জমজমাট জাতীয় বৃক্ষমেলা, ১৮ দিনে ৭ লাখ চারা বিক্রি
Online desk (DTV BANGLA NEWS): দুই সপ্তাহের ব্যবধানে জমে উঠেছে জাতীয় বৃক্ষরোপণ অভিযান ও বৃক্ষমেলা। রাজধানীর শেরেবাংলা নগরের পুরোনো বাণিজ্যমেলা মাঠে ৫ জুন থেকে শুরু হয় বৃক্ষমেলা। শুরুর দিকে প্রচণ্ড তাপপ্রবাহের কারণে প্রথম সপ্তাহে বৃক্ষপ্রেমী ও ক্রেতাদের আনাগোনা কম ছিল।তবে কয়েকদিন বৃষ্টি হওয়ায় তাপমাত্রা কিছুটা কমার কারণে বৃক্ষপ্রেমীরা ছুটছেন মেলায়। এবারের বৃক্ষমেলার প্রতিপাদ্য ‘গাছ লাগিয়ে যত্ন করি, সুস্থ প্রজন্মের দেশ গড়ি’। শুক্রবার ছুটির দিন থাকায় মেলায় লোকজনের উপস্থিতি ছিল চোখে পড়ার মতো। রাজধানীর বিভিন্ন প্রান্ত থেকে অনেকেই যাচ্ছেন মেলায় পছন্দের গাছটি কিনতে। শহরের অল্প জায়গা থাকায় ছাদ বাগানের উপযোগী গাছের চারার চাহিদা বেড়ে গেছে। আয়োজকরা জানান, এ বছরে মেলায় মোট ১৩১টি স্টল রয়েছে। সরকারি ৭টি এবং বেসরকারি মালিকানাধীন ৯০টি প্রতিষ্ঠান এসব স্টল দিয়েছে। রয়েছে ব্রেস্ট ফিডিং কর্নার এবং বৃদ্ধদের বিশ্রাম কক্ষ। এখন পর্যন্ত প্রায় ৫ কোটি ৩৮ লাখ টাকায় প্রায় ৬ লাখ ৯৮ হাজার চারা বিক্রি হয়েছে। মেলায় সরকারি প্রতিষ্ঠানগুলোর মধ্যে রয়েছে কৃষি সম্প্রসারণ অধিদপ্তর, ন্যাশনাল হারবেরিয়াম, স্থানীয় সরকার প্রকৌশল অধিদপ্তর, কৃষি উন্নয়ন করপোরেশন ও বাংলাদেশ বন গবেষণা ইনস্টিটিউট।
মেলা প্রাঙ্গণ ঘুরে দেখা যায়, প্রবেশ পথ দিয়ে ঢুকলেই হাতের ডান পাশে বন অধিদপ্তরের কন্ট্রোল রুম এবং তথ্যকেন্দ্র। বাম পাশে রয়েছে জাতীয় উদ্ভিদ উদ্যানের স্টল। সেখানে শোভা পাচ্ছে ক্যাকটাস, ভুট্টা, বনসাই, বটসহ নানা বিরল প্রজাতির গাছ। একটু সামনে গেলেই চোখে পড়বে পানির দৃষ্টিনন্দন পানির ফোয়ারা। সকালে মেলায় লোক সমাগম কম থাকলেও দুপুরের পরে প্রচুর দর্শনার্থীরা মেলায় আসতে থাকেন। ছোট ছোট গাছে ঝুলে আছে আম, জাম, কাঁঠাল, ডালিম, লেবু, জাম্বুরাসহ নানান ফল। শোভা পাচ্ছে জাতীয় ফুল শাপলা থেকে শুরু করে বেলী, গোলাপ কিংবা বাগানবিলাস। বনজ, ফলজ, ঔষধি, অর্কিড, শোভাবর্ধনকারী গাছের পসরা সাজিয়েছেন ব্যবসায়ীরা। সবুজের বিশাল সমারোহে পরিণত হয়েছে মেলা প্রাঙ্গণ। বিভিন্ন স্টল ঘুরে দেখা যায়, বরিশাল নার্সারিতে ইন্দোনেশিয়ান আম, চিয়াংমাই, বিএন ৭, আলফানসো, ডকমাই শ্রীমুয়াং, রেড আইভরি, ডাবল ক্যাপ্টিন, কাটিমন আমের চারা দর্শনার্থীদের আকর্ষণ করছে। এ ছাড়াও বিক্রি হচ্ছে বারমাসি নাশপাতি, আপেল, অ্যাভোকাডো, পার্সিমনের বিভিন্ন জাতের চারা। চারাগুলো বিক্রি হচ্ছে ১ হাজার থেকে ৪০ হাজার টাকায়। বাংলাদেশ কৃষি উন্নয়ন করপোরেশন স্টলে ১০০-৪০০ টাকার মধ্যে পাওয়া যাচ্ছে বিভিন্ন রকম ফলের চারা।বেলী গার্ডেন নার্সারিতে নান্দকমাই-সিমোয়ান, ব্রুনাই কিংসহ বিভিন্ন রকমের বিদেশি গাছ বিক্রি হচ্ছে। ডিপ্লোমা নার্সারিতে বিদেশি গাছের মধ্যে রয়েছে আফ্রিকান কোকো চকলেট, থাই নাশপাতি, ফিলিপাইনের সানথুন, জাপানের পার্সিমন, থাই চিয়্যাংমাই। গাছ ভেদে এদের দাম ১৫-৪০ হাজার টাকা।গ্রিন স্পেস নার্সারিতে পাওয়া যাচ্ছে দুর্লভ ও বিপন্নপ্রায় ৭৫ প্রজাতির গাছ। ব্র্যাক নার্সারিতে ১৫০-৬০০ টাকায় পাওয়া যাচ্ছে নানা ফলজ গাছ। বনসাই পাওয়া যাচ্ছে ১ হাজার ২০০ থেকে শুরু করে ২ লাখ ৫০ হাজার টাকায়। মুসুর ছাদবাগানে পাওয়া যাচ্ছে ছাদবাগান উপযোগী বাহারি রকমের গাছের চারা। উদ্দীপন পাখি পল্লীতে ২৫০ টাকায় বিক্রি হচ্ছে খড়কুটোয় হাতে তৈরি পাখির বাসা। হোসেন নার্সারিতে কৃষির ছোট-বড় সব যন্ত্রপাতি বিক্রি হচ্ছে। দাম ২০০ থেকে ২০০০ টাকা পর্যন্ত।ন্যাশনাল হারবেরিয়ামে পাওয়া যাচ্ছে নানা রকমের ঔষধি ও মসলা জাতীয় গাছের চারা। স্থানীয় সরকার প্রকৌশল অধিদপ্তরের একটি আদর্শ গ্রাম প্রদর্শনী দেখতে ভিড় করছেন অনেকে।মেলায় গাছের পাশাপাশি পাওয়া যাচ্ছে গৃহসজ্জায় শোভাবর্ধনকারী পরিবেশবান্ধব জিনিসপত্র। এ ছাড়াও মিলছে মধু, খাঁটি সরিষার তেল, আচারসহ ঘরে তৈরি নানান সামগ্রী।
স্টল মালিকরা জানান, শুরুর চেয়ে এখন বেচাকেনা বাড়ছে। তবে যখনি বৃক্ষমেলা জমে উঠেছে তখনই কোরবানির ঈদের কারণে ২৭ তারিখ থেকে ছুটি, ফলে কিছুটা লোকসানের সম্মুখীন হতে হবে তাদের।
মিরপুর পল্লবী থেকে পরিবারসহ মেলায় ঘুরতে আসা আসাদুজ্জামান বলেন, বাচ্চাদের নিয়ে আসছি বিভিন্ন গাছের সঙ্গে পরিচিত করানোর জন্য। খুবই ভালো সময় কেটেছে। বৃক্ষমেলা ছাড়া শহরের মধ্যে এতো গাছের সঙ্গে পরিচিত হওয়ার এমন সুযোগ নেই। কিছু অর্কিড, ফুল ও পেয়ারা চারা কিনেছি। ক্রমবর্ধমান তাপমাত্রা কমাতে বৃক্ষরোপণের বিকল্প নেই। ঈদের পরে আবারও মেলায় আসবো আরও কিছু চারা কিনতে।
বন অধিদপ্তরের সহকারী বন সংরক্ষক দ্বীপন চন্দ্র দাস বলেন, জলবায়ু পরিবর্তনের ক্ষতি থেকে পরিত্রাণ পেতে এবং বেশি বেশি গাছ লাগানোকে উৎসাহিত করতে বন অধিদপ্তরের এ আয়োজন। এ বছর মেলায় অর্কিড, ফলজ ও শোভাবর্ধক গাছের চারা প্রচুর বিক্রি হচ্ছে। তিনি আরও বলেন, প্রধানমন্ত্রী সবাইকে তিনটি (বনজ, ফলজ, ঔষধি) করে গাছ লাগানোর আহ্বান করেন। এখন গাছ লাগানোর উপযুক্ত সময় তাই সবার উচিত এখান থেকে চারা সংগ্রহ করে চাষযোগ্য জায়গায় (ছাদ, বেলকনি, বাড়ির আঙিনায়) গাছ লাগানো যা আমাদের পরিবেশের ভারসাম্য রক্ষায় ভূমিকা রাখবে।মেলার প্রথম পর্ব চলবে ২৬ জুন পর্যন্ত। আবার ঈদের পর ১ জুলাই শুরু হয়ে ১২ জুলাই শেষ হবে বৃক্ষমেলার আয়োজন। মেলা সকলের জন্য উন্মুক্ত। প্রতিদিন সকাল ৯টা থেকে শুরু হয়ে চলছে রাত ৮টা পর্যন্ত।
|
Online desk (DTV BANGLA NEWS): দুই সপ্তাহের ব্যবধানে জমে উঠেছে জাতীয় বৃক্ষরোপণ অভিযান ও বৃক্ষমেলা। রাজধানীর শেরেবাংলা নগরের পুরোনো বাণিজ্যমেলা মাঠে ৫ জুন থেকে শুরু হয় বৃক্ষমেলা। শুরুর দিকে প্রচণ্ড তাপপ্রবাহের কারণে প্রথম সপ্তাহে বৃক্ষপ্রেমী ও ক্রেতাদের আনাগোনা কম ছিল।তবে কয়েকদিন বৃষ্টি হওয়ায় তাপমাত্রা কিছুটা কমার কারণে বৃক্ষপ্রেমীরা ছুটছেন মেলায়। এবারের বৃক্ষমেলার প্রতিপাদ্য ‘গাছ লাগিয়ে যত্ন করি, সুস্থ প্রজন্মের দেশ গড়ি’। শুক্রবার ছুটির দিন থাকায় মেলায় লোকজনের উপস্থিতি ছিল চোখে পড়ার মতো। রাজধানীর বিভিন্ন প্রান্ত থেকে অনেকেই যাচ্ছেন মেলায় পছন্দের গাছটি কিনতে। শহরের অল্প জায়গা থাকায় ছাদ বাগানের উপযোগী গাছের চারার চাহিদা বেড়ে গেছে। আয়োজকরা জানান, এ বছরে মেলায় মোট ১৩১টি স্টল রয়েছে। সরকারি ৭টি এবং বেসরকারি মালিকানাধীন ৯০টি প্রতিষ্ঠান এসব স্টল দিয়েছে। রয়েছে ব্রেস্ট ফিডিং কর্নার এবং বৃদ্ধদের বিশ্রাম কক্ষ। এখন পর্যন্ত প্রায় ৫ কোটি ৩৮ লাখ টাকায় প্রায় ৬ লাখ ৯৮ হাজার চারা বিক্রি হয়েছে। মেলায় সরকারি প্রতিষ্ঠানগুলোর মধ্যে রয়েছে কৃষি সম্প্রসারণ অধিদপ্তর, ন্যাশনাল হারবেরিয়াম, স্থানীয় সরকার প্রকৌশল অধিদপ্তর, কৃষি উন্নয়ন করপোরেশন ও বাংলাদেশ বন গবেষণা ইনস্টিটিউট।
