বাংলার জন্য ক্লিক করুন
|
|
|
|
|
|
|
|
|
|
|
|
|
|
|
|
|
|
|
|
|
|
|
|
   * নগরকান্দায় পৃথকভাবে জাতীয় শোক দিবস পালিত   * বাংলাদেশ প্রেসক্লাব নগরকান্দা উপজেলা শাখার শ্রদ্ধা নিবেদন   * মহাক্ষমতাধর বিআরটিএ’র সিন্ডিকেট; সদর নড়বড়ে, তবু ইকুরিয়ার ঘস্টিং-ঘুষিং বেপরোয়া ঘুষবাজ   * ভিয়েতনাম এম্বাসেডর নিগুয়েন মান কোয়াংয়ের সম্মানে বিশেষ অনুষ্ঠান   * ইন্টারকন্টিনেন্টালের সাথে টাইগার গলফ ক্লাবের সমঝোতা স্মারক স্বাক্ষর   * উড্ডয়নের আগ মুহূর্তে ফেটে গেল প্লেনের টায়ার, অতঃপর…   * ট্রাকচাপায় প্রাণ গেল সিএনজি চালকের   * প্রতিদিন পদ্মা সেতুতে টোল আদায় হচ্ছে ২ কোটি ১৮ লাখ টাকা : সেতুমন্ত্রী   * সরকার পতনের দিন গণনা শুরু হয়েছে : রিজভী   * কেন আটক হয়েছিলেন নেইমারের বাবা  

   অর্থ-বাণিজ্য -
                                                                                                                                                                                                                                                                                                                                 
ভিয়েতনাম এম্বাসেডর নিগুয়েন মান কোয়াংয়ের সম্মানে বিশেষ অনুষ্ঠান

স্টাফ রিপোর্টারঃ

বাংলাদেশে নিযুক্ত ভিয়েতনামের এম্বাসেডর মি. নিগুয়েন মান কোয়াংয়ের সম্মানে রাজধানী ঢাকার স্কাই ভিউ কনভেনশন হলে সম্প্রতি এক বিশেষ আলোচনা এবং নৈশভোজের আয়োজন করে ভিয়েতনাম বাংলাশে চেম্বার অব কমার্স এন্ড ইন্ডাষ্ট্রিজ। অনুষ্ঠানটি নোভো কার্গো সার্ভিসেস লি. এর সৌজন্যে আয়োজিত হয়।

অনুষ্ঠানে জাপান, ফিলিপাইন, ব্রনাইয়ের এম্বাসেডর সহ বিভিন্ন দেশের কূটনীতিকবৃন্দ, দেশের ব্যবসায়ী, শিল্পোদ্যোক্তা,,দেশি বিদেশি বিনিয়োগকারী, সাংবাদিক, সরকারের উচ্চ পর্যায়ের ব্যক্তিবর্গ উপস্থিত ছিলেন।

শুরুতে সংগীত শিল্পী শিরিন শুলতানাও তার দল লালনের গান পরিবেশনকরে। অনুষ্ঠানে বিশেষ অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন লে.ক. (অব.) ফারুক খান এম.পি। বক্তারা ভিয়েতনাম ও বাংলাদেশের মধ্যে বাণিজ্যিক সম্পর্ক জোরদারের বিষয় নিয়ে বিভিন্ন আলোচনা করেন।

ভিয়েতনাম বাংলাশে চেম্বার অব কমার্স এন্ড ইন্ডাষ্ট্রিজ এর প্রেসিডেন্ট সৈয়দ মুস্তাফিজুর রহমান বলেন, বাংলাদেশের সাথে ভিয়েতনামের আরো বেশি বাণিজ্যিক সম্ভাবনা রয়েছে। দুই দেশের আন্তরিক ও সহযোগিাতাপূর্ণ ফ্রেন্ডশিপ রয়েছে ৫০ বছর ধরে এবং তা ১৯৭১ থেকে। তিনি এদেশে ভিয়েতনামের বিনিয়োগকারিদের আন্তরিক ধন্যবাদ জানান এবং আরো বেশি বিনিয়োগের আহবান জানান। তিনি বিশেষ উদাহরণ দিয়ে বলেন, বাংলাদেশের সোনালী আঁশ জুট যা সেদেশে এক্সপোর্ট হতে পারে অন্যদিকে ভিয়েতনামের অর্থকরী ফসল কফি আমদানি হতে পারে। এভাবে দুদেশের মধ্যে এক্সপোর্ট ইম্পোর্ট সমন্বয় হতে পারে। তিনি বলেন, দুই দেশের প্রকৃতি এবং খাদ্যপণ্য অনেকটা একই ধরনের কাজেই বাণিজ্যে ফুড আইটেম সমন্বয় হতে পারে যা উভয় দেশের জন্য অর্থনৈতিক অগ্রগতি বয়ে আনবে ।

গোলাম ফারুক আলমগীর সিনিয়র ভাইস প্রেসিডেন্ট ডিসিসিআই তার বক্তব্যে বলেন, বলেন, উভয় দেশের সাথে দীর্ঘদিনের বিজনেস কানেক্টশন রয়েছে। আমাদের সাথে ভিয়েতনামের বিটুবি ধারায় বিজনেস অগ্রসর বৃদ্ধি পেলে অর্থনৈতিক অগ্রগতি জোরদার হবে।

বক্তব্যে ফারুক এমপি আয়োজক সংগঠনের প্রেসিডেন্ট সৈয়দ মুস্তাফিজুর রহমানকে এধরনের সময়োপযোগী আয়োজনের জন্য বিশেষ ধন্যবাদ জানিয়ে বলেন, বাংলাদেশ ভিয়েতনাম খুবই ভালো সম্পর্ক বিদ্যমান। দুই দেশের সরকারের সাথেও অত্যন্ত বন্ধুপ্রতিম সুসম্পর্ক রয়েছে যা প্রায় ২ বিলিয়ন ডলারের চেয়ে বেশি বাণিজ্য স্থাপন করেছে।

ভিয়েতনামের এম্বাসেডর নিগুয়েন মান কোয়াং বলেন, দুই দেশের মধ্যে অত্যন্ত ভালো সম্পর্ক ও অর্থনৈতিক সহায়তা বিদ্যমান রয়েছে। তিনি উল্লেখ করেন, ২০২০ থেকে বাংলাদেশের সাথে অর্থনৈতিক প্রবৃদ্ধি ১.৫ বিলিয়ন ডলার হয়েছে। ক্রমে বাংাদেশ ভিয়েতনামের মধ্যে বাণিজ্য সম্পর্ক বাড়ছে। তিনি বলেন, এই কর্যক্রমের অংশ হিসেবে ভিয়েতনাম বাংলাদেশ চেম্বার অব কমার্স এন্ড ইন্ডাষ্ট্রিজের মেম্বারদের জন্য সহায়তা বজায় থাকবে।

ভিয়েতনাম বাংলাদেশ চেম্বার অব কমার্স এন্ড ইন্ডাষ্ট্রিজ এর সিনিয়র ভাইস প্রেসিডেন্ট বিগ্রে.জেনারেল (অব.), মন্জুর কাদের সবাইকে ধন্যবাদ জানিয়ে বলেন, দুই দেশের বাণিজ্যিক সম্পর্কের ধারা উভয়ের জন্যই নতুন ইরা। তিনি এই সম্পর্কের সুবাতাস দেশ টু দেশ, জনগণ টু জনগণ, কালচার টু কালচার পর্যন্ত প্রবাহমান থাকুক।

বাউল গানের সাথে অতিথিদের নৈশ ভোজের মধ্য দিয়ে অনুষ্ঠানটি সমাপ্ত হয়।

ভিয়েতনাম এম্বাসেডর নিগুয়েন মান কোয়াংয়ের সম্মানে বিশেষ অনুষ্ঠান
                                  

স্টাফ রিপোর্টারঃ

বাংলাদেশে নিযুক্ত ভিয়েতনামের এম্বাসেডর মি. নিগুয়েন মান কোয়াংয়ের সম্মানে রাজধানী ঢাকার স্কাই ভিউ কনভেনশন হলে সম্প্রতি এক বিশেষ আলোচনা এবং নৈশভোজের আয়োজন করে ভিয়েতনাম বাংলাশে চেম্বার অব কমার্স এন্ড ইন্ডাষ্ট্রিজ। অনুষ্ঠানটি নোভো কার্গো সার্ভিসেস লি. এর সৌজন্যে আয়োজিত হয়।

অনুষ্ঠানে জাপান, ফিলিপাইন, ব্রনাইয়ের এম্বাসেডর সহ বিভিন্ন দেশের কূটনীতিকবৃন্দ, দেশের ব্যবসায়ী, শিল্পোদ্যোক্তা,,দেশি বিদেশি বিনিয়োগকারী, সাংবাদিক, সরকারের উচ্চ পর্যায়ের ব্যক্তিবর্গ উপস্থিত ছিলেন।

শুরুতে সংগীত শিল্পী শিরিন শুলতানাও তার দল লালনের গান পরিবেশনকরে। অনুষ্ঠানে বিশেষ অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন লে.ক. (অব.) ফারুক খান এম.পি। বক্তারা ভিয়েতনাম ও বাংলাদেশের মধ্যে বাণিজ্যিক সম্পর্ক জোরদারের বিষয় নিয়ে বিভিন্ন আলোচনা করেন।

ভিয়েতনাম বাংলাশে চেম্বার অব কমার্স এন্ড ইন্ডাষ্ট্রিজ এর প্রেসিডেন্ট সৈয়দ মুস্তাফিজুর রহমান বলেন, বাংলাদেশের সাথে ভিয়েতনামের আরো বেশি বাণিজ্যিক সম্ভাবনা রয়েছে। দুই দেশের আন্তরিক ও সহযোগিাতাপূর্ণ ফ্রেন্ডশিপ রয়েছে ৫০ বছর ধরে এবং তা ১৯৭১ থেকে। তিনি এদেশে ভিয়েতনামের বিনিয়োগকারিদের আন্তরিক ধন্যবাদ জানান এবং আরো বেশি বিনিয়োগের আহবান জানান। তিনি বিশেষ উদাহরণ দিয়ে বলেন, বাংলাদেশের সোনালী আঁশ জুট যা সেদেশে এক্সপোর্ট হতে পারে অন্যদিকে ভিয়েতনামের অর্থকরী ফসল কফি আমদানি হতে পারে। এভাবে দুদেশের মধ্যে এক্সপোর্ট ইম্পোর্ট সমন্বয় হতে পারে। তিনি বলেন, দুই দেশের প্রকৃতি এবং খাদ্যপণ্য অনেকটা একই ধরনের কাজেই বাণিজ্যে ফুড আইটেম সমন্বয় হতে পারে যা উভয় দেশের জন্য অর্থনৈতিক অগ্রগতি বয়ে আনবে ।

গোলাম ফারুক আলমগীর সিনিয়র ভাইস প্রেসিডেন্ট ডিসিসিআই তার বক্তব্যে বলেন, বলেন, উভয় দেশের সাথে দীর্ঘদিনের বিজনেস কানেক্টশন রয়েছে। আমাদের সাথে ভিয়েতনামের বিটুবি ধারায় বিজনেস অগ্রসর বৃদ্ধি পেলে অর্থনৈতিক অগ্রগতি জোরদার হবে।

