"বিট পুলিশিং বাড়ি বাড়ি নিরাপদ সমাজ গড়ি" এই প্রতিপাদ্যকে সামনে রেখে জঙ্গিবাদ, সন্ত্রাস, মাদক, জুয়া, ইভটিজিং, বাল্যবিবাহ, কিশোর গ্যাং ও সাইবার অপরাধ রোধকল্পে ফরিদপুরের নগরকান্দায় বিট পুলিশিং সভা অনুষ্ঠিত হয়েছে। রবিবার বেলা ১১ টায় নগরকান্দা থানার উদ্যোগে ও চরযশোরদি ইউনিয়ন বিট পুলিশের আয়োজনে ইউনিয়নের বানেশ্বরদি উচ্চ বিদ্যালয় মাঠে অনুষ্ঠিত সভাটি থানা অফিসার ইনচার্জ (ওসি) মিরাজ হোসেনের সভাপতিত্বে ও ইউনিয়ন বিট অফিসার এস আই নাজমুল ইসলামের সঞ্চালনায় অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন, ফরিদপুরের সিনিয়র সহকারী পুলিশ (নগরকান্দা সার্কেল) আসাদুজ্জামান শাকিল।
এসময় উপস্থিত ছিলেন, উপজেলা মহিলা ভাইস চেয়ারম্যান কামরুন্নাহার রিটা, চরযশোরদি ইউনিয়নের সাবেক চেয়ারম্যান খন্দকার ওহিদুল বারী আলম, সাবেক চেয়ারম্যান আরিফুর রহমান পথিক তালুকদার, ব্যবসায়ী রেজাউল আলম রিজু সহ শিক্ষক, অভিভাবক, শিক্ষার্থী ও গন্যমান্য রাজনৈতিক ব্যক্তিবর্গ।
"বিট পুলিশিং বাড়ি বাড়ি নিরাপদ সমাজ গড়ি" এই প্রতিপাদ্যকে সামনে রেখে জঙ্গিবাদ, সন্ত্রাস, মাদক, জুয়া, ইভটিজিং, বাল্যবিবাহ, কিশোর গ্যাং ও সাইবার অপরাধ রোধকল্পে ফরিদপুরের নগরকান্দায় বিট পুলিশিং সভা অনুষ্ঠিত হয়েছে। রবিবার বেলা ১১ টায় নগরকান্দা থানার উদ্যোগে ও চরযশোরদি ইউনিয়ন বিট পুলিশের আয়োজনে ইউনিয়নের বানেশ্বরদি উচ্চ বিদ্যালয় মাঠে অনুষ্ঠিত সভাটি থানা অফিসার ইনচার্জ (ওসি) মিরাজ হোসেনের সভাপতিত্বে ও ইউনিয়ন বিট অফিসার এস আই নাজমুল ইসলামের সঞ্চালনায় অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন, ফরিদপুরের সিনিয়র সহকারী পুলিশ (নগরকান্দা সার্কেল) আসাদুজ্জামান শাকিল।
এসময় উপস্থিত ছিলেন, উপজেলা মহিলা ভাইস চেয়ারম্যান কামরুন্নাহার রিটা, চরযশোরদি ইউনিয়নের সাবেক চেয়ারম্যান খন্দকার ওহিদুল বারী আলম, সাবেক চেয়ারম্যান আরিফুর রহমান পথিক তালুকদার, ব্যবসায়ী রেজাউল আলম রিজু সহ শিক্ষক, অভিভাবক, শিক্ষার্থী ও গন্যমান্য রাজনৈতিক ব্যক্তিবর্গ।