মেলা প্রাঙ্গণ ঘুরে দেখা যায়, প্রবেশ পথ দিয়ে ঢুকলেই হাতের ডান পাশে বন অধিদপ্তরের কন্ট্রোল রুম এবং তথ্যকেন্দ্র। বাম পাশে রয়েছে জাতীয় উদ্ভিদ উদ্যানের স্টল। সেখানে শোভা পাচ্ছে ক্যাকটাস, ভুট্টা, বনসাই, বটসহ নানা বিরল প্রজাতির গাছ। একটু সামনে গেলেই চোখে পড়বে পানির দৃষ্টিনন্দন পানির ফোয়ারা। সকালে মেলায় লোক সমাগম কম থাকলেও দুপুরের পরে প্রচুর দর্শনার্থীরা মেলায় আসতে থাকেন। ছোট ছোট গাছে ঝুলে আছে আম, জাম, কাঁঠাল, ডালিম, লেবু, জাম্বুরাসহ নানান ফল। শোভা পাচ্ছে জাতীয় ফুল শাপলা থেকে শুরু করে বেলী, গোলাপ কিংবা বাগানবিলাস। বনজ, ফলজ, ঔষধি, অর্কিড, শোভাবর্ধনকারী গাছের পসরা সাজিয়েছেন ব্যবসায়ীরা। সবুজের বিশাল সমারোহে পরিণত হয়েছে মেলা প্রাঙ্গণ। বিভিন্ন স্টল ঘুরে দেখা যায়, বরিশাল নার্সারিতে ইন্দোনেশিয়ান আম, চিয়াংমাই, বিএন ৭, আলফানসো, ডকমাই শ্রীমুয়াং, রেড আইভরি, ডাবল ক্যাপ্টিন, কাটিমন আমের চারা দর্শনার্থীদের আকর্ষণ করছে। এ ছাড়াও বিক্রি হচ্ছে বারমাসি নাশপাতি, আপেল, অ্যাভোকাডো, পার্সিমনের বিভিন্ন জাতের চারা। চারাগুলো বিক্রি হচ্ছে ১ হাজার থেকে ৪০ হাজার টাকায়। বাংলাদেশ কৃষি উন্নয়ন করপোরেশন স্টলে ১০০-৪০০ টাকার মধ্যে পাওয়া যাচ্ছে বিভিন্ন রকম ফলের চারা।বেলী গার্ডেন নার্সারিতে নান্দকমাই-সিমোয়ান, ব্রুনাই কিংসহ বিভিন্ন রকমের বিদেশি গাছ বিক্রি হচ্ছে। ডিপ্লোমা নার্সারিতে বিদেশি গাছের মধ্যে রয়েছে আফ্রিকান কোকো চকলেট, থাই নাশপাতি, ফিলিপাইনের সানথুন, জাপানের পার্সিমন, থাই চিয়্যাংমাই। গাছ ভেদে এদের দাম ১৫-৪০ হাজার টাকা।গ্রিন স্পেস নার্সারিতে পাওয়া যাচ্ছে দুর্লভ ও বিপন্নপ্রায় ৭৫ প্রজাতির গাছ। ব্র্যাক নার্সারিতে ১৫০-৬০০ টাকায় পাওয়া যাচ্ছে নানা ফলজ গাছ। বনসাই পাওয়া যাচ্ছে ১ হাজার ২০০ থেকে শুরু করে ২ লাখ ৫০ হাজার টাকায়। মুসুর ছাদবাগানে পাওয়া যাচ্ছে ছাদবাগান উপযোগী বাহারি রকমের গাছের চারা। উদ্দীপন পাখি পল্লীতে ২৫০ টাকায় বিক্রি হচ্ছে খড়কুটোয় হাতে তৈরি পাখির বাসা। হোসেন নার্সারিতে কৃষির ছোট-বড় সব যন্ত্রপাতি বিক্রি হচ্ছে। দাম ২০০ থেকে ২০০০ টাকা পর্যন্ত।ন্যাশনাল হারবেরিয়ামে পাওয়া যাচ্ছে নানা রকমের ঔষধি ও মসলা জাতীয় গাছের চারা। স্থানীয় সরকার প্রকৌশল অধিদপ্তরের একটি আদর্শ গ্রাম প্রদর্শনী দেখতে ভিড় করছেন অনেকে।মেলায় গাছের পাশাপাশি পাওয়া যাচ্ছে গৃহসজ্জায় শোভাবর্ধনকারী পরিবেশবান্ধব জিনিসপত্র। এ ছাড়াও মিলছে মধু, খাঁটি সরিষার তেল, আচারসহ ঘরে তৈরি নানান সামগ্রী।
স্টল মালিকরা জানান, শুরুর চেয়ে এখন বেচাকেনা বাড়ছে। তবে যখনি বৃক্ষমেলা জমে উঠেছে তখনই কোরবানির ঈদের কারণে ২৭ তারিখ থেকে ছুটি, ফলে কিছুটা লোকসানের সম্মুখীন হতে হবে তাদের।
মিরপুর পল্লবী থেকে পরিবারসহ মেলায় ঘুরতে আসা আসাদুজ্জামান বলেন, বাচ্চাদের নিয়ে আসছি বিভিন্ন গাছের সঙ্গে পরিচিত করানোর জন্য। খুবই ভালো সময় কেটেছে। বৃক্ষমেলা ছাড়া শহরের মধ্যে এতো গাছের সঙ্গে পরিচিত হওয়ার এমন সুযোগ নেই। কিছু অর্কিড, ফুল ও পেয়ারা চারা কিনেছি। ক্রমবর্ধমান তাপমাত্রা কমাতে বৃক্ষরোপণের বিকল্প নেই। ঈদের পরে আবারও মেলায় আসবো আরও কিছু চারা কিনতে।
বন অধিদপ্তরের সহকারী বন সংরক্ষক দ্বীপন চন্দ্র দাস বলেন, জলবায়ু পরিবর্তনের ক্ষতি থেকে পরিত্রাণ পেতে এবং বেশি বেশি গাছ লাগানোকে উৎসাহিত করতে বন অধিদপ্তরের এ আয়োজন। এ বছর মেলায় অর্কিড, ফলজ ও শোভাবর্ধক গাছের চারা প্রচুর বিক্রি হচ্ছে। তিনি আরও বলেন, প্রধানমন্ত্রী সবাইকে তিনটি (বনজ, ফলজ, ঔষধি) করে গাছ লাগানোর আহ্বান করেন। এখন গাছ লাগানোর উপযুক্ত সময় তাই সবার উচিত এখান থেকে চারা সংগ্রহ করে চাষযোগ্য জায়গায় (ছাদ, বেলকনি, বাড়ির আঙিনায়) গাছ লাগানো যা আমাদের পরিবেশের ভারসাম্য রক্ষায় ভূমিকা রাখবে।মেলার প্রথম পর্ব চলবে ২৬ জুন পর্যন্ত। আবার ঈদের পর ১ জুলাই শুরু হয়ে ১২ জুলাই শেষ হবে বৃক্ষমেলার আয়োজন। মেলা সকলের জন্য উন্মুক্ত। প্রতিদিন সকাল ৯টা থেকে শুরু হয়ে চলছে রাত ৮টা পর্যন্ত।
|
|
|
|
Online desk (DTV BANGLA NEWS): আর মাত্র চারদিন পরেই মুসলমান ধর্মাবলম্বীদের অন্যতম ধর্মীয় উৎসব পবিত্র ঈদুল আজহা বা কোরবানির ঈদ। এই ঈদকে সামনে রেখে এরই মধ্যে রাজধানীর অস্থায়ী বাজারগুলোতে দেশের বিভিন্ন প্রান্ত থেকে গরু-ছাগল নিয়ে এসেছেন ব্যবসায়ীরা। তবে এবার কোরবানির গরুর দাম অনেক বেশি চাচ্ছেন ব্যাপারীরা। গত বছরের তুলনায় মণপ্রতি দাম বেশি চাওয়া হচ্ছে ৬ থেকে ৭ হাজার টাকা করে।ব্যাপারীরা বলছেন, গত বছর কোরবনির গরু আনুমানিক ২৭ থেকে ২৮ হাজার টাকা মণ ধরে বিক্রি করা হয়। এবার ৩৪ থেকে ৩৫ হাজার টাকা মণ ধরে গরুর দাম চাওয়া হচ্ছে। দরদামের মাধ্যমে দাম একটু কম বেশি হতে পারে। তবে গত বছরের তুলনায় এবার মণপ্রতি ৬ থেকে ৭ হাজার টাকা বেশি দিয়েই কোরবানির গরু কিনতে হবে।দাম বেশি হওয়ার কারণ হিসেবে ব্যাপারীরা বলছেন, এবার গরুর খাবারের দাম বেশি। গরুর সরবরাহও কম। ঢাকার বাজারে মাংসের কেজিই বিক্রি হচ্ছে প্রায় ৮০০ টাকা। গ্রাম থেকে গরু সংগ্রহ করতে বাড়তি অর্থ গুণতে হচ্ছে। সবকিছু মিলেই এবার গরুর দাম বেশি। ব্যাপারীরা আরও জানিয়েছেন, গত বৃহস্পতিবার থেকেই রাজধানীর অস্থায়ী বাজারগুলোতে কোরবানির পশু তুলতে শুরু করেছেন ব্যবসায়ীরা। তবে বিক্রি এখনো জমে উঠেনি। মঙ্গলবার থেকে মূল বিক্রি শুরু হবে। এখন যারা হাটে আসছেন, তারা ছোট গরু কিনছেন। বড় গরুর ক্রেতা কম।রাজধানীর মেরাদিয়া হাটে গিয়ে দেখা যায়, দেশের বিভিন্ন প্রান্ত থেকে গরু নিয়ে এসেছেন ব্যাপারীরা। এর মধ্যে কেউ গ্রাম থেকে সংগ্রহ করে গরু নিয়েছেন। তবে বেশিরভাগই নিজের খমারের গরু নিয়ে এসেছেন। হাটটিতে ছোট ও মাঝারি গরুর সরবরাহ বেশি। বড় গরুর সংখ্যা বেশ কম।ছোট গরুর দাম ব্যাপারীরা ১ লাখ ২০ হাজার থেকে ১ লাখ ৬০ হাজার টাকা চাচ্ছেন। মাঝারি গরুর দাম চাওয়া হচ্ছে ২ লাখ থেকে ২ লাখ ৫০ হাজার টাকা। বাজারটিতে ৪ থেকে ৫ লাখ টাকা দামের গরুও রয়েছে। পাবনা থেকে মেরাদিয়া হাটে গরু নিয়ে আসা মো. রবিউল বলেন, এবার গরুর দাম বেশি। ৩৪ থেকে ৩৫ হাজার টাকা মণ ধরে গরু বিক্রি করা হচ্ছে। গত বছর ২৭ থেকে ২৮ হাজার টাকা মণ ধরে গরু বিক্রি করেছি। গরুর দাম বেশি হওয়ার কারণ কী? জানতে চাইলে তিনি বলেন, এবার গরুর সব খাবারের দাম বেশি। এবার গরুর সরবরাহও কম। এ কারণেই দাম বেশি।