বক্তব্যে ফারুক এমপি আয়োজক সংগঠনের প্রেসিডেন্ট সৈয়দ মুস্তাফিজুর রহমানকে এধরনের সময়োপযোগী আয়োজনের জন্য বিশেষ ধন্যবাদ জানিয়ে বলেন, বাংলাদেশ ভিয়েতনাম খুবই ভালো সম্পর্ক বিদ্যমান। দুই দেশের সরকারের সাথেও অত্যন্ত বন্ধুপ্রতিম সুসম্পর্ক রয়েছে যা প্রায় ২ বিলিয়ন ডলারের চেয়ে বেশি বাণিজ্য স্থাপন করেছে।

ভিয়েতনামের এম্বাসেডর নিগুয়েন মান কোয়াং বলেন, দুই দেশের মধ্যে অত্যন্ত ভালো সম্পর্ক ও অর্থনৈতিক সহায়তা বিদ্যমান রয়েছে। তিনি উল্লেখ করেন, ২০২০ থেকে বাংলাদেশের সাথে অর্থনৈতিক প্রবৃদ্ধি ১.৫ বিলিয়ন ডলার হয়েছে। ক্রমে বাংাদেশ ভিয়েতনামের মধ্যে বাণিজ্য সম্পর্ক বাড়ছে। তিনি বলেন, এই কর্যক্রমের অংশ হিসেবে ভিয়েতনাম বাংলাদেশ চেম্বার অব কমার্স এন্ড ইন্ডাষ্ট্রিজের মেম্বারদের জন্য সহায়তা বজায় থাকবে।

ভিয়েতনাম বাংলাদেশ চেম্বার অব কমার্স এন্ড ইন্ডাষ্ট্রিজ এর সিনিয়র ভাইস প্রেসিডেন্ট বিগ্রে.জেনারেল (অব.), মন্জুর কাদের সবাইকে ধন্যবাদ জানিয়ে বলেন, দুই দেশের বাণিজ্যিক সম্পর্কের ধারা উভয়ের জন্যই নতুন ইরা। তিনি এই সম্পর্কের সুবাতাস দেশ টু দেশ, জনগণ টু জনগণ, কালচার টু কালচার পর্যন্ত প্রবাহমান থাকুক।

বাউল গানের সাথে অতিথিদের নৈশ ভোজের মধ্য দিয়ে অনুষ্ঠানটি সমাপ্ত হয়।

ইন্টারকন্টিনেন্টালের সাথে টাইগার গলফ ক্লাবের সমঝোতা স্মারক স্বাক্ষর
                                  

স্টাফ রিপোর্টার:

গত ৫ জুলাই বুধবার টাইগার গলফ ক্লাব (টিজিসি) সদস্যদের জন্য বিশেষ সুবিধা প্রদানে বিশ্বমানের আতিথেয়তা পরিষেবা প্রদানকারী ইন্টারকন্টিনেন্টাল, ঢাকা একটি সমঝোতা স্মারক স্বাক্ষর করেছে ।

টাইগার গলফ ক্লাব ২০০৯-১০ সালে যাত্রা শুরু করে এবং এই ক্লাবের সদস্যদের মধ্যে রয়েছেন বিদেশী প্রবাসী, কূটনীতিক এবং স্থানীয় উচ্চ পর্যায়ের ব্যবসায়ীবৃন্দ এবং গলফ ক্রীড়া উৎসাহী যারা এই ক্লাবের মাধ্যমে বাংলাদেশ এবং বাংলাদেশের গল্ফ সম্পর্কে ভাল কর্মকান্ড অব্যাহত রাখতে সক্ষম।

চুক্তি স্বাক্ষর অনুষ্ঠানটি ইন্টারকন্টিনেন্টাল ঢাকার ক্রিস্টাল হলে অনুষ্ঠিত হয় যেখানে বাংলাদেশে ইন্দোনেশিয়া প্রজাতন্ত্রের রাষ্ট্রদূত ও টাইগার গলফ ক্লাবের সভাপতি হেরু হারতান্তো সুবলো এবং ইন্টারকন্টিনেন্টাল ঢাকা`র জেনারেল ম্যানেজার জনাব অশ্বনী নায়ার উভয় প্রতিষ্ঠানের পক্ষে চুক্তিতে স্বাক্ষর করেন। আনন্দঘন পরিবেশে উক্ত অনুষ্ঠানে আরও উপস্থিত ছিলেন, বাংলাদেশ সার্ভিসেস লিমিটেড এর চেয়ারম্যান এবং বেসামরিক বিমান পরিবহন ও পর্যটন মন্ত্রণালয়ের সচিব জনাব মোঃ মোকাম্মেল হোসেন, বাংলাদেশ সার্ভিসেস লিমিটেডের ব্যবস্থাপনা পরিচালক জনাব মোহাম্মদ আতিকুর রহমান, টাইগার গলফ ক্লাবের সহ-সভাপতি ব্রিগেডিয়ার জেনারেল জনাব মোঃ মঞ্জুর কাদের (অব.), টাইগার গলফ ক্লাবের কোষাধ্যক্ষ জনাব সৈয়দ মুস্তাফিজুর রহমান প্রমুখ সহ টাইগার গলফ ক্লাবের সদস্যবৃন্দ এবং ইন্টারকন্টিনেন্টাল ঢাকা’র উচ্চপদস্থ কর্মকর্তাগণ।

চুক্তির অধীনে টাইগার গল্ফ ক্লাবের সদস্যরা স্থানীয় প্যাকেজগুলোতে একটি কিনলে একটি ফ্রি, এলিমেন্টস রেস্টুরেন্টে বুফে লাঞ্চ এবং ডিনারে বিশেষ সুবিধা এবং স্বাস্থ্য সুরক্ষা পর্বে ২৫% ছাড়ের মতো সুবিধাগুলো উপভোগ করতে পারবেন। টিজিসি সদস্যরা ২০০ বেশি ইভেন্ট হোস্ট করার জন্য ভেন্যু ভাড়ার উপর ১০০% ছাড় এবং ইন্টারকন্টিনেন্টাল ঢাকায় গলফ ইভেন্টের আয়োজনে অতিথিদের জন্য বিশেষ রুম রেট উপভোগ করতে পারবেন।

অনুষ্ঠানে ইন্টারকন্টিনেন্টাল ঢাকার জনাব অশ্বনী নায়ার জেনারেল ম্যানেজার বলেন, টিজিসি’র সদস্যদের জন্য আমাদের সেরা পরিষেবা প্রদানের জন্য আমরা টাইগার গলফ ক্লাবের সাথে অংশীদারিত্ব করতে পেরে আনন্দিত। এই অংশীদারিত্বটি গল্ফ সম্প্রদায়ের জন্য সঠিক পদক্ষেপ এবং বাংলাদেশে নতুন দেশীয় ও আন্তর্জাতিক গলফারদের আকর্ষণ করার জন্য আশাব্যাঞ্জক সম্ভাবনা রয়েছে বলেও তিনি মনে করেন ।

২৯ কেজি বাগাইড় ৩৪ হাজার ৮০০ টাকায় বিক্রি
                                  

Online desk (DTV BANGLA NEWS): রাজবাড়ীর গোয়ালন্দ উপজেলার দৌলতদিয়া ফেরিঘাট এলাকায় ২৯ কেজি ওজনের একটি বাগাইড় মাছ ধরা পড়েছে। দীর্ঘদিন ধরেই পদ্মা নদী থেকে বিপন্ন প্রজাতির এই বাগাইড় মাছ ধরছেন স্থানীয় জেলেরা। এসব মাছ আবার আড়তে প্রকাশ্যে নিলামে বিক্রি হচ্ছে। দীর্ঘদিন ধরে পদ্মা নদী থেকে শত শত বাগাইড় মাছ ধরা পড়লেও এই মাছ ধরা বন্ধে কোন ব্যবস্থা গ্রহণ করেনি মৎস্য বিভাগ। বৃহস্পতিবার (২২ জুন) ভোর ৬টার দিকে স্থানীয় জেলে আজগর হালদারের জালে মাছটি ধরা পড়ে। মাছটি বিক্রির জন্য দৌলতদিয়া মৎস্য আড়তে নিয়ে যায়। সেখান থেকে দৌলতদিয়া ফেরিঘাটের মাছ ব্যবসায়ী মো. শাহজাহান শেখ ১ হাজার ২০০ টাকা কেজি দরে ৩৪ হাজার ৮০০ টাকায় ক্রয় করেন। জেলে আজগর হালদার বলেন, বেশ কিছুদিন পদ্মায় বড় কোন মাছ পাওয়া যাচ্ছিলো না। পদ্মায় পানি বেড়েছে। এই সময় বড় মাছ পাওয়া যায়। বৃহস্পতিবার ভোরে দৌলতদিয়ার ফেরিঘাটের অদূরে জাল ফেলি। এসময় জালে বড় আকৃতির একটি বাগাইড় মাছ পাওয়া যায়। পরে মাছটি দৌলতদিয়া মৎস্য আড়তে বিক্রি করি। দৌলতদিয়া ফেরিঘাটের মৎস্য ব্যবসায়ী মো. শাহজাহান শেখ বলেন, মাছটি উন্মুক্ত দরে ৩৪ হাজার ৮০০ টাকায় ক্রয় করেছি। সামান্য লাভ হলেই বিক্রি করে দিবো। জেলা মৎস্য কর্মকর্তার সাথে বিপন্ন প্রজাতির বাগাইড়ের ব্যাপারে ফোন করা হলে তিনি বলেন, আমি ঢাকায় একটি সভায় আছি। গোয়ালন্দ উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা মো. জাকির হোসেন বলেন, আপনি ভালো একটি বিষয় তুলে ধরেছেন। আসলে বাগাইড় মাছ ধরা নিষেধ। সেগুলো আবার প্রকাশ্যে বিক্রি হয়। আমি মৎস্য কর্মকর্তার সাথে কথা বলে ব্যবস্থা নিচ্ছি। 

যেসব এলাকায় আজ ব্যাংক বন্ধ
                                  

Online desk (DTV BANGLA NEWS): রাজশাহী ও সিলেট সিটি করপোরেশন নির্বাচনের ভোটগ্রহণ হবে আজ। এদিন আরও তিন পৌরসভার নির্বাচন অনুষ্ঠিত হবে। নির্বাচন উপলক্ষে সংশ্লিষ্ট এলাকার ব্যাংক বন্ধ থাকবে।গত রোববার বাংলাদেশ ব্যাংকের ডিপার্টমেন্ট অব অফসাইট সুপারভিশন থেকে এ সংক্রান্ত নির্দেশনা দেওয়া হয়। কেন্দ্রীয় ব্যাংকের নির্দেশনায় বলা হয়, বুধবার (২১ জুন) রাজশাহী ও সিলেট সিটি করপোরেশন নির্বাচন। এছাড়াও নারায়ণগঞ্জের গোপালদী, টাঙ্গাইলের বাসাইল ও বগুড়ার তালোড়া পৌরসভার নির্বাচন অনুষ্ঠিত হবে। নির্বাচনে ভোটগ্রহণের দিন সংশ্লিষ্ট এলাকার তফসিলি ব্যাংকগুলোর আঞ্চলিক কার্যালয়সহ সব শাখা ও উপশাখা বন্ধ থাকবে।