DTV BANGLA NEWS: ১ ডিসেম্বর থেকে ১৫ ডিসেম্বর পর্যন্ত দেশজুড়ে অভিযান চালাতে নির্দেশনা দিয়েছে পুলিশ সদরদপ্তর। তবে পুলিশ সদরদপ্তর বলছে, এটি বিশেষ কোনো অভিযান নয়। আসন্ন কয়েকটি জাতীয় দিবসকে কেন্দ্র করে এই অভিযান পুলিশের রুটিন ওয়ার্ক। মঙ্গলবার (২৯ নভেম্বর) পুলিশ সদরদপ্তরের অপারেশন শাখার পাঠানো এক আদেশে এই অভিযানের নির্দেশনা দেওয়া হয়। পুলিশ সদরদপ্তর সূত্রে জানা যায়, ঢাকার আদালত থেকে মৃত্যুদণ্ডপ্রাপ্ত দুই জঙ্গি ছিনিয়ে নেওয়ার ঘটনায় সৃষ্ট পরিস্থিতি বিবেচনায় এই অভিযান পরিচালনা করা হবে। এ ছাড়া মহান বিজয় দিবস, বড়দিন ও থার্টি ফার্স্ট নাইট উদযাপনের নিরাপত্তা নিশ্চিত করতেও এই অভিযান চালানো হবে। আদেশে পুলিশের সব ইউনিটের ইউনিটের প্রধান ও জেলার পুলিশ সুপারদের ১ থেকে ১৫ ডিসেম্বর পর্যন্ত অভিযান চালাতে বলা হয়েছে। আবাসিক হোটেল, মেস, হোস্টেল, বিভিন্ন প্রতিষ্ঠান, কমিউনিটি সেন্টারসহ অপরাধী লুকিয়ে থাকতে পারে এমন স্থানে ১ থেকে ১৫ ডিসেম্বর পর্যন্ত বিশেষ অভিযান চালাবে পুলিশ। এ ছাড়া অন্যান্য স্থানেও অভিযান চালানো হবে। অভিযানে জঙ্গি, সন্ত্রাসী, মাদকসেবী ও কারবারি, অবৈধ অস্ত্রধারী, ওয়ারেন্টভুক্ত আসামি গ্রেফতার, মাদক ও অবৈধ অস্ত্র উদ্ধারের নির্দেশনা দেওয়া হয়েছে আদেশে। এ বিষয়ে বৃহস্পতিবার (১ ডিসেম্বর) পুলিশ সদর দপ্তরের মিডিয়া অ্যান্ড পাবলিক রিলেশন্স বিভাগের সহকারী মহাপরিদর্শক (এআইজি) মঞ্জুর রহমান বলেন, এটি বিশেষ কোনো অভিযান নয়, এটি পুলিশের রুটিন ওয়ার্ক। সামনে আসন্ন শহীদ বুদ্ধিজীবী দিবস ও বিজয় দিবসসহ ডিসেম্বরের গুরুত্বপূর্ণ অনুষ্ঠানগুলোকে কেন্দ্র করে যাতে কোনো অপ্রীতিকর ঘটনা না ঘটে, সেজন্য এই নির্দেশনা দেওয়া হয়েছে।
DTV BANGLA NEWS: ২৬ শর্তে আগামী ১০ ডিসেম্বর দুপুর ১২টা থেকে বিকেল সাড়ে ৪টা পর্যন্ত সোহরাওয়ার্দী উদ্যানে বিএনপিকে বিভাগীয় গণসমাবেশ করার অনুমতি দিয়েছে ঢাকা মেট্রোপলিটন পুলিশ (ডিএমপি)। নাগরিকদের নিরাপত্তা নিশ্চিত করার লক্ষ্যে ও অনাকাঙ্ক্ষিত পরিস্থিতি যাতে সৃষ্টি না হয় সেজন্য এসব শর্ত দেওয়া হয়েছে। এটি নতুন কোনো বিষয় নয় বলে দাবি করছে ডিএমপি। মঙ্গলবার (২৯ নভেম্বর) ডিএমপি কমিশনার খন্দকার গোলাম ফারুকের পক্ষে ডিএমপির উপ-পুলিশ কমিশনার (সদরদপ্তর ও প্রশাসন) আব্দুল মোমেন স্বাক্ষরিত এক অফিস আদেশে এ অনুমতি দেওয়া হয়। সমাবেশে আগত নেতাকর্মী ও জনসাধারণের চলাচল নির্বিঘ্ন নিশ্চিত করতে সোহরাওয়ার্দী উদ্যান ও পার্শ্ববর্তী এলাকার শান্তি-শৃঙ্খলা রক্ষায় ২৬ শর্ত আরোপ করে ডিএমপি। ডিএমপি মিডিয়া