বিক্রি পরিস্থিতি সম্পর্কে জানতে চাইলে তিনি বলেন, আমরা তিন ভাই মিলে ১৭টি গরু নিয়ে এসেছি। গত বৃহস্পতিবার বাজারে গরু তুলেছি। এখনো পর্যন্ত ১টি গরু বিক্রি হয়েছে। এখন ক্রেতারা আসছেন, দাম শুনে চলে যাচ্ছেন। আমরা আশা করছি আগামী সোমবার-মঙ্গলবার থেকে মূল বিক্রি শুরু হবে। ঝিনাইদহ থেকে গরু নিয়ে আসা আশরাফুল বলেন, গত বছরের তুলনায় এবার গরুর দাম বেশি। এবার কোরবানির গরু কিনতে মণপ্রতি গত বছরের তুলনায় ৬ থেকে ৭ হাজার টাকা বেশি খরচ হবে। দাম বেশি হওয়ায় ক্রেতারা ছোট গরুর দিকে ছুটছেন। আমরা একটি বড় গরু এবং ১১টি ছোট ও মাঝারি গরু নিয়ে এসেছি। এখন বাজারে যারা আসছেন, সবাই ছোট গরুর দাম জানতে চাচ্ছেন।গরুর দাম বেশি হওয়ার কারণ হিসেবে তিনি বলেন, গরুর খাবারের দাম অনেক বেশি। গ্রাম থেকে গরু সংগ্রহ করতে হচ্ছে বেশি দামে। ঢাকার বাজারে মাংসের কেজিই বিক্রি হচ্ছে প্রায় ৮০০ টাকা। গ্রামেও মাংসের দাম অনেক বেশি। আবার পরিবহন খরচও এবার বেশি হচ্ছে। সবকিছু মিলেই এবার গরুর দাম বেশি। চুয়াডাঙ্গা থেকে গরু নিয়ে আসা হাবিবুর রহমান বলেন, বড়, ছোট মিলিয়ে আমরা ২২টি গরু নিয়ে এসেছি। সব থেকে বড় গরুর দাম সাড়ে ৫ লাখ টাকা চাচ্ছি। এই গরুর মাংস হবে ১০ মণ। এর থেকে একটু ছোট গরু ৪ লাখ টাকা দাম চাচ্ছি। ছোট গরু ১ লাখ ৩০ হাজার থেকে ১ লাখ ৬০ হাজার টাকা এবং মাঝারি গরু ২ লাখ থেকে ২ লাখ ৫০ হাজার টাকা দাম চাওয়া হচ্ছে।তিনি বলেন, গরুর দাম বেশি হওয়ার কারণে ক্রেতারা ছোট গরুর খোঁজ খবর নিচ্ছেন বেশি। আমরা এখন পর্যন্ত দুটি গরু বিক্রি করেছি। দুটিই ছোট গরু। বড় গরু মানুষ এসে দেখে যাচ্ছে। কিন্তু দরদাম তেমন করছে না। আমরা ধরে নিয়েছি মঙ্গলবার থেকে মূল বিক্রি শুরু হবে। আশা করি তখন বড় গরুর ক্রেতা পাওয়া যাবে।
|
|
|
|
Online desk (DTV BANGLA NEWS): যারা রাশিয়াকে বিভক্ত করার চেষ্টা করছে তাদেরকে শাস্তি পেতে হবে বলে সতর্ক করেছেন রুশ প্রেসিডেন্ট ভ্লাদিমির পুতিন। তিনি অনিবার্য শাস্তির হুমকি দিয়েছেন। তিনি বলেছেন, রাজধানী মস্কো এবং অন্যান্য কয়েকটি অঞ্চলে এখন সন্ত্রাসবিরোধী অভিযান চলছে। পুতিন বলেন, রাশিয়ার ভবিষ্যৎ এখন হুমকির মুখে। বিদ্রোহীদের কার্যকলাপকে তিনি ‘পিঠে ছুরিকাঘাত বলে বর্ণনা করেছেন। তিনি ওয়াগনার গ্রুপের প্রধান ইভজেনি প্রিগোজিনের নাম উল্লেখ না করে বলেন, কারও কারও উচ্চাকাঙ্ক্ষা ‘তীব্র রাষ্ট্রদ্রোহিতার’ দিকে যাচ্ছে। ওয়াগনার যোদ্ধাদের কথা উল্লেখ না করেই তিনি বলেন, কিছু রাশিয়ানকে কৌশলে অপরাধমূলক দুঃসাহসিক কাজের দিকে ধাবিত করা হচ্ছে। হঠাৎ করেই রাশিয়া-ইউক্রেন যুদ্ধের পট বদলে গেছে। এতদিন রাশিয়াকে সমর্থন করা ওয়াগনার গ্রুপ হঠাৎ করেই পাল্টে গেছে। রুশ সেনাদের বিরুদ্ধে বিদ্রোহ করছে তারা। ইউক্রেনীয় বাহিনীর বিপক্ষে লড়াইয়ে রুশ সেনাদের সমর্থনের বদলে এবার রুশ বাহিনীর ওপরই হামলা করছে তারা। এর মধ্যেই রাশিয়ার দক্ষিণাঞ্চলের একটি সামরিক সদরে দপ্তরে ওয়াগনার প্রধান ইভজেনি প্রিগোজিনকে দেখা গেছে। দক্ষিণাঞ্চলীয় রোস্তভ-অন-ডন এলাকার সামরিক দপ্তরে প্রবেশ করেছেন তিনি। একটি ভিডিওতে তাকে বলতে শোনা গেছে, রুশ প্রতিরক্ষামন্ত্রী সেরগেই শোইগু এবং জেনারেল ভ্যালেরি গেরাসিমভ তাদের সঙ্গে দেখা করতে না আসলে তার সৈন্যরা শহর অবরোধ করবে এবং মস্কোর দিকে অগ্রসর হবে।তিনি বলেন, আমরা এখানে পৌঁছেছি, আমরা চিফ অব জেনারেল স্টাফ এবং সেরগেই শোইগুর সঙ্গে দেখা করতে চাই। তারা না আসা পর্যন্ত আমরা এখানে থাকব। আমরা রোস্তভ শহর অবরোধ করব এবং মস্কোর দিকে রওনা হবো। অপর একটি ফুটেজে দেখা গেছে, দুজন জেনারেলকে সঙ্গে নিয়ে বসে আছেন প্রিগোজিন। এদের একজন আর্মি লেফটেন্যান্ট-জেনারেল ভ্লাদিমির আলেকসেয়েভ। এর আগে ওয়াগনার প্রধানকে সরে দাঁড়ানোর আহ্বান জানিয়ে একটি ভিডিও পোস্ট করেছিলেন ওই জেনারেল। ধারণা করা হচ্ছে, তারা এখন রাশিয়ার বিরুদ্ধে হাত মিলিয়েছেন।পুরো পরিস্থিতিই কেমন যেন ঘোলাটে হয়ে গেছে। তবে রাশিয়াকে রক্ষা করার অঙ্গীকার করে সংকট মোকাবিলায় প্রয়োজনীয় আদেশ দেওয়া হয়েছে বলে জানিয়েছেন পুতিন।
|
|
|
|
Online desk (DTV BANGLA NEWS): ঢাকা: এ বছর তীব্র তাপদাহের পর ফুটপাত ও সড়ক বিভাজকে বৃক্ষ রোপণ অভিযান পরিচালনা করছে ঢাকা উত্তর সিটি করপোরেশন। এসব গাছের চারা এবং চারার নিরাপত্তার জন্য খাঁচা বেশি দামে কেনার অভিযোগ ওঠেছে। বর্তমান বাজারদরের চেয়ে তিন গুণ বেশি দামে বাঁশের খাঁচা কেনা হচ্ছে বলে জানা গেছে। উত্তর সিটির মেয়র আতিকুল ইসলামের ঘোষণা অনুযায়ী, ঢাকা উত্তর সিটিতে দুই লাখ গাছ লাগানোর কর্মসূচি শুরু হয়েছে। গত ৬ জুন তেজগাঁওয়ে আনিসুল হক সড়কের ফুটপাত ও সড়ক বিভাজকে এ কর্মসূচির উদ্বোধন করা হয়। ফুটপাত, সড়ক বিভাজক ও খালের পাড়ে কী ধরনের গাছ লাগানো হবে, এ নিয়ে একটি নির্দেশিকা বানিয়েছে ঢাকা উত্তর সিটি। গাছের চারার নিরাপত্তায় সাধারণত, ছিপ বা নলি বাঁশের তৈরি চার ফুট উচ্চতা ও দেড় ফুট প্রস্থের একটি খাঁচা ও দুটি খুঁটি ৬০০ টাকায় কেনা হচ্ছে। অথচ সেগুলো বাজারে পাওয়া যায় ২০০ টাকায়। এছাড়াও, বিভিন্ন প্রজাতির গাছের চারাও বেশি দামে কিনছে সংস্থাটি। ছাতিম, বকুল, কাঠবাদাম, কৃষ্ণচূড়া ও সোনালুগাছের তিন থেকে চার ফুট উচ্চতার প্রতিটি চারা কিনছে ২৫০ টাকায়। যদিও ছাতিম বাদে অন্য গাছের চারা নার্সারিতে পাওয়া যায় ১৫০ থেকে ২০০ টাকায়। এছাড়া এক থেকে দেড় ফুট আকারের কাঁটা মেহেদি, রঙ্গন, করবী, বাগানবিলাস ও বামন জারুলের চারাগুলোর দাম নার্সারিতে ২০ টাকা থেকে সর্বোচ্চ ৭০ টাকা হলেও প্রতিটি ৯০ টাকায় কেনা হচ্ছে। রাজধানীর মোহাম্মদপুর, রায়েরবাজার এবং উত্তরার বিভিন্ন স্পটে নার্সারির মালিকদের সঙ্গে কথা বলে গাছের চারার এমন দাম জানা যায়। খাঁচা বিক্রেতাদের কাছে খাঁচার দামের কথাও জানা গেছে। উত্তরায় বাঁশ ও বাঁশের তৈরি বিভিন্ন জিনিসপত্রের পাইকারি বিক্রেতা মজিদ মিয়া বলেন, ছিপ বা নলি বাঁশের তৈরি তিন ফুট উচ্চতা ও দেড় ফুট প্রস্থের বাঁশের খাঁচা ১৫০ টাকা ও দুটি খুঁটিসহ ২০০ টাকা। সিটি করপোরেশনের পরিবেশ সার্কেল থেকে জানানো হয়, ছোট চারা ১০ টাকায় এবং বড় চারা ২০০ টাকায় তাদের কিনতে হচ্ছে। বিভাজকের ছোট চারার আকার এক থেকে দেড় ফুটের। আর ফুটপাতে লাগানো হবে তিন থেকে চার ফুটের চারা।উত্তরার একটি নার্সারির মালিক দেলোয়ার হোসেন বলেন, বড় চারা তিন থেকে চার ফুট হলে বকুল ও কাঠবাদাম ১০০ থেকে ২০০ টাকা, কৃষ্ণচূড়া ও সোনালু ১৮০ থেকে ২২০ টাকায় বিক্রি করছেন তারা। তবে একই আকারের ছাতিমের ৪০০ থেকে ৫০০ টাকা। এ ছাড়া ছোট কাঁটা মেহেদি, করবী, দেশী বাগানবিলাস ও জারুলের চারা পলিথিনের প্যাকেটে হলে ২০ থেকে ৩০ টাকা, সিমেন্টের বস্তার প্যাকেটে হলে ৫০ থেকে ৬০ টাকায় বিক্রি করেন।