বিশ্ববাজারে অর্ধেকে নেমেছে গমের দাম, সুফল নেই দেশে
                                  

Online desk (DTV BANGLA NEWS): রাশিয়া-ইউক্রেন যুদ্ধের প্রভাবে বিশ্ববাজারে গমের দামে রেকর্ড গড়েছিল। সেটা বছরখানেক আগের কথা। জাতিসংঘের মধ্যস্থতায় শস্যচুক্তির কল্যাণে এখন বিশ্ববাজারে গমের দাম নেমেছে অর্ধেকে। গত এক বছরের মধ্যে অস্থিতিশীল হয়নি বৈশ্বিক বাজার, টানা কমছে। তবে বিশ্ববাজারে গমের দাম কমলেও দেশে সেই হারে কমেনি আটা-ময়দার দাম। বরং উল্টো বেড়েছে। যার প্রভাব পড়ছে রপ্তানিতেও। আন্তর্জাতিক বাজার বিশ্লেষক সংস্থা বিজনেস ইনসাইডারের তথ্য বলছে, গত বছর জুন মাসের মাঝামাঝি সময় আটা তৈরির গমের টনপ্রতি আমদানিমূল্য ছিল ৪শ ডলারের ওপরে, যা এবছর জুনে ২৫০ ডলারের নিচে। এ এক বছরের মাঝের সময় টানা কমেছে পণ্যটির দাম। আন্তর্জাতিক বেশকিছু সংবাদ সংস্থার তথ্য বিশ্লেষণে দেখা যায়, রাশিয়া-ইউক্রেন যুদ্ধের পর দেশ দুটি থেকে গম আমদানি প্রায় শূন্যের কোঠায় নেমে গিয়েছিল। জাতিসংঘের মধ্যস্থতায় শস্যচুক্তির কল্যাণে গত বছরের শেষে ইউক্রেন থেকে গম আমদানি শুরু হয়। তাতে বিশ্ববাজারে গমের দাম স্থিতিশীল রয়েছে। পণ্য সরবরাহ ব্যবস্থা স্বাভাবিক থাকায়, আমদানি কমায় ও কৃষ্ণসাগর দিয়ে ইউক্রেনের খাদ্যশস্য সরবরাহ চুক্তির মেয়াদ বাড়ানোয় বিশ্ববাজারে গমের দাম কমেছে। তবে বিশ্ববাজারে এই নিম্নমুখিতার পরেও দেশে একই সময়ের ব্যবধানে খুচরা বাজারে আটার দাম বেড়েছে। ট্রেডিং করপোরেশন অব বাংলাদেশ (টিসিবি) বলছে, গত বছর জুন মাসে প্যাকেটজাত এক কেজি আটার দাম ছিল ৪৮ টাকা, এখন তা ৬৫ টাকায় বিক্রি হচ্ছে। আর ৬৩ টাকার প্যাকেট ময়দা বিক্রি হচ্ছে ৭৫ টাকা পর্যন্ত। একইভাবে খোলা আটা ও ময়দার দাম বেড়েছে ২৫ শতাংশ পর্যন্ত।দামের বিষয়ে ব্যবসায়ীদের সঙ্গে কথা বললে তারা বলছেন সেই গৎবাঁধা কথা। তাদের দাবি, আটা-ময়দার দাম বাড়ার জন্য কয়েকটি কারণ দায়ী। এক, কম দামের গম এখনো দেশে এসে পৌঁছায়নি। এছাড়া ডলারের মূল্যবৃদ্ধি ও চাহিদার তুলনায় সরবরাহ কম। দেশের অন্যতম শীর্ষ গম আমদানিকারক বিএসএম গ্রুপের চেয়ারম্যান আবুল বশর চৌধুরী জাগো নিউজকে বলেন, দাম কমলেও বর্তমান বাজারে যে পণ্য রয়েছে, সেই গম ৩৬০ ডলারে কেনা। এছাড়া আগে ৮৫-৮৬ টাকা ছিল ডলার রেট, আজ ১১৪ থেকে ১১৬ টাকা।

তিনি এ-ও বলেন, প্যাকেটজাত আটা-ময়দার দাম না কমলেও এ সময় গমের দাম প্রতি মণ ৪শ টাকা কমেছে, যা ১ হাজার ৮শ থেকে ১ হাজার ৪শ টাকা হয়েছে। এছাড়া গমের আমদানি চাহিদার তুলনায় অনেক কম। গমের সরবরাহ ব্যাহত হওয়ার কারণে দাম বাড়তি রয়ে গেছে। এবছর গমের আমদানি কিছুটা কম, সে বিষয়টি অবশ্য সরকারের তথ্যও বলছে। খাদ্য মন্ত্রণালয়ের হিসাবে, চলতি অর্থবছরের ১৯ জুন পর্যন্ত (১১ মাস ১৯ দিন) গম আমদানি হয়েছে ৩৬ লাখ ৮৮ হাজার টন, যা গত বছরের একই সময় ছিল ৪০ লাখ ১২ হাজার টন। তবে দেশে দ্বিতীয় এ প্রধান খাদ্যশস্য গমের উৎপাদন দিন দিন কমছে। দেশে বছরে গম উৎপাদন হয় ১১ লাখ টন। যেখানে চাহিদা প্রায় ৬০ লাখ টন। দেশের মানুষের দৈনন্দিন খাদ্যতালিকায় ভাতের পরই সবচেয়ে বেশি ব্যবহার হয় গমের তৈরি উপকরণ। এ কারণে গমের সরবরাহ কমে দাম বাড়লে সাধারণ মানুষের ওপর চাপ বাড়ে। বাংলাদেশ পরিসংখ্যান ব্যুরো (বিবিএস) ও কৃষি সম্প্রসারণ অধিদপ্তরের (ডিএই) তথ্য বিশ্লেষণে দেখা যায়, সারাদেশে গত সাত বছরে গমের আবাদ কমেছে তিন লাখ একর জমিতে। এতে উৎপাদন কমেছে আড়াই লাখ টনেরও বেশি। তথ্য বলছে, সারাদেশে ২০১৫-১৬ অর্থবছরে ১০ লাখ ৯৯ হাজার একর জমিতে গমের আবাদ হয়েছিল। ওই বছর উৎপাদন হয়েছিল ১৩ লাখ ৪৮ হাজার টন, যা ক্রমান্বয়ে কমে গত অর্থবছর (২০২১-২২) এসে আবাদি জমির পরিমাণ আট লাখ দুই হাজার একরে ঠেকেছে। এসময় উৎপাদন নেমেছে ১০ লাখ ৮৫ হাজার টনে। কৃষি সংশ্লিষ্টরা বলছে, গমের জন্য দীর্ঘমেয়াদি শীতের প্রয়োজন হয়। এখন শীতের সময়কাল দিন দিন কমছে। বৈরী আবহাওয়ার কারণে গম চাষে উৎসাহ হারিয়ে ফেলছেন কৃষক। এবছর কৃষিপণ্য রপ্তানি কমে গেছে। যার একটি বড় কারণ হচ্ছে দেশের খাদ্য মূল্যস্ফীতি। অন্য রপ্তানিকারক দেশগুলোর তুলনায় বাংলাদেশে রপ্তানিযোগ্য খাদ্যপণ্যের উৎপাদন খরচ বেড়েছে। কারণ, প্রক্রিয়াজাত পণ্যের কাঁচামালের দামও বেশি। যে কারণে আটা, ময়দা, তেল, চিনির মতো পণ্যগুলোর মাধ্যমে তৈরি হিমায়িত খাবারের খরচ বেড়েছে। কৃষি প্রক্রিয়াজাত খাদ্যের মধ্যে বেশি রপ্তানি হয় রুটি, বিস্কুট ও চানাচুরজাতীয় শুকনা খাবারসহ বিভিন্ন কনফেকশনারি। শেষ ১১ মাসে এ ধরনের পণ্য উৎপাদনকারী কোম্পানিগুলো ২৩ কোটি ডলারের পণ্য রপ্তানি করেছে, যা গত বছর একই সময়ে ২৭ কোটি ডলার ছিল। এটা আগের বছরের চেয়ে প্রায় ১৮ শতাংশ কম। এ ধরনের প্রক্রিয়াজাত কৃষিপণ্য প্রস্তুতকারীদের সংগঠন বাংলাদেশ অ্যাগ্রো প্রসেসরস অ্যাসোসিয়েশন (বাপা)। সংগঠনটির সাবেক সাধারণ সম্পাদক মো. ইকতাদুল হক জাগো নিউজকে বলেন, স্নাক্সজাতীয় খাবারে আমরা এখন একদম পিছিয়ে গেছি। আমাদের দেশে আটা, ময়দা, তেল, চিনি, ডালডা এসবের দাম প্রায় দ্বিগুণ হয়ে গেছে। আমাদের প্রতিযোগী ভারত-পাকিস্তানে এগুলোর দাম কম হওয়ায় তাদের খরচও কম। প্রতিযোগিতায় আমরা টিকতে পারছি না। বড় একটি অংশের অর্ডার হারাচ্ছি।

 

 

ঢলের পানিতে নিখোঁজ মায়ের মরদেহ উদ্ধার, সন্ধান মিলেনি দুই শিশুর
                                  

Online desk (DTV BANGLA NEWS): সুনামগঞ্জের শাল্লা উপজেলায় স্রোতে পড়ে নিখোঁজ মা দুর্লভ রানীর (৩০) মরদেহ উদ্ধার করেছে ফায়ার সার্ভিসের ডুবুরি দল। মঙ্গলবার সকাল ১১টা ১৫ মিনিটে ছায়ার হাওরের মাউথি বাঁধ সংলগ্ন এলাকা থেকে মরদেহটি উদ্ধার হয়। তবে এখনো নিখোঁজ দুই শিশু সন্তানের সন্ধান পাওয়া যায়নি।  তাদের উদ্ধার চেষ্টা করছে ফায়ার সার্ভিস। এর আগে গতকাল সোমবার সন্ধ্যা সাড়ে ৭টার দিকে শাল্লা সরকারি কলেজ সংলগ্ন সেতুর ভাঙ্গা অংশ পারাপারের সময় নিখোঁজ হন উপজেলার হবিবপুর ইউনিয়নের বিলপুর গ্রামের রথীন্দ্র দাসের স্ত্রী দুর্লভ রানী দাস (৩০) তার মেয়ে জবা রাণী দাস (৭) ও ছেলে বিজয় দাস (৫)। নিখোঁজ হওয়ার পর থেকে রাতভর চেষ্টা করেও উদ্ধার করতে পারেনি স্থানীয়রা। এরপর খবর পেয়ে আজ সকাল থেকে ডুবরি দলের সাহায্যে উদ্ধার কার্যক্রম পরিচালনা করছে স্থানীয় প্রশাসন।শাল্লা উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা (ইউএনও) মো. আবু তালেব বলেন, নিখোঁজ হওয়া মা দুর্লভ রানীর মরদেহ উদ্ধার করা হয়েছে। শিশু সন্তানদের সন্ধান পাওয়া যায়নি। উদ্ধার কার্যক্রম চলমান রয়েছে।

