে জড়িত হওয়ার চিন্তা করলে শাস্তির আওতায় আনা হবে। রোববার (৬ নভেম্বর) সকাল ১১টায় বাংলা প্রথমপত্র পরীক্ষা দিয়ে শুরু হয়েছে এবারের এইচএসসি ও সমমানের পরীক্ষা। এরপর কেন্দ্র পরিদর্শনে গিয়ে শিক্ষামন্ত্রী দীপু মনি এসব কথা বলেন। দীপু মণি বলেন, বিগত বছরগুলোর তুলনায় এবার প্রশ্নফাঁস ঠেকাতে কঠোর ব্যবস্থা নেয়া হয়েছে। গোয়েন্দা নজরদারি জোরদার করা হয়েছে। এবার কাউকে ছাড় দেয়া হবে না। তিনি বলেন, নতুন শিক্ষাক্রম বাস্তবায়ন হলে একাডেমিক কোচিং সেন্টারের প্রয়োজনীয়তা থাকবে না। শিক্ষার্থীদের পড়াশোনার চাপ অনেক কমে যাবে। এবার সংক্ষিপ্ত সিলেবাসে সূচি অনুযায়ী, সকাল শিফটের পরীক্ষা বেলা ১১টা থেকে শুরু হয়ে চলবে দুপুর ১টা পর্যন্ত। আর বিকেল শিফটের পরীক্ষা দুপুর ২টায় শুরু হয়ে চলবে বিকেল ৪টা পর্যন্ত। পরীক্ষার মোট ২ ঘণ্টা সময়ের মধ্যে এমসিকিউ/বহুনির্বাচনী পরীক্ষার সময় ২০ মিনিট এবং রচনামূলক/সৃজনশীল পরীক্ষার সময় ১ ঘণ্টা ৪০ মিনিট। দুই আবশ্যিক, তিনটি নৈর্বাচনিক ও চতুর্থ বিষয়ের পরীক্ষা হচ্ছে। এমসিকিউ ও বর্ণনামূলক দুই অংশ মিলিয়ে সময় দুই ঘণ্টা। এ বছর ২ হাজার ৬৪৯টি কেন্দ্রে ৯ হাজার ১৮১ শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান থেকে ১২ লাখ ৩ হাজার ৪০৭ পরীক্ষার্থী অংশ নিচ্ছেন। এর মধ্যে ৬ লাখ ২২ হাজার ৭৯৬ ছাত্র এবং ৫ লাখ ৮০ হাজার ৬১১ ছাত্রী।
|
|
|
|
|
|
|
|
|
|
চেয়ারম্যান: এস.এইচ. শিবলী ।
সম্পাদক, প্রকাশক: জাকির এইচ. তালুকদার ।
হেড অফিস: ২ আরকে মিশন রোড, ঢাকা ১২০৩ ।
বার্তা ও বাণিজ্যিক কার্যালয়: বাড়ি নং ২, রোড নং ৩, সাদেক হোসেন খোকা রোড, মতিঝিল বা/এ, ঢাকা ১০০০ ।
ফোন: 01558011275, 02-৪৭১২২৮২৯, ই-মেইল: dtvbanglahr@gmail.com
|
|
|
|