বেশি দামে বাঁশের খাঁচা ও গাছের চারা কেনার বিষয়ে নাম প্রকাশ না করার শর্তে ঢাকা উত্তর সিটির একজন কর্মকর্তা গণমাধ্যমকে জানান, মেয়রের ঘোষণা মোতাবেক দুই লাখ গাছ লাগানোর কর্মসূচি তাদের পরিকল্পনায় ছিল না। তাই গাছের চারা ও বাঁশের খাঁচা সরবরাহে দরপত্র আহ্বান কিংবা ঠিকাদার কিছুই নিয়োগ করা হয়নি।ওই কর্মকর্তা জানান, বিভাগের বিভিন্ন কাজের জন্য এক বছর মেয়াদি ফ্রেমওয়ার্ক কন্ট্রাক্টে একটি প্রতিষ্ঠানকে প্রতিবছর নিয়োগ করা হয়। চুক্তি অনুযায়ী, নির্ধারিত পরিমাণ টাকার মধ্যে ওই ঠিকাদার বছরব্যাপী বিভাগের বিভিন্ন কাজ করেন। মেয়র ঘোষিত দুই লাখ গাছ ও গাছের চাটা লাগানোর কর্মসূচিতেও আপাতত এই ঠিকাদারের মাধ্যমেই করা হচ্ছে।এ বিষয়ে উত্তর সিটি মেয়র আতিকুল ইসলাম গণমাধ্যমকে বলেন, গাছের চারার বিভিন্ন ধরনের দাম হতে পারে। গাজীপুর গেলে ঢাকার চেয়ে সস্তা। আবার বগুড়ায় গেলে আরও সস্তায় পাওয়া যেতে পারে। এগুলোর শেষ নেই। তবে যদি কোনো দুর্নীতি হয় আর এর যদি প্রমাণ পাই, সে যে-ই হোক না কেন, তার বিরুদ্ধে আমি আইনানুগ ব্যবস্থা নেব।
|
|
|
|
Online desk (DTV BANGLA NEWS): ঢাকা: বাংলাদেশ রেলওয়েতে ঈদযাত্রা শুরুর প্রথম মুহূর্তে স্বস্তি ও স্বাচ্ছন্দ্যে দেশের বিভিন্ন গন্তব্যে যেতে পারছেন যাত্রীরা। শনিবার (২৪ জুন) সকাল ৬টায় যথাসময়ে ঢাকার কমলাপুর রেলওয়ে স্টেশন থেকে রাজশাহীর উদ্দেশ্যে ছেড়ে যায় ধূমকেতু এক্সপ্রেস। এরপর সকাল ৬টা ২০ মিনিটে পারাবত এক্সপ্রেস, ৬টা ৪০ মিনিটে নীলসাগর এক্সপ্রেস, সকাল ৭টায় সোনার বাংলা এক্সপ্রেস, ৭টা ১৫ মিনিটে এগারো সিন্ধুর প্রভাতী এক্সপ্রেস, ৭টা ৩০ মিনিটে তিস্তা এক্সপ্রেস, ৭টা ৪৫ মিনিটে মহানগর প্রভাতী এক্সপ্রেস, ৮টা ১৫ মিনিটে সুন্দরবন এক্সপ্রেস ও সকাল ৯টায় রংপুরের উদ্দেশ্যে ছেড়ে যায় রংপুর এক্সপ্রেস।ঢাকা রেলওয়ে স্টেশন সূত্রে জানা গেছে, প্রতিটি ট্রেনই যথাসময়ে ছেড়ে যাচ্ছে। ঢাকা রেলওয়ে স্টেশন ম্যানেজার মাসুদ সারওয়ার বলেন, প্রতিটি ট্রেনই যথাসময়ে ছেড়ে যাচ্ছে। যাত্রীদের যাত্রা নিরাপদ ও সুন্দর হচ্ছে। আমরা যাত্রীদের নির্বিঘ্ন যাত্রা নিশ্চিত করব। যাত্রার দিনে পাওয়া যাচ্ছে স্ট্যান্ডিং টিকেট এবারও ঈদযাত্রায় মোট আসনের ২৫ শতাংশ আসনবিহীন বা স্ট্যান্ডিং টিকিট বিক্রি হবে। ঢাকা, ঢাকা ক্যান্টনমেন্ট, বিমানবন্দর ও জয়দেবপুর স্টেশন থেকে এসব টিকিট পাওয়া যাবে। শুধু যাত্রা শুরুর দিন আসনবিহীন টিকিট স্টেশনের কাউন্টার থেকে কেনা যাবে।গত ঈদুল ফিতরের মতো ঈদুল আজহাতেও ট্রেনের অগ্রিম টিকিট শতভাগ অনলাইনে বিক্রি করেছে রেল কর্তৃপক্ষ। এরই মধ্যে টিকিট বিক্রি শেষ।এর আগে ১৪ জুন থেকে আন্তঃনগর ট্রেনের ঈদযাত্রার অগ্রিম টিকিট বিক্রি শুরু হয়। রেলওয়ের পরিকল্পনা অনুযায়ী ১৪ জুন দেওয়া হয় ২৪ জুনের টিকিট। একইভাবে ১৫ জুন দেওয়া হয় ২৫ জুনের, ১৬ জুন ২৬ জুনের, ১৭ জুন ২৭ জুনের এবং ১৮ জুন দেওয়া হয় ২৮ জুনের অগ্রিম টিকিট।একইভাবে ঈদযাত্রার ট্রেনের ফিরতি অগ্রিম টিকিট দেওয়া শুরু হয় ২২ জুন থেকে। সেই হিসাবে ২২ জুন দেওয়া হয় ২ জুলাইয়ের টিকিট। যথাক্রমে ২৩ জুন ৩ জুলাইয়ের, ২৪ জুন ৪ জুলাইয়ের, ২৫ জুন ৫ জুলাইয়ের ও ২৬ জুন ৬ জুলাইয়ের টিকিট দেওয়া হবে ফিরতি ট্রেনের টিকিট।
|
|
|
|
ফরিদপুরের ভাঙ্গায় ঢাকা-মাওয়া এক্সপ্রেসওয়েতে অ্যাম্বুলেন্সের সিলিন্ডার বিস্ফোরণের পর অগ্নিকাণ্ডে ৫ জন নিহতের খবর পাওয়া গেছে। আজ শনিবার বেলা ১১টার এ ঘটনা ঘটে। তবে তাৎক্ষণিকভাবে নিহতদের নাম-পরিচয় পাওয়া যায়নি। ঘটনার পরে ভাঙ্গার দমকল বাহিনী আগুন নিভানোর কাজে অংশগ্রহণ করে। ভাঙ্গা দমকল বাহিনী সূত্রে জানা যায়, চালক মৃদুল (৪০) বাদে অ্যাম্বুলেন্সে থাকা সকলেই ঘটনাস্থলে মারা গেছেন। চালককে গুরুতর অবস্থায় হাসপাতালে নেওয়া হয়েছে।ফরিদপুরের ভাঙ্গায় ঢাকা-মাওয়া এক্সপ্রেসওয়েতে অ্যাম্বুলেন্সের সিলিন্ডার বিস্ফোরণের পর অগ্নিকাণ্ডে ৫ জন নিহতের খবর পাওয়া গেছে। আজ শনিবার বেলা ১১টার এ ঘটনা ঘটে। তবে তাৎক্ষণিকভাবে নিহতদের নাম-পরিচয় পাওয়া যায়নি।ঘটনার পরে ভাঙ্গার দমকল বাহিনী আগুন নিভানোর কাজে অংশগ্রহণ করে। ভাঙ্গা দমকল বাহিনী সূত্রে জানা যায়, চালক মৃদুল (৪০) বাদে অ্যাম্বুলেন্সে থাকা সকলেই ঘটনাস্থলে মারা গেছেন। চালককে গুরুতর অবস্থায় হাসপাতালে নেওয়া হয়েছে।
|
|
|
|
Online desk (DTV BANGLA NEWS): বাংলাদেশ আওয়ামী লীগের ৭৪তম প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী উপলক্ষ্যে অন্টারিও আওয়ামী লীগের অনুষ্ঠানে প্রাণ খুলে নিজেদের আশা-আকাঙ্ক্ষার কথা জানিয়েছেন বক্তারা। বঙ্গবন্ধু যখন বাংলাদেশ আওয়ামী লীগের হাল ধরেন তখন তিনি ছিলেন টগবগে যুবক এবং পরবর্তীতে তিনিই হয়ে উঠেন আমাদের স্বাধীন বাংলাদেশের স্বপ্নদ্রষ্টা বঙ্গবন্ধু।অন্টারিও আওয়ামী লীগের উদ্যোগে আওয়ামী লীগের গৌরব, ঐতিহ্য ও সংগ্রামের ৭৪ বছর উপলক্ষ্যে আলোচনার শুরুতে বাংলাদেশের সমৃদ্ধি ও উন্নয়নের ধারা অব্যাহত রাখতে, পুনরায় সরকার গঠন ও জননেত্রীর দীর্ঘায়ু কামনা করে মোনাজাত পরিচালনা করেন অন্টারিও আওয়ামী লীগের যুগ্ম সম্পাদক জিয়াউল আহসান চৌধুরী। সভায় সভাপতিত্ব করেন অন্টারিও আওয়ামী লীগের নির্বাহী সহসভাপতি ও বাকসুর সাবেক ভিপি ফয়জুল করিম, অনুষ্ঠান সঞ্চালনায় ছিলেন সাধারণ সম্পাদক লিটন মাসুদ। সভায় বিশেষ অতিথি ছিলেন কানাডা আওয়ামী লীগের সহসভাপতি ইঞ্জিনিয়ার সৈয়দ আব্দুল গাফ্ফার, বঙ্গবন্ধু ফাউন্ডেশনের সভাপতি ড. হুমায়ুন কবির, কানাডা আওয়ামী লীগ নেতা মো: হাসান। আলোচনায় অংশগ্রহণ করেন অন্টারিও আওয়ামী লীগের সহসভাপতি ইঞ্জিনিয়ার নওশের আলী, সহসভাপতি আনোয়ার আলম কামাল, যুগ্ম সম্পাদক জিয়াউল আহসান চৌধুরী, দপ্তর সম্পাদক খালেদ শামীম, মুক্তিযোদ্ধা বিষয়ক সম্পাদক মুশফাকুর রহমান আকন্দ, মহিলা বিষয়ক সম্পাদক হাসমত আরা জুই, নির্বাহী সদস্য ড. জোহা, আব্দুর রহিম, শরিফুল ইসলাম, যুব সম্পাদক সাদ্দাম হোসেন। এছাড়া কানাডা আওয়ামী লীগের সাংগঠনিক সম্পাদক মোর্শেদ আহম্মেদ মুক্তা, দপ্তর সম্পাদক শেখ জসিম উদ্দিন, স্বেচ্ছাসেবক লীগের আহ্বায়ক সুকোমল রায়, সদস্য তাজুল ইসলাম, বাংলাদেশ ছাত্রলীগ কানাডা শাখার সভাপতি ওবায়দুর রহমান, সদস্য ও ছাত্রলীগ ঢাকা মহানগর উত্তরের সাবেক সহ-সভাপতি তাওহীদ খান আশিক, মোঃ সাকিব, তৌহিদুর রহমান দুর্জয়, ফাহিম হোসেন, ইশতিয়াক আহমেদ, ইরফান খান, মো শাফকাত মির্জা, পিয়াস রয়, সোহাগ হোসেন, শেখ তামিম, জিহাদ ও ফাহাদসহ আরো অনেকে উপস্থিত ছিলেন।
|
|
|
|