হঠাৎ চড়া আলুর বাজার
                                  

Online desk (DTV BANGLA NEW):Sঢাকা: মাছ, মাংস, শাক, সবজিসহ নিত্যপ্রয়োজনীয় প্রায় প্রতিটি পণ্যের দামের ঊর্ধ্বগতিতে দিশেহারা সাধারণ মানুষ। বিশেষ করে নিম্ন ও মধ্যবিত্তদের বর্তমান বাজার পরিস্থিতিতে সংসার চালাতে প্রতিনিয়ত হিমশিম খেতে হচ্ছে। এর মধ্যে গত দুই মাস ধরে অস্থিরতা বিরাজ করছে পেঁয়াজের বাজারে। পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে ভারত থেকে আমদানি শুরুর পর এ পণ্যটির দাম কিছুটা কমলেও পুরোপুরি ক্রেতাদের নাগালে আসেনি। এখন আবার নতুন করে চড়েছে আলুর দাম। এ যেন সাধারণ ভোক্তাদের জন্য ‘মড়ার উপর খাঁড়ার ঘা’।আলু বাঙালির রান্নাঘরের অতিপ্রয়োজনীয় একটি উপাদান। প্রায় প্রতিটি রান্নায় ব্যবহার করা যায় এ পণ্যটি। এমনকি যখন মাছ, মাংস, শাক, সবজিসহ অন্যান্য পণ্যের আকাশ ছোঁয়া দাম থাকে, তখন স্বল্প মূল্যে পাওয়া আলু দিয়েই অন্তত প্রতি বেলার আহার সারতে পারতেন নিম্ন ও মধ্যবিত্তরা। তবে এখন এ অতি প্রয়োজনীয় পণ্যটিরও দাম বেড়ে প্রায় দ্বিগুণ হওয়ায় টানা-পোড়নের মধ্যে পড়তে হচ্ছে তাদের।রোববার (১১ জুন) রাজধানীর কারওয়ান বাজারের পাইকারি আলুর বাজার ঘুরে দেখা যায়, প্রতি পাল্লা (৫ কেজি) আলু বিক্রি হচ্ছে ১৮০ টাকায়। অর্থাৎ, পাইকারি বাজারে প্রতি কেজি আলুর দাম পড়ছে ৩৬ টাকা। অথচ এ একই বাজারে দুই সপ্তাহ আগে প্রতি পাল্লা আলু বিক্রি করা হয়েছে ১৬০-১৭০ টাকা, কেজিতে ৩২-৩৪ টাকা। দুই মাস আগে ছিল ১০০ টাকা, কেজিতে ২০ টাকা। অর্থাৎ দুই মাসের ব্যবধানে আলুর দাম বেড়ে হয়েছে দ্বিগুণ।এছাড়া কারওয়ান বাজারের খুচরা বাজারে বর্তমানে মানভেদে প্রতি কেজি আলু বিক্রি হচ্ছে ৩৮-৬০ টাকা। এর মধ্যে ডায়মন্ড ও কাটি লাল নামে পরিচিত আলু বিক্রি হচ্ছে ৩৮-৪০ টাকা, জাম আলু নামে পরিচিত আলু বিক্রি হচ্ছে ৬০ টাকা এবং গুড়া আলু বিক্রি হচ্ছে ৫০ টাকা। তবে রাজধানীর স্থানীয় বাজারগুলোতে আলুর দাম আরো বেশি বলে জানা গেছে।দাম বাড়ার কারণ হিসেবে ব্যবসায়ীরা বলছেন, মূলত এবার আলুর উৎপাদন কম হওয়ায় দাম বেশি। তবে বড় বড় ব্যবসায়ীরাও সিন্ডিকেটের মাধ্যমে হিমাগারে আলু মজুদ করে বাজারে কৃত্রিম সংকট সৃষ্টি করছে। যার কারণে দাম বেড়েছে বলে দাবি তাদের।মো. মোস্তফা নামে এক খুচরা ব্যবসায়ী বাংলানিউজকে বলেন, বাজারে আলুর চাহিদা অনুযায়ী সরবরাহ কম। তাই দাম বেশি। এছাড়া বাজারে কোনো কিছুরই তো দাম কম নয়, তাই আলুর দামও বেশি হওয়া স্বাভাবিক।মো. মিন্টু মোল্লা নামে এক পাইকারি বিক্রেতা বলেন, যতদূর জানি এবার আলুর আবাদ ও উৎপাদন কম হয়েছে। তারপরও যা উৎপাদন হয়েছে সেটি বড় বড় ব্যবসায়ীরা কিনে হিমাগারে রেখে সেখান থেকে ছাড়ছে না। যার কারণে বাজারে আলুর সংকট দেখা দিয়েছে। আর সংকট সৃষ্টি হলে তো দাম বাড়বেই।তবে তার দাবি, বাজারে প্রতিটি পণ্যের দাম যে পরিমাণ বেড়েছে, সে তুলনায় আলুর দাম কমই আছে।কারওয়ান বাজারের পাইকারি আলু বিক্রেতারা সেখানকার আড়ৎ থেকে আলু কিনেনে। তেমনি একটি আড়ৎ বিক্রমপুর বাণিজ্যালয়। এ আড়তের মালিক মো. হানিফ বলেন, আমরা মানভেদে ২৮-৩১ টাকায় আলু বিক্রি করি। সেটিই পাইকারি বাজারে ৩৬ টাকায় বিক্রি হচ্ছে।আলুর দাম বাড়ার জন্য বড় বড় ব্যবসায়ীদের দুষলেন এ ব্যবসায়ী। তিনি বলেন, আমরা নিজেরা আলু কিনে বিক্রি করি না। আমরা ব্যবসায়ীদের আলু আমাদের আড়তে রেখে বিক্রি করি। এ জন্য ৬৫ কেজির প্রতি বস্তায় আমরা ৪০ টাকা করে কমিশন পাই। এসব বড় বড় ব্যবাসায়ীরা কৃষকদের কাছ থেকে ১৫ টাকা করে আলু কিনে হিমাগারে মজুদ করে রেখেছে। তারাই হিমাগার থেকে বাজারে আলুর সরবরাহ না করে সংকট সৃষ্টি করছে, আর দাম বাড়াচ্ছে। এদের কেউ ধরে না।এদিকে ক্রেতারা বলছেন, ব্যবসায়ীরা সিন্ডিকেট করে আলুর দাম বাড়িয়েছে। এতে ভোগান্তি পোহাতে হচ্ছে শুধু ক্রেতাদের। সরকারের যথাযথ তদারকি নেই বলেই ব্যবসায়ীরা এমন সুযোগ নিচ্ছে।অবসরপ্রাপ্ত বেসরকারি চাকরিজীবী দেলোয়ার হোসেন দুলাল বলেন, আলুর দাম বাড়ার জন্য আসলে অন্য নিত্যপ্রয়োজনীয় পণ্য দায়ী। কারণ শাক-সবজির দাম বাড়লে সাধারণভাবে আলুর দামও বাড়ে। কিন্তু এখানে আমাদের কিছু করার নেই। এভাই কষ্ট করে কিনতে হবে, খেতে হবে। সরকারের তদারকি সংস্থাগুলোর এসব বিষয়ে দেখার কথা থাকলেও তারা দুই একদিন বাজারে অভিযান করে দায় সারছে। মূল জায়গায় কিছু করছে না।লিমা আক্তার নামের আরেক গৃহিণী বলেন, আলুর দাম বাড়ায় সাধারণ মানুষের ভোগান্তি তো হচ্ছেই। দুই সপ্তাহ ধরে আলুর দাম কমার অপেক্ষা করছিলাম। কিন্তু কমেনি। তাই বাধ্য হয়ে আজ বাড়তি দাম দিয়েই কিনতে হলো। বর্তমান বাজার পরিস্থিতিতে সাধারণ মানুষকে এক কেজির জায়গায় আধা কেজি পণ্য কিনতে হচ্ছে। অথচ কৃষকরাও প্রকৃত মূল্য পাচ্ছে না।মনিরুল ইসলাম নামে আরেক ক্রেতা বলেন, ব্যবসায়ীরা সিন্ডিকেট করে আলু মজুদ করে রেখেছে। সরকারের তদারকির অভাবে এ সিন্ডিকেট ভাঙা যাচ্ছে না। আলুর দাম ২০ টাকা হলে সাধারণ ক্রেতাদের জন্য ভালো হতো। 

হঠাৎ চড়া আলুর বাজার
                                  

Online desk (DTV BANGLA NEW):Sঢাকা: মাছ, মাংস, শাক, সবজিসহ নিত্যপ্রয়োজনীয় প্রায় প্রতিটি পণ্যের দামের ঊর্ধ্বগতিতে দিশেহারা সাধারণ মানুষ। বিশেষ করে নিম্ন ও মধ্যবিত্তদের বর্তমান বাজার পরিস্থিতিতে সংসার চালাতে প্রতিনিয়ত হিমশিম খেতে হচ্ছে। এর মধ্যে গত দুই মাস ধরে অস্থিরতা বিরাজ করছে পেঁয়াজের বাজারে। পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে ভারত থেকে আমদানি শুরুর পর এ পণ্যটির দাম কিছুটা কমলেও পুরোপুরি ক্রেতাদের নাগালে আসেনি। এখন আবার নতুন করে চড়েছে আলুর দাম। এ যেন সাধারণ ভোক্তাদের জন্য ‘মড়ার উপর খাঁড়ার ঘা’।আলু বাঙালির রান্নাঘরের অতিপ্রয়োজনীয় একটি উপাদান। প্রায় প্রতিটি রান্নায় ব্যবহার করা যায় এ পণ্যটি। এমনকি যখন মাছ, মাংস, শাক, সবজিসহ অন্যান্য পণ্যের আকাশ ছোঁয়া দাম থাকে, তখন স্বল্প মূল্যে পাওয়া আলু দিয়েই অন্তত প্রতি বেলার আহার সারতে পারতেন নিম্ন ও মধ্যবিত্তরা। তবে এখন এ অতি প্রয়োজনীয় পণ্যটিরও দাম বেড়ে প্রায় দ্বিগুণ হওয়ায় টানা-পোড়নের মধ্যে পড়তে হচ্ছে তাদের।রোববার (১১ জুন) রাজধানীর কারওয়ান বাজারের পাইকারি আলুর বাজার ঘুরে দেখা যায়, প্রতি পাল্লা (৫ কেজি) আলু বিক্রি হচ্ছে ১৮০ টাকায়। অর্থাৎ, পাইকারি বাজারে প্রতি কেজি আলুর দাম পড়ছে ৩৬ টাকা। অথচ এ একই বাজারে দুই সপ্তাহ আগে প্রতি পাল্লা আলু বিক্রি করা হয়েছে ১৬০-১৭০ টাকা, কেজিতে ৩২-৩৪ টাকা। দুই মাস আগে ছিল ১০০ টাকা, কেজিতে ২০ টাকা। অর্থাৎ দুই মাসের ব্যবধানে আলুর দাম বেড়ে হয়েছে দ্বিগুণ।এছাড়া কারওয়ান বাজারের খুচরা বাজারে বর্তমানে মানভেদে প্রতি কেজি আলু বিক্রি হচ্ছে ৩৮-৬০ টাকা। এর মধ্যে ডায়মন্ড ও কাটি লাল নামে পরিচিত আলু বিক্রি হচ্ছে ৩৮-৪০ টাকা, জাম আলু নামে পরিচিত আলু বিক্রি হচ্ছে ৬০ টাকা এবং গুড়া আলু বিক্রি হচ্ছে ৫০ টাকা। তবে রাজধানীর স্থানীয় বাজারগুলোতে আলুর দাম আরো বেশি বলে জানা গেছে।দাম বাড়ার কারণ হিসেবে ব্যবসায়ীরা বলছেন, মূলত এবার আলুর উৎপাদন কম হওয়ায় দাম বেশি। তবে বড় বড় ব্যবসায়ীরাও সিন্ডিকেটের মাধ্যমে হিমাগারে আলু মজুদ করে বাজারে কৃত্রিম সংকট সৃষ্টি করছে। যার কারণে দাম বেড়েছে বলে দাবি তাদের।মো. মোস্তফা নামে এক খুচরা ব্যবসায়ী বাংলানিউজকে বলেন, বাজারে আলুর চাহিদা অনুযায়ী সরবরাহ কম। তাই দাম বেশি। এছাড়া বাজারে কোনো কিছুরই তো দাম কম নয়, তাই আলুর দামও বেশি হওয়া স্বাভাবিক।মো. মিন্টু মোল্লা নামে এক পাইকারি বিক্রেতা বলেন, যতদূর জানি এবার আলুর আবাদ ও উৎপাদন কম হয়েছে। তারপরও যা উৎপাদন হয়েছে সেটি বড় বড় ব্যবসায়ীরা কিনে হিমাগারে রেখে সেখান থেকে ছাড়ছে না। যার কারণে বাজারে আলুর সংকট দেখা দিয়েছে। আর সংকট সৃষ্টি হলে তো দাম বাড়বেই।তবে তার দাবি, বাজারে প্রতিটি পণ্যের দাম যে পরিমাণ বেড়েছে, সে তুলনায় আলুর দাম কমই আছে।কারওয়ান বাজারের পাইকারি আলু বিক্রেতারা সেখানকার আড়ৎ থেকে আলু কিনেনে। তেমনি একটি আড়ৎ বিক্রমপুর বাণিজ্যালয়। এ আড়তের মালিক মো. হানিফ বলেন, আমরা মানভেদে ২৮-৩১ টাকায় আলু বিক্রি করি। সেটিই পাইকারি বাজারে ৩৬ টাকায় বিক্রি হচ্ছে।আলুর দাম বাড়ার জন্য বড় বড় ব্যবসায়ীদের দুষলেন এ ব্যবসায়ী। তিনি বলেন, আমরা নিজেরা আলু কিনে বিক্রি করি না। আমরা ব্যবসায়ীদের আলু আমাদের আড়তে রেখে বিক্রি করি। এ জন্য ৬৫ কেজির প্রতি বস্তায় আমরা ৪০ টাকা করে কমিশন পাই। এসব বড় বড় ব্যবাসায়ীরা কৃষকদের কাছ থেকে ১৫ টাকা করে আলু কিনে হিমাগারে মজুদ করে রেখেছে। তারাই হিমাগার থেকে বাজারে আলুর সরবরাহ না করে সংকট সৃষ্টি করছে, আর দাম বাড়াচ্ছে। এদের কেউ ধরে না।এদিকে ক্রেতারা বলছেন, ব্যবসায়ীরা সিন্ডিকেট করে আলুর দাম বাড়িয়েছে। এতে ভোগান্তি পোহাতে হচ্ছে শুধু ক্রেতাদের। সরকারের যথাযথ তদারকি নেই বলেই ব্যবসায়ীরা এমন সুযোগ নিচ্ছে।অবসরপ্রাপ্ত বেসরকারি চাকরিজীবী দেলোয়ার হোসেন দুলাল বলেন, আলুর দাম বাড়ার জন্য আসলে অন্য নিত্যপ্রয়োজনীয় পণ্য দায়ী। কারণ শাক-সবজির দাম বাড়লে সাধারণভাবে আলুর দামও বাড়ে। কিন্তু এখানে আমাদের কিছু করার নেই। এভাই কষ্ট করে কিনতে হবে, খেতে হবে। সরকারের তদারকি সংস্থাগুলোর এসব বিষয়ে দেখার কথা থাকলেও তারা দুই একদিন বাজারে অভিযান করে দায় সারছে। মূল জায়গায় কিছু করছে না।লিমা আক্তার নামের আরেক গৃহিণী বলেন, আলুর দাম বাড়ায় সাধারণ মানুষের ভোগান্তি তো হচ্ছেই। দুই সপ্তাহ ধরে আলুর দাম কমার অপেক্ষা করছিলাম। কিন্তু কমেনি। তাই বাধ্য হয়ে আজ বাড়তি দাম দিয়েই কিনতে হলো। বর্তমান বাজার পরিস্থিতিতে সাধারণ মানুষকে এক কেজির জায়গায় আধা কেজি পণ্য কিনতে হচ্ছে। অথচ কৃষকরাও প্রকৃত মূল্য পাচ্ছে না।মনিরুল ইসলাম নামে আরেক ক্রেতা বলেন, ব্যবসায়ীরা সিন্ডিকেট করে আলু মজুদ করে রেখেছে। সরকারের তদারকির অভাবে এ সিন্ডিকেট ভাঙা যাচ্ছে না। আলুর দাম ২০ টাকা হলে সাধারণ ক্রেতাদের জন্য ভালো হতো। 

হঠাৎ চড়া আলুর বাজার
                                  

Online desk (DTV BANGLA NEW):Sঢাকা: মাছ, মাংস, শাক, সবজিসহ নিত্যপ্রয়োজনীয় প্রায় প্রতিটি পণ্যের দামের ঊর্ধ্বগতিতে দিশেহারা সাধারণ মানুষ। বিশেষ করে নিম্ন ও মধ্যবিত্তদের বর্তমান বাজার পরিস্থিতিতে সংসার চালাতে প্রতিনিয়ত হিমশিম খেতে হচ্ছে। এর মধ্যে গত দুই মাস ধরে অস্থিরতা বিরাজ করছে পেঁয়াজের বাজারে। পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে ভারত থেকে আমদানি শুরুর পর এ পণ্যটির দাম কিছুটা কমলেও পুরোপুরি ক্রেতাদের নাগালে আসেনি। এখন আবার নতুন করে চড়েছে আলুর দাম। এ যেন সাধারণ ভোক্তাদের জন্য ‘মড়ার উপর খাঁড়ার ঘা’।আলু বাঙালির রান্নাঘরের অতিপ্রয়োজনীয় একটি উপাদান। প্রায় প্রতিটি রান্নায় ব্যবহার করা যায় এ পণ্যটি। এমনকি যখন মাছ, মাংস, শাক, সবজিসহ অন্যান্য পণ্যের আকাশ ছোঁয়া দাম থাকে, তখন স্বল্প মূল্যে পাওয়া আলু দিয়েই অন্তত প্রতি বেলার আহার সারতে পারতেন নিম্ন ও মধ্যবিত্তরা। তবে এখন এ অতি প্রয়োজনীয় পণ্যটিরও দাম বেড়ে প্রায় দ্বিগুণ হওয়ায় টানা-পোড়নের মধ্যে পড়তে হচ্ছে তাদের।রোববার (১১ জুন) রাজধানীর কারওয়ান বাজারের পাইকারি আলুর বাজার ঘুরে দেখা যায়, প্রতি পাল্লা (৫ কেজি) আলু বিক্রি হচ্ছে ১৮০ টাকায়। অর্থাৎ, পাইকারি বাজারে প্রতি কেজি আলুর দাম পড়ছে ৩৬ টাকা। অথচ এ একই বাজারে দুই সপ্তাহ আগে প্রতি পাল্লা আলু বিক্রি করা হয়েছে ১৬০-১৭০ টাকা, কেজিতে ৩২-৩৪ টাকা। দুই মাস আগে ছিল ১০০ টাকা, কেজিতে ২০ টাকা। অর্থাৎ দুই মাসের ব্যবধানে আলুর দাম বেড়ে হয়েছে দ্বিগুণ।এছাড়া কারওয়ান বাজারের খুচরা বাজারে বর্তমানে মানভেদে প্রতি কেজি আলু বিক্রি হচ্ছে ৩৮-৬০ টাকা। এর মধ্যে ডায়মন্ড ও কাটি লাল নামে পরিচিত আলু বিক্রি হচ্ছে ৩৮-৪০ টাকা, জাম আলু নামে পরিচিত আলু বিক্রি হচ্ছে ৬০ টাকা এবং গুড়া আলু বিক্রি হচ্ছে ৫০ টাকা। তবে রাজধানীর স্থানীয় বাজারগুলোতে আলুর দাম আরো বেশি বলে জানা গেছে।দাম বাড়ার কারণ হিসেবে ব্যবসায়ীরা বলছেন, মূলত এবার আলুর উৎপাদন কম হওয়ায় দাম বেশি। তবে বড় বড় ব্যবসায়ীরাও সিন্ডিকেটের মাধ্যমে হিমাগারে আলু মজুদ করে বাজারে কৃত্রিম সংকট সৃষ্টি করছে। যার কারণে দাম বেড়েছে বলে দাবি তাদের।মো. মোস্তফা নামে এক খুচরা ব্যবসায়ী বাংলানিউজকে বলেন, বাজারে আলুর চাহিদা অনুযায়ী সরবরাহ কম। তাই দাম বেশি। এছাড়া বাজারে কোনো কিছুরই তো দাম কম নয়, তাই আলুর দামও বেশি হওয়া স্বাভাবিক।মো. মিন্টু মোল্লা নামে এক পাইকারি বিক্রেতা বলেন, যতদূর জানি এবার আলুর আবাদ ও উৎপাদন কম হয়েছে। তারপরও যা উৎপাদন হয়েছে সেটি বড় বড় ব্যবসায়ীরা কিনে হিমাগারে রেখে সেখান থেকে ছাড়ছে না। যার কারণে বাজারে আলুর সংকট দেখা দিয়েছে। আর সংকট সৃষ্টি হলে তো দাম বাড়বেই।তবে তার দাবি, বাজারে প্রতিটি পণ্যের দাম যে পরিমাণ বেড়েছে, সে তুলনায় আলুর দাম কমই আছে।কারওয়ান বাজারের পাইকারি আলু বিক্রেতারা সেখানকার আড়ৎ থেকে আলু কিনেনে। তেমনি একটি আড়ৎ বিক্রমপুর বাণিজ্যালয়। এ আড়তের মালিক মো. হানিফ বলেন, আমরা মানভেদে ২৮-৩১ টাকায় আলু বিক্রি করি। সেটিই পাইকারি বাজারে ৩৬ টাকায় বিক্রি হচ্ছে।আলুর দাম বাড়ার জন্য বড় বড় ব্যবসায়ীদের দুষলেন এ ব্যবসায়ী। তিনি বলেন, আমরা নিজেরা আলু কিনে বিক্রি করি না। আমরা ব্যবসায়ীদের আলু আমাদের আড়তে রেখে বিক্রি করি। এ জন্য ৬৫ কেজির প্রতি বস্তায় আমরা ৪০ টাকা করে কমিশন পাই। এসব বড় বড় ব্যবাসায়ীরা কৃষকদের কাছ থেকে ১৫ টাকা করে আলু কিনে হিমাগারে মজুদ করে রেখেছে। তারাই হিমাগার থেকে বাজারে আলুর সরবরাহ না করে সংকট সৃষ্টি করছে, আর দাম বাড়াচ্ছে। এদের কেউ ধরে না।এদিকে ক্রেতারা বলছেন, ব্যবসায়ীরা সিন্ডিকেট করে আলুর দাম বাড়িয়েছে। এতে ভোগান্তি পোহাতে হচ্ছে শুধু ক্রেতাদের। সরকারের যথাযথ তদারকি নেই বলেই ব্যবসায়ীরা এমন সুযোগ নিচ্ছে।অবসরপ্রাপ্ত বেসরকারি চাকরিজীবী দেলোয়ার হোসেন দুলাল বলেন, আলুর দাম বাড়ার জন্য আসলে অন্য নিত্যপ্রয়োজনীয় পণ্য দায়ী। কারণ শাক-সবজির দাম বাড়লে সাধারণভাবে আলুর দামও বাড়ে। কিন্তু এখানে আমাদের কিছু করার নেই। এভাই কষ্ট করে কিনতে হবে, খেতে হবে। সরকারের তদারকি সংস্থাগুলোর এসব বিষয়ে দেখার কথা থাকলেও তারা দুই একদিন বাজারে অভিযান করে দায় সারছে। মূল জায়গায় কিছু করছে না।লিমা আক্তার নামের আরেক গৃহিণী বলেন, আলুর দাম বাড়ায় সাধারণ মানুষের ভোগান্তি তো হচ্ছেই। দুই সপ্তাহ ধরে আলুর দাম কমার অপেক্ষা করছিলাম। কিন্তু কমেনি। তাই বাধ্য হয়ে আজ বাড়তি দাম দিয়েই কিনতে হলো। বর্তমান বাজার পরিস্থিতিতে সাধারণ মানুষকে এক কেজির জায়গায় আধা কেজি পণ্য কিনতে হচ্ছে। অথচ কৃষকরাও প্রকৃত মূল্য পাচ্ছে না।মনিরুল ইসলাম নামে আরেক ক্রেতা বলেন, ব্যবসায়ীরা সিন্ডিকেট করে আলু মজুদ করে রেখেছে। সরকারের তদারকির অভাবে এ সিন্ডিকেট ভাঙা যাচ্ছে না। আলুর দাম ২০ টাকা হলে সাধারণ ক্রেতাদের জন্য ভালো হতো। 