Online desk (DTV BANGLA NEWS): ঢাকা, ২২ জুন, ২০২৩ (বাসস) : বাংলাদেশ ও বাংলাদেশ আওয়ামী লীগ এক ও অভিন্ন এবং বাঙালি জাতির অবিচ্ছেদ্য অংশ। আওয়ামী লীগের ইতিহাস মানে বাঙালি জাতির সংগ্রাম ও গৌরবের ইতিহাস। এ রাজনৈতিক দলটি এ দেশের সুদীর্ঘ রাজনীতি এবং বাঙালি জাতির আন্দোলন-সংগ্রামের গৌরবোজ্জ্বল ঐতিহ্যের ধারক ও বাহক।প্রাচীন ও ঐতিহ্যবাহী দলটির নেতৃত্বেই এদেশের স্বাধীনতা অর্জিত হয়। রোজগার্ডেনে জন্মগ্রহণের পর থেকে নানা লড়াই, সংগ্রাম, চড়াই-উৎরাই পেরিয়ে দলটি এখন রাষ্ট্রীয় ক্ষমতায়।আওয়ামী লীগের ইতিহাস থেকে জানা যায়, এ দেশের অসাম্প্রদায়িক, প্রগতিশীল ও তরুণ মুসলিম লীগ নেতাদের উদ্যোগে ১৯৪৯ সালের ২৩-২৪ জুন পুরনো ঢাকার কেএম দাস লেনের বশির সাহেবের রোজ গার্ডেনের বাসভবনে একটি রাজনৈতিক কর্মী সম্মেলনের মাধ্যমে পাকিস্তানের প্রথম বিরোধী দল পূর্ব পাকিস্তান আওয়ামী মুসলিম লীগ প্রতিষ্ঠিত হয়।মুসলিম লীগের প্রগতিশীল নেতা-কর্মীরা সংগঠন থেকে বেরিয়ে প্রতিষ্ঠা করেন আওয়ামী মুসলিম লীগ। প্রথম সম্মেলনে সভাপতি নির্বাচিত হন মওলানা আবদুল হামিদ খান ভাসানী এবং সাধারণ সম্পাদক শামসুল হক। বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান ছিলেন প্রথম কমিটির যুগ্ম-সম্পাদক। ১৯৬৬ সালের সম্মেলনের মধ্য দিয়ে আওয়ামী লীগের নেতৃত্বে আসেন জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান। পরে তিনি হয়ে ওঠেন বাঙালির একচ্ছত্র নেতা। স্বাধীন বাংলাদেশের মহান স্থপতি ও জাতির পিতা। ৬৯-এর গণআন্দোলনের মধ্য দিয়ে পাকিস্তানি ঔপনিবেশিক শাসক-শোষক গোষ্ঠীর বিরুদ্ধে বাঙালির যে জাগরণ ও বিজয় সূচিত হয়, সেই আন্দোলনের নেতৃত্বে ছিল আওয়ামী লীগ এবং এই আন্দোলনের পথ ধরেই বাঙালি জাতি স্বাধীন বাংলাদেশ প্রতিষ্ঠার লক্ষে সশস্ত্র মুক্তিযুদ্ধে ঝাঁপিয়ে পড়ে।১৯৭৫ সালের ১৫ আগস্টে বঙ্গবন্ধুকে সপরিবারে হত্যা, ৩ নভেম্বর জেলখানায় জাতীয় চার নেতাকে হত্যার পর নেতৃত্ব শুন্যতায় পড়ে আওয়ামী লীগ। এর পর দলের মধ্যে ভাঙনও দেখা দেয়। ১৯৮১ সালে বঙ্গবন্ধু কন্যা বর্তমান প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা দেশে ফিরে আওয়ামী লীগের হাল ধরেন। তার নেতৃত্বে দ্বিধা-বিভক্ত আওয়ামী লীগ আবার ঐক্যবদ্ধ হয়। চার দশক ধরে তাঁর নেতৃত্বে আওয়ামী লীগ পরিচালিত হচ্ছে। এই সময়ে আন্দোলন-সংগ্রামের পাশাপাশি চারবার রাষ্ট্র ক্ষমতায় অধিষ্ঠিত হতে পেরেছে দলটি। আবার ৭৪ বছরের মধ্যে প্রায় ৫০ বছরই আওয়ামী লীগকে থাকতে হয়েছে রাষ্ট্র ক্ষমতার বাইরে। বাংলাদেশের স্বাধীনতার পর বঙ্গবন্ধু সরকারের সাড়ে তিন বছর এবং ১৯৯৬ সালে শেখ হাসিনার নেতৃত্বে ৫ বছর, ২০০৯ সাল থেকে বর্তমান সময় পর্যন্ত আওয়ামী লীগ সরকার পরিচালনা করছে। ২০০১ সালের নির্বাচনে পরাজয়ের পর অনেকটা সুসংহত হতে সক্ষম হয়ে জোট সরকার বিরোধী আন্দোলনে সফলতার পরিচয়ও দিয়েছিল দলটি। কিন্তু এই আন্দোলনের শেষ পর্যায়ে ২০০৭ সালের ১১ জানুয়ারির পরিবর্তিত রাজনৈতিক পরিস্থিতিতে দেশ জুড়ে জরুরি অবস্থা জারি করে তত্ত্বাবধায়ক সরকার দায়িত্ব নিলে আবারো নতুন সংকটের মুখে পড়ে যায় দলটি। দলীয় সভাপতি শেখ হাসিনাসহ প্রথম সারির অসংখ্য নেতারা গ্রেফতার এবং একাংশের সংস্কার তৎপরতায় কিছুটা সংকটে পড়ে দলীয় কার্যক্রম। তবে, সকল প্রতিকূল পরিস্থিতি মোকাবেলা করেই ২০০৮ সালের ২৯ ডিসেম্বর নির্বাচনে শেখ হাসিনার নেতৃত্বে আওয়ামী লীগ ও মহাজোট ঐতিহাসিক বিজয় অর্জন করে। ২০০৯ সালের ৬ জানুয়ারি গঠিত হয় আওয়ামী লীগের নেতৃত্বাধীন মহাজোট সরকার। দ্বিতীয়বারের মতো প্রধানমন্ত্রী হন শেখ হাসিনা। পরে ২০১৪ সালের ৫ জানুয়ারি বিএনপি-জামায়াত জোটের শত প্রতিকূলতাকে মোকাবেলা করে নির্বাচনে বিজয়ী হয়ে আওয়ামী লীগ সরকার গঠন করে এবং তৃতীয় বারের মত প্রধানমন্ত্রী হন শেখ হাসিনা। সর্বশেষ, ২০১৮ সালের ৩০ ডিসেম্বর একাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে বিজয়ী হয়ে আওয়ামী লীগ সরকার গঠন করে এবং শেখ হাসিনা চতুর্থবারের মত প্রধানমন্ত্রী হন। নির্বাচনী অঙ্গীকার অনুযায়ী ক্ষুধা, দারিদ্র্যমুক্ত, আধুনিক বিজ্ঞান ও তথ্য-প্রযুক্তি নির্ভর সুখী, সমৃদ্ধ ‘ডিজটাল বাংলাদেশ’ গড়াসহ বাংলাদেশকে উন্নয়নশীল দেশের কাতারে নিয়ে গেছে দলটি। এবার ডিজিটাল বাংলাদেশ স্লোগানের সঙ্গে যুক্ত হয়েছে ‘স্মার্ট বাংলাদেশ’-এর স্বপ্ন। এবার সরকারের লক্ষ্য ২০৪১ সালের মধ্যে বাংলাদেশকে ‘স্মার্ট বাংলাদেশ’-এ রূপান্তর। স্মার্ট সিটিজেন, স্মার্ট সোসাইটি, স্মার্ট ইকোনমি ও স্মার্ট গভর্নমেন্ট এ চারটি মূল ভিত্তিকে কেন্দ্র করে বাংলাদেশ আওয়ামী লীগ সরকার আগামী ২০৪১ সাল নাগাদ একটি সাশ্রয়ী, টেকসই, বুদ্ধিদীপ্ত, জ্ঞানভিত্তিক, উদ্ভাবনী স্মার্ট বাংলাদেশ গড়ে তোলার লক্ষ্যে যাত্রা শুরু করেছে।
|
|
|
|
Online desk (DTV BANGLA NEWS) ঢাকা: দেশের দুটি বিভাগের তাপমাত্রা বাড়তে পারে। অন্যত্র তাপমাত্রা অপরিবর্তিত থাকবে। বৃহস্পতিবার (২২ জুন) এমন পূর্বাভাস দিয়েছে আবহাওয়া অফিস। আবহাওয়াবিদ মো. বজলুর রশিদ জানিয়েছেন, পশ্চিমা লঘুচাপের বর্ধিতাংশ পশ্চিমবঙ্গ হতে উত্তর বঙ্গোপসাগর পর্যন্ত বিস্তৃত রয়েছে। মৌসুমি বায়ু বাংলাদেশের ওপর মোটামুটিসক্রিয় এবং উত্তর বঙ্গোপসাগরে মাঝারি অবস্থায় রয়েছে। শুক্রবার (২৩ জুন) সকাল পর্যন্ত রংপুর বিভাগের অধিকাংশ জায়গায়; ময়মনসিংহ, চট্টগ্রাম ও সিলেট বিভাগের অনেক জায়গায় এবং রাজশাহী, ঢাকা, খুলনা ও বরিশাল বিভাগের কিছু কিছু জায়গায় অস্থায়ীভাবে দমকা হাওয়াসহ হালকা থেকে মাঝারি ধরনের বৃষ্টি/বজ্রসহ বৃষ্টি হতে পারে। সেইসাথে রংপুর, ময়মনসিংহ, চট্টগ্রাম ও সিলেট বিভাগের কোথাও কোথাও মাঝারি ধরনের ভারী থেকে অতি ভারী বর্ষণ হতে পারে। রাজশাহী ও খুলনা বিভাগের দিনের তাপমাত্রা সামান্য বৃদ্ধি পেতে পারে এবং দেশের অন্যত্র তা প্রায় অপরিবর্তিত থাকতে পারে। সারাদেশে রাতের তাপমাত্রা প্রায় অপরিবর্তিত থাকতে পারে। ঢাকায় দক্ষিণ/দক্ষিণ-পূর্ব দিক থেকে ঘণ্টায় বাতাসের সর্বোচ্চ গতিবেগ থাকবে ১০ থেকে ১৫ কিলোমিটার, যা অস্থায়ীভাবে দমকায় ঘণ্টায় ৩০ কিলোমিটার পর্যন্ত বৃদ্ধি পেতে পারে। আগামী তিনদিনে আবহাওয়ার সামান্য পরিবর্তন হতে পারে। অন্য এক পূর্বাভাসে বলা হয়েছে, খুলনা, বরিশাল, পটুয়াখালী, নোয়াখালী, কুমিল্লা, চট্টগ্রাম, কক্সবাজার, ময়মনসিংহ ও সিলেট অঞ্চল সমূহের ওপর দিয়ে দক্ষিণ/দক্ষিণ-পূর্ব দিক থেকে ঘণ্টায় ৪৫-৬০ কিলোমিটার বেগে অস্থায়ীভাবে দমকা/ঝড়ো হাওয়াসহ বৃষ্টি/বজ্রবৃষ্টি হতে পারে। এসব এলাকার নদীবন্দর সমূহকে ১ নম্বর (পুনঃ) এক নম্বর সতর্ক সংকেত দেখাতে বলা হয়েছে।বৃহস্পতিবার বেলা ১১টা থেকে আগের ২৪ ঘণ্টায় দেশের সর্বোচ্চ তাপমাত্রা রেকর্ড করা হয়েছে যশোরে ৩৬ দশমিক ৬ ডিগ্রি সেলসিয়াস। সর্বোচ্চ বৃষ্টিপাত হয়েছে তেঁতুলিয়ায় ১৮২ মিলিমিটার।
|
|
|
|