নিত্যপণ্যে আগুন, দেশে ১২ বছরে সর্বোচ্চ মূল্যস্ফীতি
                                  

ONLINE DESK(DTV BANGLA NEWS):জ্বালানির মূল্যবৃদ্ধির বিরূপ প্রভাবের কারণে চলতি অর্থবছরের মে মাসে সাধারণ মূল্যস্ফীতি বাংলাদেশে গড়ে ৯ দশমিক ৯৪ শতাংশ হয়েছে, যা ১২ বছরের মধ্যে সর্বোচ্চ। এরআগে ২০১১ সালের মে মাসে ছিল ১০ দশমিক ২ শতাংশ মূল্যস্ফীতি।সোমবার (৫ জুন) বাংলাদেশ পরিসংখ্যান ব্যুরোর (বিবিএস) দেওয়া মে মাসের ভোক্তা মূল্যসূচকের (সিপিআই) হালনাগাদ তথ্যে এমনটা বলা হয়েছে।যদিও ফেব্রুয়ারিতে সার্বিক মূল্যস্ফীতি বেড়ে দাঁড়ায় ৮ দশমিক ৭৮ শতাংশ। মার্চ মাসে আবারও মূল্যস্ফীতির হার বেড়ে ৯ দশমিক ৩৩ শতাংশ হয়। এপ্রিলে মূল্যস্ফীতি কিছুটা কমলেও তা আশাব্যঞ্জক ছিল না। তখন সার্বিক বা সাধারণ মূল্যস্ফীতির হার ছিল ৯ দশমিক ২৪ শতাংশ।বিবিএসের তথ্যে দেখা গেছে, মে মাসে খাদ্য খাতে মূল্যস্ফীতির হার ৯ দশমিক ২৪ শতাংশ হয়েছে। গত মাসে যা ছিল ৮ দশমিক ৮৪ শতাংশ। চাল, ডাল, তেল, লবণ, মাছ, মাংস, সবজি, মসলা ও তামাকজাতীয় পণ্যের দাম বাড়ায় খাদ্যে মূল্যস্ফীতির হার বেড়েছে বলে জানিয়েছে বিবিএস।এছাড়া বাড়িভাড়া, আসবাবপত্র, গৃহস্থালি, চিকিৎসাসেবা, পরিবহন ও শিক্ষা উপকরণের দাম বাড়তি। মে মাসে এখাতে মূল্যস্ফীতিরে হার বেড়ে হয়েছে ৯ দশমিক ৯৬ শতাংশ, গত মাসে ৯ দশমিক ৭২ শতাংশ ছিল।

বিদ্যুৎ নিয়ে আশঙ্কার কিছু নেই, আমরা আশাবাদী: প্রতিমন্ত্রী
                                  

online desk(DTV BANGLA NEWS):দাবদাহের কারণে জ্বালানির চাহিদা ব্যাপক বেড়ে গেছে উল্লেখ করে বিদ্যুৎ, জ্বালানি ও খনিজ সম্পদ প্রতিমন্ত্রী নসরুল হামিদ বলেছেন, আশঙ্কার কিছু নেই। বাঁশখালীতে উৎপাদন শুরু হয়ে গেছে। দুই সপ্তাহের মধ্যে একটা ভালো পরিস্থিতির দিকে যাওয়া সম্ভব হবে জানিয়ে মন্ত্রী বলেন, ‘আমরা আশাবাদী, মোটামুটি গুছিয়ে ফেলেছি।’বেশ কিছুদিন ধরে লোডশেডিং বেড়ে গেছে উল্লেখ করে প্রতিমন্ত্রী বলেন, গ্যাস, কয়লা ও তেলের যোগান দিতে দীর্ঘ সময় লাগছে। এ কারণে লোডশেডিংয়ের জায়গাটা ধীরে ধীরে বড় হচ্ছে। এখন যে সমস্যাটা দেখা দিচ্ছে, সেটা অনেক বড় হয়ে গেছে। আমি জানি, লোডশেডিংয়ের কারণে পরিস্থিতি অনেকটা অসহনীয় হয়ে গেছে।এই সংকটের দ্রুত সমাধানে বিদ্যুৎ বিভাগ থেকে চেষ্টা করা হচ্ছে। সরকারের পক্ষ থেকে সমাধান চেষ্টা চলছে, কত দ্রুত পায়রাতে কয়লা নিয়ে আসা যায়। পাওয়ার প্ল্যান্টটি অর্ধেক ক্যাপাসিটিতে চলছে। বড় পুকুরিয়াতে আমাদের পাওয়ার প্ল্যান্টটি অর্ধেক ক্যাপাসিটিতে চলছে। যে কারণে লিক্যুয়েড ফুয়েলের পাওয়ার প্ল্যান্টগুলোও অর্ধেক ক্যাপাসিটিতে চলছে’, যোগ করেন প্রতিমন্ত্রীতিনি বলেন, ‘ঢাকার আশাপাশসহ গ্রামাঞ্চলে লোডশেডিং বেড়ে গেছে। আমরা সকাল থেকে মনিটর করছি। বিদ্যুৎ বিভাগ থেকে দুঃখ প্রকাশ করছি। এই অবস্থা থেকে কীভাবে পরিত্রাণ পাওয়া যায়, সেই চেষ্টা করছি। আমরা আশা করছি, আগামী ১০ থেকে ১৫ দিন সময়ের মধ্যেই যতদ্রুত সম্ভব এখান থেকে বেরিয়ে আসার চেষ্টা করব।’

 নসরুল হামিদ বলেন, ‘কারণ পাওয়ার প্ল্যান্টকে গ্যাস, কয়লা ও তেলের যোগান দিতে হচ্ছে। আবার শিল্পকেও গ্যাস দিতে হচ্ছে। সব পরিস্থিতি একসাথে এসেছে। আবহাওয়ার পরিস্থিতি দেখছি, দাবদাহ বেড়ে গেছে। ৩৮ ডিগ্রির কাছাকাছি চলে গেছে, কোনো কোনো জায়গায় ৪১ ডিগ্রি হয়ে গেছে। যে কারণে পিকআওয়ারে বিদ্যুতের চাহিদা বেড়ে গেছে।’
 তিনি বলেন, ‘আমাদের হাতে যে পাওয়ার প্ল্যান্ট মজুত ছিল, আমরা নিরবচ্ছিন্ন বিদ্যুৎ সরবরাহে তা প্রস্তুত রেখেছিলাম। কিন্তু জ্বালানির অভাবের কারণে সেটা দিতে পারছি না। কিছুটা জায়গায় লোডশেডিং হচ্ছে। বিষয়টা হচ্ছে, আমাদের জ্বালানির ঘাটতি। কয়লা, গ্যাস ও তেলের ঘাটতি। আমরা ঠিকমতো যোগান দিতে পারছি না। সে কারণেই এই ঝামেলা হচ্ছে। তবে আমরা বলছি, এটা সাময়িক। এটা নিয়ে হতাশার কিছু নেই। এরইমধ্যে আমরা জ্বালানি যোগানের চেষ্টা করছি, আগামী এক-দুই সপ্তাহের মধ্যে আমরা একটা ভালো পরিস্থিতিতে যেতে পারব।’তবে ১০-১৫ দিন না, দুমাস আগে থেকেই এই পরিস্থিতি যাতে না ঘটে তা নিয়ন্ত্রণে চেষ্টা করা হয়েছে বলে জানালেন নসরুল হামিদ। তিনি বলেন, ‘এ ধরনের পরিস্থিতি আগে থেকেই সামাল দিতে হয়। এ রকম একটা পরিস্থিতির দিকে যেতে পারে, তা আমরা জানতাম। সে বিষয়টি মাথায় নিয়েই আমরা সমাধানের চেষ্টা করছিলাম। কিন্তু সার্বিকভাবে আমাদের অনেক কিছু দেখতে হয়।’অর্থনৈতিক বিষয় যেমন রয়েছে, তেমন সময়মতো ঋণপত্র (এলসি) খোলার বিষয়টিও আছে। সময়মতো জ্বালানিও পেতে হবে। আশার বাণী হচ্ছে, আমরা লোডশেডিং সমস্যা সামাল দেয়ার একটি ব্যবস্থা করেছি। এ জন্য আমাদের এক-দুই সপ্তাহ কষ্ট করতে হবে,’ যোগ করেন প্রতিমন্ত্রী।
 প্রতিমন্ত্রী বলেন, ‘আড়াই হাজার মেগাওয়াটের মতো লোডশেডিং হচ্ছে। এটা থেকে বেরিয়ে আসতে চেষ্টা করছি। সেটা আমরা করতে পারব। পেট্রোলের অভাব নেই, আমরা যেটা চেষ্টা করছি, সেটা হচ্ছে ভারী জ্বালানি। প্রচুর গ্যাস দরকার আমাদের। আমরা গ্যাসের সর্বোচ্চ উৎপাদন করতে যাচ্ছি। যেটা উৎপাদন করছি, সেটা বিদ্যুৎ ও শিল্পে দিয়ে দিচ্ছি। চাহিদার পরিমাণ বেড়ে গেছে।’
পেঁয়াজের কেজি ১০০ ছুঁই ছুঁই
                                  

Online desk(DTV BANGLA NEWS):ঈদুল আজহাকে সামনে রেখে প্রায় প্রতি বছরই পেঁয়াজের বাজার অস্থিতিশীল করে তোলেন কিছু অসাধু ব্যবসায়ী। নিজেরা সিন্ডিকেট করে দাম বাড়িয়ে দেন ইচ্ছামতো। এবারও তার ব্যতিক্রম হয়নি। ঈদুল আজহার এক মাস আগেই বাজারে পেঁয়াজের দাম আকাশচুম্বী। এরই মধ্যে রাজধানীর বিভিন্ন বাজারে ভালো মানের পেঁয়াজ বিক্রি হচ্ছে প্রতি কেজি প্রায় একশ টাকা।মাত্র দেড়মাস আগে রমজানে এক কেজি পেঁয়াজ ৩৫ টাকায় পাওয়া গেলেও এখন তা বেড়ে প্রায় তিনগুণ হয়েছে। সবশেষ দুইদিনের ব্যবধানে কেজিতে দাম বেড়েছে ১৫ টাকা। রোববার রাজধানীর বিভিন্ন বাজারে প্রতি কেজি পেঁয়াজ বিক্রি হচ্ছে ৯০ থেকে ৯৫ টাকায়।পেঁয়াজের দাম নিয়ে ক্রেতা-বিক্রেতাদের মধ্যে রয়েছে মিশ্র প্রতিক্রিয়া। ক্রেতাদের অভিযোগ, প্রতি বছরই কোরবানির ঈদ সামনে রেখে অসাধু বিক্রেতারা পেঁয়াজ নিয়ে সিন্ডিকেট করেন। তবে বিক্রেতাদের দাবি, মূলত ভারত থেকে আমদানি না হওয়ায় পেঁয়াজের দাম বাড়ছে। এমনটা চলতে থাকলে আসন্ন কোরবানির ঈদে পেঁয়াজের বাজার পুরোপুরি নিয়ন্ত্রণের বাইরে চলে যাবেকৃষকের উৎপাদিত পেঁয়াজের ন্যায্যমূল্য নিশ্চিত করতে চলতি বছরের ১৫ মার্চ থেকে পেঁয়াজের আইপি (ইমপোর্ট পারমিট) বন্ধ করে দেয় সরকার। ফলে পরদিন ১৬ মার্চ থেকে পেঁয়াজ আমদানি বন্ধ হয়ে যায়। এরপর থেকেই ধীরে ধীরে দাম বাড়তে থাকে রান্নায় অতিপ্রয়োজনীয় মসলাজাতীয় পণ্যটির।রোববার (৪ জুন) রাজধানীর সেগুনবাগিচা, শান্তিনগর, ফকিরাপুল, মালিবাগ বাজার, মালিবাগ রেলগেট বাজার, খিলগাঁও বাজার এবং এসব এলাকার খুচরা বাজার ঘুরে দেখা যায়, প্রতি কেজি পেঁয়াজ (দেশি কিং) বিক্রি হচ্ছে ৯০ টাকায়। এছাড়া দেশি (পাবনা) বিক্রি হচ্ছে ৯৫ টাকা কেজি। দেশি ও চায়না রসুন বিক্রি হচ্ছে ১৬০ থেকে ১৭০ টাকা, আদা বিক্রি হচ্ছে ৩০০ থেকে ৩২০ টাকা প্রতি কেজি।পেঁয়াজ কিনতে খিলগাঁও বাজারে এসেছেন আয়েশা খাতুন। দুইদিন আগেও তিনি ৮০ টাকা কেজিদরে পেঁয়াজ কিনেছেন, আজ ৯৫ টাকা চাইছেন বিক্রেতারা।জাগো নিউজকে আয়েশা বলেন, দুইদিনের ব্যবধানে কীভাবে পেঁয়াজের দাম কেজিতে ১৫ টাকা বেড়ে যায়? দুইদিন আগে কিনেছিলাম, আজ আবার কিনতে আসলাম। কিন্তু বাজারে এসে দাম শুনেই হতবাক।একই কথা জানান আরেক ক্রেতা বোরহান উদ্দিন। জাগো নিউজকে তিনি বলেন, কোরবানির ঈদের এখনো প্রায় এক মাস দেরি, এর মধ্যেই দাম বেড়েছে অনেক। রোজায় ৩৫ টাকা দরে পেঁয়াজ কিনেছি, এখন দাম প্রায় তিনগুণ। এখনই সরকারিভাবে অভিযান পরিচালনা করে পেঁয়াজ মজুতদারদের সিন্ডিকেট ভেঙে দিতে হবে। এটা না হলে কোরবানি আসতে আসতে ২০০ টাকায় পেঁয়াজ কেনা লাগবে।

৫ জুনের পর বন্ধ হয়ে যাবে পায়রা বিদ্যুৎকেন্দ্র: বিদ্যুৎ প্রতিমন্ত্রী
                                  

 

Online desk(DTV BANGLA NEWS):জ্বালানি সংকটের কারণে ৫ জুনের পর পায়রা বিদ্যুৎকেন্দ্র পুরোপুরি বন্ধ হয়ে যাবে বলে জানিয়েছেন বিদ্যুৎ ও জ্বালানি প্রতিমন্ত্রী নসরুল হামিদ।নসরুল হামিদ বলেন, জ্বালানি সংকটের কারণে ৫ জুনের পর পুরোপুরি বন্ধ হয়ে যাবে পায়রা বিদ্যুৎকেন্দ্র। এ ছাড়া কয়লা আমদানি করতে আরও অন্তত ২০ থেকে ২৫ দিন সময় লাগবে।এর আগে কয়লা সংকটে ১ হাজার ৩২০ মেগাওয়াট ক্ষমতাসম্পন্ন তাপবিদ্যুৎ কেন্দ্রটির দুটি ইউনিটের একটি ২৫ মে বন্ধ হয়ে যায়। ৬৬০ মেগাওয়াট ক্ষমতার বাকি আরেকটি ইউনিটও বন্ধের আশঙ্কা করা হচ্ছিল। এতে কয়লা না থাকায় সাময়িক সময়ের জন্য বন্ধ হতে চলেছে দেশের বৃহত্তম এ বিদ্যুৎ উৎপাদন কেন্দ্রটি। উল্লেখ্য,  চীন ও বাংলাদেশের যৌথ বিনিয়োগে ২০২০ সালে পায়রা তাপবিদ্যুৎ কেন্দ্রে বাণিজ্যিক কার্যক্রম শুরু হয়। তিন বছর আগে উৎপাদনে আসার পর এবারই প্রথম পুরোপুরি বিদ্যুৎ উৎপাদন বন্ধ হচ্ছে পায়রা বিদুৎকেন্দ্র।

 
 
৫ জুনের পর বন্ধ হয়ে যাবে পায়রা বিদ্যুৎকেন্দ্র: বিদ্যুৎ প্রতিমন্ত্রী
                                  

 

Online desk(DTV BANGLA NEWS):জ্বালানি সংকটের কারণে ৫ জুনের পর পায়রা বিদ্যুৎকেন্দ্র পুরোপুরি বন্ধ হয়ে যাবে বলে জানিয়েছেন বিদ্যুৎ ও জ্বালানি প্রতিমন্ত্রী নসরুল হামিদ।নসরুল হামিদ বলেন, জ্বালানি সংকটের কারণে ৫ জুনের পর পুরোপুরি বন্ধ হয়ে যাবে পায়রা বিদ্যুৎকেন্দ্র। এ ছাড়া কয়লা আমদানি করতে আরও অন্তত ২০ থেকে ২৫ দিন সময় লাগবে।এর আগে কয়লা সংকটে ১ হাজার ৩২০ মেগাওয়াট ক্ষমতাসম্পন্ন তাপবিদ্যুৎ কেন্দ্রটির দুটি ইউনিটের একটি ২৫ মে বন্ধ হয়ে যায়। ৬৬০ মেগাওয়াট ক্ষমতার বাকি আরেকটি ইউনিটও বন্ধের আশঙ্কা করা হচ্ছিল। এতে কয়লা না থাকায় সাময়িক সময়ের জন্য বন্ধ হতে চলেছে দেশের বৃহত্তম এ বিদ্যুৎ উৎপাদন কেন্দ্রটি। উল্লেখ্য,  চীন ও বাংলাদেশের যৌথ বিনিয়োগে ২০২০ সালে পায়রা তাপবিদ্যুৎ কেন্দ্রে বাণিজ্যিক কার্যক্রম শুরু হয়। তিন বছর আগে উৎপাদনে আসার পর এবারই প্রথম পুরোপুরি বিদ্যুৎ উৎপাদন বন্ধ হচ্ছে পায়রা বিদুৎকেন্দ্র।

 
 
সপ্তাহ ব্যবধানে কমছে সবজির দাম
                                  

Online Desk(DTV BANGLA NEWS):   ঠাকুরগাঁও পাইকারি বাজারে শীতকালীনসহ সব ধরনের সবজির দাম সপ্তাহের ব্যবধানে কেজিতে ৩ টাকা পর্যন্ত কমেছে। এতে ক্রেতারা খুশি হলেও, কাঙ্ক্ষিত দাম না পাওয়ার অভিযোগ কৃষকদের। মঙ্গলবার (৭ ফেব্রুয়ারি) ভোরে ঠাকুরগাঁওয়ের সমবায় মার্কেট পাইকারি বাজারে সরেজমিনে দেখা যায়, ভোর থেকেই তিন চাকার যানবাহনে করে জেলার বিভিন্ন প্রান্ত থেকে শীতকালীনসহ নানা রকম টাটকা সবজি নিয়ে এ বাজারে আসছেন প্রান্তিক কৃষকেরা। বিষমুক্ত হরেক রকম সবজি আঞ্চলিক সড়কের পাশে সাজিয়ে কেনাবেচা শুরু হয়।আবহাওয়া অনুকূলে থাকায় এবার সবজির উৎপাদনও ভালো হয়েছে। বাজারে সরবরাহ ভালো থাকায় গত সপ্তাহের তুলনায় ফুলকপি, বাঁধাকপি, স্কয়াস, ব্রকলির দাম কেজিতে ২ থেকে ৩ টাকা পর্যন্ত কমেছে। এ বাজারে প্রতি কেজি নতুন আলু প্রকারভেদে ১৫ থেকে ২২ টাকা, স্কয়াস ৮ থেকে ১০ টাকা, শিম ২০ থেকে ২১ টাকা, বেগুন ১২ থেকে ১৪ টাকা, গাজর ২০ থেকে ২২ টাকা, টমেটো প্রকারভেদে ১০ থেকে ১৮ টাকা, মিস্টি কুমড়া ১৫ থেকে ১৬ টাকা কেজি দরে বিক্রি হচ্ছে। প্রতি পিস ফুলকপি ৪ থেকে ৬ টাকা, বাঁধাকপি ৮ থেকে ১০ টাকা ও ব্রকলি ৯ থেকে ১০ টাকায় বিক্রি হচ্ছে। এছাড়া অন্যান্য শাক সবজি প্রকারভেদে ২ থেকে ৫ টাকা আঁটি দরে বিক্রি হচ্ছে। এ অবস্থায় উৎপাদন খরচের তুলনায় কাঙ্ক্ষিত দাম না পাওয়ার অভিযোগ করেন কৃষকরা। এক চাষি বলেন, ফুলকপির দাম অনেক কম। প্রতি পিস ৫ টাকা। এতে আমাদের লোকসান হচ্ছে। তাই কৃষকের অবস্থা বেশ খারাপ। আরেকজন কৃষক বলেন, সার, ওষুধসহ বিভিন্ন কৃষি উপকরণের যে দাম, কৃষক কিন্তু সে অনুযায়ী দাম পাচ্ছেন না। কৃষিকাজে বর্তমানে হাড়ভাঙ্গা খাটুনি হয়। আমাদের উৎপাদন ব্যয়ের তুলনায় সবজির দাম খুবই কম। এসব সবজি কিনতে স্থানীয়সহ দূর-দূরান্তের ব্যবসায়ীরা ছুটে আসছেন এ পাইকারি বাজারে। তারা জানান, ফুলকপির দাম আজ তুলনামূলক কম। তাছাড়া এখানে সবজির সরবরাহ ভালো আছে আর বেচাকেনাও ভালো হচ্ছে। গত সপ্তাহের তুলনায় বিভিন্ন সবজির দাম বেশ কম। তবে কিছু কিছু সবজির দাম দুই এক টাকা বাড়তি। বর্তমানে এই পাইকারি বাজারে প্রতিদিন ২০ থেকে ২২ লাখ টাকা পর্যন্ত সবজি কেনাবেচা হয়। 