Online desk (DTV BANGLA NEWS): ঢাকা: রাজধানীর মোহাম্মদপুরের রায়েরবাজার এলাকায় ঘুমন্ত অবস্থায় স্বামীকে বটি দিয়ে কুপিয়ে হত্যার অভিযোগ উঠেছে স্ত্রীর বিরুদ্ধে। এ ঘটনার পর নিহত শামীম মিয়ার (৪০) স্ত্রী বানু বেগমকে (৩১) আটক করেছে পুলিশ। বৃহস্পতিবার (২২ জুন) মোহাম্মদপুর থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) আবুল কালাম আজাদ এ তথ্য জানান। ওসি জানান, বুধবার (২১ জুন) দিনগত রাত সাড়ে ৩টার দিকে রায়েরবাজার সাদেক খান রোডে লিটনের বাড়িতে এ ঘটনা ঘটে। খবর পেয়ে মরদেহটি উদ্ধার করে ময়নাতদন্তের জন্য শহীদ সোহরাওয়ার্দী মেডিকেল কলেজ হাসপাতাল মর্গে পাঠানো হয়। সাবেক খান রোডের বাড়িটিতে স্বামী-স্ত্রী ভাড়া থাকতেন। এটি তাদের দুইজনেরই দ্বিতীয় বিয়ে। দুইজনেরই আগের ঘরের সন্তান আছে। নিহত শামীম আচারের ব্যবসা পাশাপাশি জমির দালালিও করতেন। পারিবারিক বিভিন্ন কারণে তাদের মধ্যে ঝগড়াঝাটি হচ্ছিল। এর জের ধরে বুধবার রাতে ঘুমন্ত অবস্থায় বটি দিয়ে স্ত্রী বানু শামীমের শরীরসহ গলায় আঘাত করেন। এতে ঘটনাস্থলেই তার মৃত্যু হয়।
তিনি জানান, খবর পেয়ে মরদেহ উদ্ধার করা হয়। ওই বাসা থেকেই অভিযুক্ত বানুকে আটক করা হয়েছে। বিস্তারিত তদন্ত করে দেখা হচ্ছে।
|
|
|
|
Online desk (DTV BANGLA NEWS): রাজশাহী: রাজশাহী সিটি করপোরেশন (রাসিক) নির্বাচনে আওয়ামী লীগ মনোনীত ও ১৪ দল সমর্থিত মেয়র প্রার্থী এইচএম খায়রুজ্জামান লিটন বিপুল ভোটের ব্যবধানে জয়লাভ করেছেন। তার কাছে পরাজিত হয়েছেন অপর তিন মেয়রপ্রার্থী। তাই নির্বাচন কমিশনের বিধি অনুযায়ী খুবই কম সংখ্যক ভোট পাওয়ায় জামানত হারাতে যাচ্ছেন তারা। কমিশনের নিয়ম অনুযায়ী প্রার্থীকে মোট ভোটারের আট ভাগের অন্তত একভাগ ভোট পেতে হবে৷ যদি কোনো প্রার্থী তা না পান তাহলে তার জামানতের অর্থ বাজেয়াপ্ত করা হয়। আঞ্চলিক নির্বাচন কার্যালয়ের সহকারী রিটার্নিং অফিসার শহীদুল ইসলাম বলেন, রাজশাহী সিটি করপোরেশন নির্বাচনে চারজন মেয়রপ্রার্থী ছিলেন। তারা মোট ভোট পেয়েছেন ১ লাখ ৯৫ হাজার ৭৫৮ ভোট। এই প্রাপ্ত ভোটের আট ভাগের একভাগ হচ্ছে ২৪ হাজার ৪৫৭ ভোট। কিন্তু একমাত্র খায়রুজ্জামান লিটন ছাড়া অন্য কোনো মেয়রপ্রার্থী সম পরিমাণের ভোট পাননি। ফলে অন্য মেয়রপ্রার্থীরা জামানত হারাচ্ছেন।
এর আগে বুধবার (২১ জুন) রাত ৯টার দিকে রাজশাহী জেলা শিল্পকলা একাডেমিতে রাসিক নির্বাচনের ফলাফল ঘোষণা করা হয়। সিটি করপোরেশন নির্বাচনের রিটার্নিং অফিসার মো. দেলোয়ার হোসেন নির্বাচনের ফলাফল ঘোষণা করেন। তিনি বলেন, রাসিক নির্বাচনে মোট ৫৬ দশমিক ২০ শতাংশ ভোট পড়েছে। এছাড়া বাতিলকৃত ভোটের সংখ্যা ২ হাজার ৭০টি। অনেকে ভোট দিলেও চূড়ান্ত বাটনে চাপ দেননি। আবার অনেকে একই পদে একাধিক ব্যক্তিকে ভোট দিয়েছেন। তাই এমন সব কারণে এই ভোটগুলো বাতিল বলে গণ্য করা হয়েছে।প্রাপ্ত ভোটের ভিত্তিতে রাজশাহী সিটি করপোরেশন নির্বাচনে বেসরকারিভাবে মেয়র নির্বাচিত হয়েছেন আওয়ামী লীগের নৌকা প্রতীকের প্রার্থী এএইচএম খায়রুজ্জামান লিটন। তিনি ভোট পেয়েছেন ১ লাখ ৬০ হাজার ২৯০ ভোট। নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী প্রার্থী ইসলামী আন্দোলন বাংলাদেশের হাতপাখা প্রতীকের প্রার্থী মাওলানা মুরশিদ আলম পেয়েছেন ১৩ হাজার ৪৮৩ ভোট। ছাড়া জাতীয় পার্টির লাঙ্গল প্রতীকের সাইফুল ইসলাম স্বপন পেয়েছেন ১০ হাজার ২৭২ ভোট। আর জাকের পার্টির মেয়রপ্রার্থী গোলাপ ফুল প্রতীক নিয়ে নির্বাচনে প্রতিদ্বন্দ্বিতা করে লতিফ আনোয়ার পেয়েছেন ১১ হাজার ৭১৩ ভোট।
|
|
|
|
Online desk (DTV BANGLA NEWS): ঢাকা: চার সিটি করপোরেশন নির্বাচন নিয়ে প্রশ্ন তোলার কোনো অবকাশ নেই মন্তব্য করে আওয়ামী লীগ সভাপতি ও প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা বলেছেন, প্রমাণ হয়েছে আওয়ামী লীগ সরকার আমলে নির্বাচন স্বচ্ছ হয়। বৃহস্পতিবার (২২ জুন) গণভবনে আওয়ামী লীগের কার্যনির্বাহী কমিটির সভার সূচনা বক্তব্যে তিনি এ কথা বলেন। শেখ হাসিনা বলেন, খুলনা, বরিশাল, রাজশাহী ও সিলেট সিটি করপোরেশন নির্বাচনে আমরা জয় লাভ করেছি। কক্সবাজার মেয়র নির্বাচনসহ বিভিন্ন নির্বাচন... এই নির্বাচন নিয়ে কেউ কোনো কথা, কোনো অভিযোগ করতে পারবে না। তিনি বলেন, আজ যারা নির্বাচন নিয়ে প্রশ্ন তোলে তাদের বলব, আওয়ামী লীগ সরকারের আমলে নির্বাচন যাতে স্বচ্ছ হয়, নির্বাচনে মানুষ যাতে ভোট দিতে পারে সেই ব্যবস্থা যে আমরা করতে পারি সেটা কিন্তু আমরা প্রমাণ করেছি। কাজেই এটা নিয়ে আর কারো কোনো প্রশ্ন তোলার অবকাশ নেই। বাংলাদেশের নির্বাচন নিয়ে প্রশ্ন তোলা দেশগুলোর উদ্দেশ্যে শেখ হাসিনা বলেন, যে সব দেশ আমাদের নির্বাচনের দিকে শ্যেন দৃষ্টিতে তাকিয়ে আছে তাদেরকেও বলব, আমাদের যে স্থানীয় সরকার নির্বাচন বা আমাদের যে উপনির্বাচনগুলো হলো, সেই নির্বাচনগুলো দেখেন কীভাবে মানুষ স্বতঃস্ফূর্তভাবে ভোট দিয়েছে। এরপর আবার কেন প্রশ্ন ওঠে? তিনি বলেন, আওয়ামী লীগের ভোট চুরি করা লাগে না। আওয়ামী লীগ এমনি ভোট পায়। যখনই মানুষ স্বাধীনভাবে ভোট দেওয়ার সুযোগ পেয়েছে তারা আওয়ামী লীগকে ভোট দিয়েছে। আওয়ামী লীগ গণতন্ত্রে বিশ্বাস করে মানবাধিকারে বিশ্বাস করে। বিএনপি আমলের নির্বাচনের কথা তুলে ধরে শেখ হাসিনা বলেন, বিএনপি আমলে নির্বাচন মানে কী ছিল? প্রত্যেকটা উপ-নির্বাচন মানে ছিল, আমরা যে বলতাম দশটা হুন্ডা ২০টা গুন্ডা নির্বাচন ঠাণ্ডা। তিনি বলেন, ভোট ডাকাতি করেই তাদের (বিএনপি) জন্ম, ভোট ডাকাতি করাই তাদের অভ্যাস। আমরা জনগণের ভোটের অধিকার জনগণের হাতে ফিরিয়ে দিয়েছি।
|
|
|
|
Online desk (DTV BANGLA NEWS): পাবনার আমিনপুর থানার নাটিয়াবাড়িতে বাড়িতে ঢুকে মনোরমা সূত্রধর (৬০) নামের এক গৃহবধূকে হত্যা করে স্বর্ণালঙ্কার লুট করেছে দুর্বৃত্তরা। নিহত মনোরমা আমিনপুর থানার জাতসাখিনী ইউনিয়নের নাটিয়াবাড়ি গ্রামের মৃত দুদ কুমার সূত্রধরের স্ত্রী। আমিনপুর থানা আওয়ামী লীগের সহ-সভাপতি সুষমা রানী সাহা জানান, মঙ্গলবার বিকালে রথযাত্রা শেষে বাড়িতে ফেরেন মনোরমা সূত্রধর। সন্ধ্যা ৭টার দিকে প্রতিবেশী রীতা বিশ্বাস প্রসাদ দিতে গিয়ে মেইন গেট বন্ধ দেখে পাশের বাড়ির রোস্তমের সহযোগীতায় বাড়ির পেছন দিক দিয়ে বাড়িতে ঢুকে ঘরের ভেতর নিথর দেহ পড়ে থাকতে দেখতে পায়।পরে আশেপাশের লোকজন বাড়ির ভেতরে ছুটে আসে এবং তারা বুঝতে পারে মনোরমা মারা গেছেন। পরে এলাকাবাসী আমিনপুর থানা পুলিশকে খবর দিলে পুলিশ মরদেহটি উদ্ধার করে তদন্তের জন্য বুধবার সকালে পাবনা জেনারেল হাসপাতাল মর্গে প্রেরণ করেন। সুজানগর সার্কেলের সহকারী পুলিশ সুপার মো. রবিউল ইসলাম জানান, হত্যার কারণ তদন্ত শেষে জানা যাবে, তবে এই মুহূর্তে বলা যাচ্ছে না, ঠিক কি কারণে তাকে হত্যা করা হয়েছে।
|
|
|
|
Online desk (DTV BANGLA NEWS): ইসলামী আন্দোলন বাংলাদেশের আমির মুফতি সৈয়দ মুহাম্মদ রেজাউল করীম পীর সাহেব চরমোনাই বলেছেন, এ সরকারের অধীনে কোনো সুষ্ঠু নির্বাচন হতে পারে না। তাই সরকারকে বলবো পদত্যাগ করে একটি জাতীয় সরকারের অধীনে নির্বাচন দিতে। বুধবার রাজধানীর বায়তুল মোকাররমের উত্তর গেটের সামনে গণমিছিল শুরুর আগে দেওয়া বক্তব্যে তিনি একথা বলেন। ইসলামী আন্দোলন বাংলাদেশের সভাপতিমণ্ডলীর সদস্য প্রিন্সিপাল মোসাদ্দেক বিল্লাহ আল মাদানী তার বক্তব্যে বলেন, ভোটকেন্দ্রের ভেতরে আওয়ামী লীগের নেতাকর্মীরা ভোটারদের ভোট দিয়ে দিচ্ছেন। বরিশালে যে ভোট হয়েছে সেখানে হাতপাখা বেশি ভোট পেয়েছে।এ সময় বক্তব্য রাখেন ইসলামী আন্দোলন বাংলাদেশের সভাপতিমণ্ডলীর সদস্য আশরাফ আলী আকন্দ, মহাসচিব ইউনুস আহমদ, যুগ্ম মহাসচিব আশরাফুল আলম, অ্যাডভোকেট মাহমুদুর রহমান প্রমুখ। এদিন দুপুরে ১২টার দিকে বায়তুল মোকাররম মসজিদ থেকে পূর্বঘোষিত গণমিছিল বের হয়ে সেটি পল্টন মোড়, নাইটিঙ্গেল মোড় ও কাকরাইল হয়ে শান্তিনগর মোড়ে গিয়ে পুলিশি বাধার মুখে পড়ে।এসময় ইসলামী আন্দোলন বাংলাদেশের আমির সংক্ষিপ্ত সমাবেশে বলেন, আমরা মানুষের কল্যাণের জন্য কর্মসূচি বাস্তবায়ন করি। আমাদের কর্মসূচিতে প্রশাসন বাধা দিয়েছে। কিন্তু ধৈর্যের বাঁধ যখন ভেঙে যাবে তখন এ বাধা কোনো কাজে আসবে না।
|
|
|
|
Online desk (DTV BANGLA NEWS): প্রধান নির্বাচন কমিশনার (সিইসি) কাজী হাবিবুল আউয়ালের পদত্যাগ এবং কমিশনকে ব্যর্থ ঘোষণা করে তা বাতিলের দাবিতে রাজধানীতে ইসলামী আন্দোলন বাংলাদেশের বের করা গণমিছিল পুলিশি বাধার মুখে পড়েছে। নির্বাচন কমিশন (ইসি) অভিমুখে অগ্রসর হওয়া গণমিছিলটি শান্তিনগর মোড়ে গিয়ে শেষ হয়েছে। এরপর সেখানে সংক্ষিপ্ত সমাবেশে দলের নেতাকর্মীরা বক্তব্য রাখেন। বুধবার (২১ জুন) দুপুরে জাতীয় মসজিদ বায়তুল মোকাররম থেকে এ গণমিছিল বের করা হয়। এতে ইসলামী আন্দোলন বাংলাদেশের আমির মুফতি সৈয়দ মুহাম্মদ রেজাউল করীম পীর সাহেব চরমোনাই নেতৃত্ব দেন। গণমিছিলটি বায়তুল মোকাররম থেকে বের হয়ে পুরানা পল্টন মোড়, বিজয়নগর ও কাকরাইল হয়ে আগারগাঁওয়ে নির্বাচন কমিশন ভবন অভিমুখে যাওয়ার পথে শান্তিনগর মোড়ে পুলিশি বাধায় পড়ে। পরে সেখানেই সংক্ষিপ্ত সমাবেশ করে ইসলামী আন্দোলন। সমাবেশে আমীর সৈয়দ রেজাউল করিম বলেন, আমরা মানুষের কল্যাণের জন্য কর্মসূচি বাস্তবায়ন করি। আমাদের কর্মসূচিতে প্রশাসন বাধা দিয়েছে। কিন্তু ধৈর্যের বাঁধ যখন ভেঙে যাবে তখন এ বাধা কোনো কাজে আসবে না। অন্যায়ের বিরুদ্ধে সংগ্রাম করে সরকারকে বঙ্গোপসাগরে নিক্ষেপ করতে হবে।পুলিশের পক্ষ থেকে আগেই জানানো হয়েছিল, কর্মদিবসে মানুষের যেন ভোগান্তি না হয় সেজন্য গণমিছিল সীমিত করা হবে। তাদের খুব বেশিদূর এগোতে দেওয়া হবে না। এদিন সকালে ডিএমপির মতিঝিল বিভাগের উপ-পুলিশ কমিশনার (ডিসি) হায়াতুল ইসলাম খান জাগো নিউজকে বলেন, ইসলামী আন্দোলন বাংলাদেশের গণমিছিল কর্মসূচি ঘিরে কোনো ধরনের বিশৃঙ্খলা বা আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতির অবনতি যেন না হয় সেজন্য পুলিশের পক্ষ থেকে নিরাপত্তা ব্যবস্থা জোরদার করা হয়েছে। কর্মদিবসে মানুষের ভোগান্তি এড়াতে গণমিছিল সীমিত করা হবে। পুলিশ যে কোনো পরিস্থিতি মোকাবিলায় প্রস্তুত রয়েছে।
|
|
|
|
Online desk (DTV BANGLA NEWS): চাঁদপুরে হরিণা ফেরিঘাট এলাকায় যাত্রীবাহী বাসে তল্লাশি চালিয়ে ১৫শ’ কেজি জেলিযুক্ত চিংড়ি জব্দ করা হয়েছে। বুধবার সকালে কোস্ট গার্ড ঢাকা জোনের মিডিয়া কর্মকর্তা লেফটেন্যান্ট কমান্ডার আব্দুরর রহমান এ তথ্য জানান। গোপন সংবাদের ভিত্তিতে বুধবার ভোর ৪টায় বাংলাদেশ কোস্টগার্ড স্টেশন চাঁদপুর কর্তৃক লেফটেন্যান্ট মাশহাদ উদ্দিন নাহিয়ান এর নেতৃত্বে হরিনা ফেরিঘাট এলাকায় বিশেষ অভিযান পরিচালনা করা হয়। অভিযানকালে একটি যাত্রীবাহী বাস তল্লাশি করে আনুমানিক ১৫০০ কেজি অবৈধ জেলি পুশকৃত চিংড়ি জব্দ করা হয়। পরে জব্দকৃত অবৈধ জেলিযুক্ত চিংড়ির প্রকৃত মালিককে খুঁজে না পাওয়ায় কাউকে আটক করা সম্ভব হয়নি। পরবর্তীতে চাঁদপুর উপজেলার সহকারী মৎস্য কর্মকর্তা জামিল এর উপস্থিতিতে জব্দকৃত অবৈধ জেলি পুশকৃত চিংড়ি মাটিতে পুঁতে বিনিষ্ট করা হয়।
|
|
|
|
|
|
জমজমাট জাতীয় বৃক্ষমেলা, ১৮ দিনে ৭ লাখ চারা বিক্রি |
............................................................................................. |
চড়া দাম, ছোট গরু খুঁজছেন ক্রেতারা |
............................................................................................. |
রাশিয়ার ভবিষ্যৎ হুমকির মুখে: পুতিন |
............................................................................................. |
২০০ টাকার খাঁচা ৬০০, গাছও বেশি দামে কিনছে ডিএনসিসি |
............................................................................................. |
রেলে স্বস্তির ঈদযাত্রা শুরু |
............................................................................................. |
ভাঙ্গায় অ্যাম্বুলেন্সে অগ্নিকাণ্ডে ৫ জন নিহত |
............................................................................................. |
কানাডায় আওয়ামী লীগের প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী উদযাপিত |
............................................................................................. |
আওয়ামী লীগের পথ পরিক্রমা,রোজগার্ডেন থেকে গণভবন |
............................................................................................. |
দুই বিভাগে তাপমাত্রা বাড়বে |
............................................................................................. |
ঘুমন্ত স্বামীকে কুপিয়ে হত্যার অভিযোগ, স্ত্রী আটক |
............................................................................................. |
জামানাত হারাচ্ছেন রাসিকের তিন মেয়রপ্রার্থী |
............................................................................................. |
সিটি নির্বাচন নিয়ে প্রশ্ন তোলার অবকাশ নেই: শেখ হাসিনা |
............................................................................................. |
পাবনায় গৃহবধূর মরদেহ উদ্ধার |
............................................................................................. |