সূএ: সময় নিউজ

বাংলাদেশে বিনিয়োগ অব্যাহত রাখবে জাপান
                                  

স্টাফ রিপোর্টার:

গত ২৯ জানুয়ারী ঢাকায় নোভো কার্গো সার্ভিসেস লিমিটেডের উদ্যোগে নবনিযুক্ত জাপানের রাষ্ট্রদূত ইওয়ামা কিমিনোরিকে অভ্যার্থনা সংক্রান্ত এক বিশেষ সেমিনারে জাপানের নতুন রাষ্ট্রদূত ইওয়ামা কিমিনোরি বলেন, বাংলাদেশের সঙ্গে অর্থনৈতিক সম্পর্ক আরো বৃদ্ধি করতে বাংলাদেশে ধারাবাহিকভাবে বিনিয়োগ করবে জাপান। তিনি বলেন, জাপান বাংলাদেশের বন্ধু রাষ্ট্র। আমাদের সঙ্গে বাংলাদেশের ব্যবসা-বাণিজ্য ও অর্থনৈতিক সম্পর্ক দীর্ঘদিনের। এছাড়া বাংলাদেশের বড় উন্নয়ন সহযোগী জাপান যারা বাংলাদেশকে ব্যবসা-বাণিজ্য, বিনিয়োগ এবং অর্থনৈতিক উন্নয়নে অধিক গুরুত্ব দিয়ে থাকে। তিনি বলেন, দেশের বিভিন্ন প্রায় ১০০টি স্পেশাল ইকোনমিক জোনে জাপান বিনিয়োগ করেছে এবং আরো বড় ধরনের বিনিয়োগ করবে জাপান। তিনি বলেন, বাংলাদেশের উন্নয়নে জাপানের সব ধরনের সহযোগিতা অব্যাহত থাকবে।

সেমিনার আয়োজক নোভো কার্গো সার্ভিসেস লি. এর ম্যানেজিং ডিরেক্টর সৈয়দ মোস্তাফিজুর রহমান নবনিযুক্ত জাপানের রাষ্ট্রদূত ইওয়ামা কিমিনোরি ও অন্যান্য আগত অতিথীদের ফুল দিয়ে শুভেচ্ছা জানান। তিনি তাঁর বক্তব্যে বলেন, আমরা সব সময় বিনিয়োগ বান্ধব কর্মকান্ড অব্যাহত রেখে চলেছি। এটিও তারই একটি অংশ। বাংলাদেশের অর্থনৈতিক অগ্রগতির জন্য বিদেশী বিনিয়োগ খুবই জরুরী বিষয়। তিনি জাপানকে বাংলাদেশে বিনিয়োগের অকৃতিম বন্ধু আখ্যায়িত করে তা অব্যাহত রাখতে এদেশে আরো নতুন নতুন খাতে বিনিয়োগের আহবান জানান।

জাপানের নতুন রাষ্ট্রদূতের সৌজন্যে আয়োজিত বিশেষ এই সেমিনারে লে:কর্নেল (অব:) ফারুক খান এমপি, বাংলাদেশ ইনভেস্টমেন্ট ডেভেলপমেন্ট অথরিটি’র নির্বাহী চেয়ারম্যান লোকমান হোসেন মিয়া জাপানকে বাংলাদেশে বিনিয়োগের আহবান জানিয়ে বক্তব্য দেন। সেমিনারে বিভিন্ন দেশের কূটনৈতিকবৃন্দ, ব্যবসায়ী, নীতি নির্ধারক মহল সহ বিভিন্ন শ্রেণী পেশার বিশেষ ব্যাক্তিবর্গ উপস্থিত ছিলেন।

 

 


   Page 1 of 14
     অর্থ-বাণিজ্য
ভিয়েতনাম এম্বাসেডর নিগুয়েন মান কোয়াংয়ের সম্মানে বিশেষ অনুষ্ঠান
.............................................................................................
ইন্টারকন্টিনেন্টালের সাথে টাইগার গলফ ক্লাবের সমঝোতা স্মারক স্বাক্ষর
.............................................................................................
২৯ কেজি বাগাইড় ৩৪ হাজার ৮০০ টাকায় বিক্রি
.............................................................................................
যেসব এলাকায় আজ ব্যাংক বন্ধ
.............................................................................................
বিশ্ববাজারে অর্ধেকে নেমেছে গমের দাম, সুফল নেই দেশে
.............................................................................................
ঢলের পানিতে নিখোঁজ মায়ের মরদেহ উদ্ধার, সন্ধান মিলেনি দুই শিশুর
.............................................................................................
হঠাৎ চড়া আলুর বাজার
.............................................................................................
হঠাৎ চড়া আলুর বাজার
.............................................................................................
হঠাৎ চড়া আলুর বাজার
.............................................................................................
নিত্যপণ্যে আগুন, দেশে ১২ বছরে সর্বোচ্চ মূল্যস্ফীতি
.............................................................................................
বিদ্যুৎ নিয়ে আশঙ্কার কিছু নেই, আমরা আশাবাদী: প্রতিমন্ত্রী
.............................................................................................
পেঁয়াজের কেজি ১০০ ছুঁই ছুঁই
.............................................................................................
৫ জুনের পর বন্ধ হয়ে যাবে পায়রা বিদ্যুৎকেন্দ্র: বিদ্যুৎ প্রতিমন্ত্রী
.............................................................................................
৫ জুনের পর বন্ধ হয়ে যাবে পায়রা বিদ্যুৎকেন্দ্র: বিদ্যুৎ প্রতিমন্ত্রী
.............................................................................................
সপ্তাহ ব্যবধানে কমছে সবজির দাম
.............................................................................................
বাংলাদেশে বিনিয়োগ অব্যাহত রাখবে জাপান
.............................................................................................
ঢাকায় যাদের জমি-ফ্ল্যাট আছে সবাই কালো টাকার মালিক: অর্থমন্ত্রী
.............................................................................................
তেল-মাংস-বেকারি পণ্যের দাম বেড়েছে
.............................................................................................
সবার জন্য ‘পেনশন’ চালু করবে সরকার
.............................................................................................
দাম কমছে যেসব পণ্যের
.............................................................................................
যেসব পণ্যের দাম বাড়ছে
.............................................................................................
স্বর্ণ আমদানিতে অগ্রিম কর প্রত্যাহারের প্রস্তাব
.............................................................................................
প্রস্তাবিত বাজেট মন্ত্রিসভায় অনুমোদন
.............................................................................................
বাজেট: সংসদের উদ্দেশ্যে অর্থমন্ত্রী
.............................................................................................
বাজেট কী, কেন দেয়া হয়?
.............................................................................................
পরিবেশ রক্ষায় যত্রতত্র অবকাঠামো করা যাবে না’
.............................................................................................
খরার ধাক্কা কাটিয়ে উঠেছে ব্রাজিল-আর্জেন্টিনা, আশাবাদী বাংলাদেশ
.............................................................................................
ফেরির চেয়ে পদ্মা সেতুতে খরচ বেশি, চালক-যাত্রীর মিশ্র প্রতিক্রিয়া
.............................................................................................
গম রপ্তানি নিষিদ্ধ করলো ভারত, পাবে প্রতিবেশীরা
.............................................................................................
সহস্রাধিক লোকের কর্মসংস্থান করতে চান নারী উদ্যোক্তা ববি
.............................................................................................
সিকিউরিটি প্রিন্টিং করপোরেশনের মৌখিক পরীক্ষার সূচি প্রকাশ
.............................................................................................
সিকিউরিটি প্রিন্টিং করপোরেশনের মৌখিক পরীক্ষার সূচি প্রকাশ
.............................................................................................
ডিপিডিসি’র টেন্ডার প্রস্তাবনার প্রায় ৯৮% বেশি মূল্যে বৈদ্যুতিক সরঞ্জাম ক্রয়ের পায়তারা
.............................................................................................
ফ্রেইট ফ‌রোয়া‌ডিং খাতকে বাঁচাতে শিপিং কোম্পানিগুলোর অযাচিত চার্জ আদায় বন্ধ করা জরুরি
.............................................................................................
নগরকান্দার তালমা ইউনিয়নে ইসলামী ব্যাংক বাংলাদেশ লিমিটেড এর এজেন্ট ব্যাংকিং শুভ উদ্বোধন
.............................................................................................
রেমিট্যান্স পাঠানোয় ঘোপলা প্রবাসীদের ব্যাংকে
.............................................................................................
ভারত থেকে মানহীন বাস-ট্রাক আমদানি করছে বিআরটিসি
.............................................................................................
উন্নয়নের জন্য প্রয়োজন ইতিবাচক দৃষ্টিভঙ্গী ....ড. এফ এইচ আনসারী
.............................................................................................
ইনডিগো এয়ারে ৪ হাজার ৯১৮ টাকায় ঢাকা-কলকাতা ভ্রমণ
.............................................................................................
২২ হাজার কোটি টাকা কৃষিঋণ বিতরণের লক্ষ্যমাত্রা
.............................................................................................
সিটি ব্যাংকের উদ্যোগে গ্রিন চ্যাম্পিয়ন রিকগনিশন সেমিনার
.............................................................................................
ইলিশ শূন্য সাগর হতাশায় পটুয়াখালীর জেলেরা
.............................................................................................
গাজীপুরে শ্রমিকদের দাবি মালের পিস ও রেট বাড়ানো
.............................................................................................
রাকাবের ৪০ কোটি টাকা পরিচালন মুনাফা অর্জন
.............................................................................................
বাংলাদেশসহ ৫ দেশকে শুল্ক ছাড় ভারতের
.............................................................................................
ঋণ ও আমানতে সুদ কমছে আজ থেকে
.............................................................................................
আড়াই শতাংশ সুদে ঋণ পাবেন পাট চাষি ও ব্যবসায়ীরা
.............................................................................................
শনিবার ব্যাংক খোলা থাকবে
.............................................................................................
তেইশ বছরের মধ্যে নিঃশেষ হবে দেশীয় প্রাকৃতিক গ্যাস: পেট্রোবাংলার পূর্বাভাস
.............................................................................................
ব্যাংকের মতো আর্থিক প্রতিষ্ঠানের ঋণেও সুদ কমবে
.............................................................................................

|
|
|
|
|
|
|
|
|
|
|
|
চেয়ারম্যান: এস.এইচ. শিবলী ।
সম্পাদক, প্রকাশক: জাকির এইচ. তালুকদার ।
হেড অফিস: ২ আরকে মিশন রোড, ঢাকা ১২০৩ ।
বার্তা ও বাণিজ্যিক কার্যালয়: বাড়ি নং ২, রোড নং ৩, সাদেক হোসেন খোকা রোড, মতিঝিল বা/এ, ঢাকা ১০০০ ।
ফোন: 01558011275, 02-৪৭১২২৮২৯, ই-মেইল: dtvbanglahr@gmail.com
   All Right Reserved By www.dtvbangla.com Developed By: Dynamic Solution IT Dynamic Scale BD & BD My Shop    
Dynamic SOlution IT Dynamic POS | Super Shop | Dealer Ship | Show Room Software | Trading Software | Inventory Management Software Computer | Mobile | Electronics Item Software Accounts,HR & Payroll Software Hospital | Clinic Management Software Dynamic Scale BD Digital Truck Scale | Platform Scale | Weighing Bridge Scale Digital Load Cell Digital Indicator Digital Score Board Junction Box | Chequer Plate | Girder Digital Scale | Digital Floor Scale