জাতীয় সরকারের অধীনে নির্বাচন দিতে হবে: চরমোনাই পীর |
............................................................................................. |
পুলিশি বাধায় ইসলামী আন্দোলনের গণমিছিল থামলো শান্তিনগরে |
............................................................................................. |
চাঁদপুরে ১৫০০ কেজি জেলিযুক্ত চিংড়ি জব্দ |
............................................................................................. |
চাঁদপুরে ১৫০০ কেজি জেলিযুক্ত চিংড়ি জব্দ |
............................................................................................. |
চাঁদপুরে ১৫০০ কেজি জেলিযুক্ত চিংড়ি জব্দ |
............................................................................................. |
যারা বলে ভোটচোর, তারা তো ভোটডাকাত: প্রধানমন্ত্রী |
............................................................................................. |
কুড়িগ্রামে চর-নিম্নাঞ্চল প্লাবিত, ঈদের আগেই বন্যার শঙ্কা |
............................................................................................. |
জাতীয় ৮ বিভাগে বৃষ্টি অব্যাহত থাকতে পারে |
............................................................................................. |
সৌদি পৌঁছেছেন ৯৬ হাজার ৯১৯ বাংলাদেশি হজযাত্রী |
............................................................................................. |
সুদানে বিমান হামলায় শিশুসহ নিহত ১৭ |
............................................................................................. |
যারা বঙ্গবন্ধুর ম্যুরাল ভেঙেছে, তাদের হাতে দেশ নিরাপদ নয় |
............................................................................................. |
হিরো আলমের মনোনয়নপত্র বাতিল |
............................................................................................. |
মে মাসে ৪৯৬ সড়ক দুর্ঘটনায় নিহত ৪৬৮ |
............................................................................................. |
মে মাসে ৪৯৬ সড়ক দুর্ঘটনায় নিহত ৪৬৮ |
............................................................................................. |
নিরক্ষতামুক্ত বাংলাদেশ গড়তে কাজ করছে সরকার: প্রধানমন্ত্রী |
............................................................................................. |
পেরুতে চার মাসে ৩,৪০০ এরও বেশি নারী নিখোঁজ |
............................................................................................. |
গোপালগঞ্জে ট্রেনের ধাক্কায় ইজিবাইক চালক নিহত |
............................................................................................. |
কুমিল্লায় লেটুসপাতা চাষে কৃষকদের আগ্রহ বাড়ছে |
............................................................................................. |
সুদূরপ্রসারী পরিকল্পনার সুফল জনগণ পেতে শুরু করেছে: প্রধানমন্ত্রী |
............................................................................................. |
‘পদ্মা সেতু নির্মাণের মধ্যদিয়ে নিজেদের আত্মমর্যাদা প্রকাশ পেয়েছে’ |
............................................................................................. |
হালদায় অভিযান, দুই হাজার মিটার জাল ধ্বংস |
............................................................................................. |
থামছে না স্বর্ণ চোরাচালান |
............................................................................................. |
পেঁয়াজের বাজারে অস্থিরতা তৈরি করলে ব্যবস্থা |
............................................................................................. |
ফাইভ-জি চালুতে বিশ্বের প্রথম দিকেই থাকবে বাংলাদেশ: জয় |
............................................................................................. |
সরকারি হাসপাতালে বিনামূল্যে চিকিত্সা পাবেন মুক্তিযোদ্ধারা |
............................................................................................. |
এইচএসসিতে কমলো পাসের হার ও জিপিএ-৫ |
............................................................................................. |
পরীক্ষার সময় কমিয়ে আনলে শিক্ষার্থীদের মনোযোগ বাড়বে |
............................................................................................. |
ইলেক্ট্রোনিক পদ্ধতিতে ভাতা বিতরণ কার্যক্রমের উদ্বোধন প্রধানমন্ত্রীর |
............................................................................................. |
সরকারের লক্ষ্য নতুন প্রজন্মকে মানবসম্পদে পরিণত করা: শিক্ষামন্ত্রী |
............................................................................................. |
আমরা চাই দেশে গণতান্ত্রিক ধারা অব্যাহত থাকুক : প্রধানমন্ত্রী |
............................................................................................. |
মন্ত্রিসভায় জাতীয় কৃষিনীতির খসড়া অনুমোদন |
............................................................................................. |
জনবসতিপূর্ণ অঞ্চলে ঢালাও শিল্পাঞ্চল করা যাবে না |
............................................................................................. |
রোহিঙ্গা ক্যাম্প পরিদর্শনে কক্সবাজারে গুতেরেস ও কিম |
............................................................................................. |
ঢাকায় বিশ্বব্যাংক প্রেসিডেন্ট |
............................................................................................. |
সংসদে ৪ লাখ ৬৪ হাজার ৫৭৩ কোটি টাকার বাজেট পাস |
............................................................................................. |
বিশ্বে ব্যয়বহুল শহরের তালিকায় ঢাকা ৬৬ তম |
............................................................................................. |
শহীদ জননী জাহানারা ইমামের ২৪তম মৃত্যুবার্ষিকী মঙ্গলবার |
............................................................................................. |
|