অ্যান্ড পাবলিক রিলেসন্স বিভাগ জানায়, জনশৃঙ্খলা রক্ষাসহ যেকোনো অনাকাঙ্ক্ষিত পরিস্থিতি এড়ানোর জন্য রাজনৈতিক দলগুলোকে বা যে কোনো অরাজনৈতিক সামাজিক সংগঠনকে সুষ্ঠুভাবে কর্মসূচি পালন করার জন্য এমন নির্দেশনা প্রদান করা হয়। গণসমাবেশ করতে বিএনপিকে যে ২৬টি শর্ত দেওয়া হয়েছে তার সমসংখ্যক বা ক্ষেত্রবিশেষে আরও বেশি শর্ত এর আগে বিভিন্ন রাজনৈতিক দলকে বা অরাজনৈতিক সামাজিক সংগঠনকে দেওয়া হয়েছে। ডিএমপি আরও জানায়, কিছু গণমাধ্যমে ডিএমপির ২৬ শর্তকে অতিরঞ্জিত করে প্রকাশ করা হচ্ছে। এক্ষেত্রে ডিএমপির বক্তব্য হলো, যেকোনো রাজনৈতিক দল বা সামাজিক সংগঠনের সভা-সমাবেশ, মিছিল, শোভাযাত্রা, বিক্ষোভ প্রদর্শনের ক্ষেত্রে ঢাকা মেট্রোপলিটন পুলিশ ডিএমপি অধ্যাদেশ মোতাবেক জনগণের জানমাল ও সরকারি সম্পত্তি হেফাজতের জন্য ঢাকা মেট্রোপলিটন পুলিশ অর্ডিন্যান্স (অর্ডিন্যান্স নং-III/৭৬) এর ২৮ ও ২৯ ধারায় অর্পিত ক্ষমতাবলে ডিএমপি কমিশনার অনুমোদন দিয়ে থাকে।
ফরিদপুরের নগরকান্দা উপজেলার ফুলসুতি ইউনিয়নের কাজিকান্দা গ্রামে তুচ্ছ ঘটনা নিয়ে ভাতিজার ঘুসিতে চাচা নিহত হওয়ার খবর পাওয়া গেছে। ২৮ নভেম্বর সোমবার সন্ধ্যায় পারিবারিক তুচ্ছ ঘটনা নিয়ে কথা-কাটাকাটির এক পর্যায় চাচা আনোয়ার বিশ্বাস (৭০) কে ভাতিজা আবুল কালাম বিশ্বাস (৩৫) তার হাতদিয়ে এলোপাতাড়ি কিল ঘুসি দিলে চাচা আনোয়ার বিশ্বাস ঘটনা স্থলে অজ্ঞান হয়ে পড়ে পরে তাকে নগরকান্দা উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে নিলে সেখানকার কর্তব্যরত চিকিৎসকরা মৃত্যু ঘোষণা করেন।
চার মৃত্যুর খবর নিশ্চিত জেনে ভাতিজা আনোয়ার বিশ্বাস পিতা সলিমউদ্দিন বিশ্বাস স্হানীয় লোকজন, মাতুব্বরদের মাধ্যমে ১ বিঘা জমি লিখে দেওয়ার শর্তে নিহতের পরিবারের সাথে মিমাংসার কথাবার্তা হয় বলে একাধিক সুত্রে জানা যায়।নিহত আনোয়ার বিশ্বাস এর পরিবারের সাথে খুনি ভাতিজার পরিবারের সাথে মিমাংসার শর্তে তারা লাশের পোষ্টমর্টেম না করে বাড়িতে নেওয়ার চেষ্টা চালায়। এদিকে আনোয়ার বিশ্বাস পিতা মৃত সলিমউদ্দিন বিশ্বাস এর মৃত্যুর খবর নগরকান্দা থানা পুলিশ জানতে পারে এবং পুলিশ হাসপাতালে গিয়ে লাশের সুরতহাল রিপোর্ট শেষে আজ মঙ্গলবার সকালে পোস্ট মর্টেম রিপোর্ট করার জন্য ফরিদপুর শেখ মুজিব মেডিকেল কলেজ হাসপাতালের মর্গে প্রেরন করে।
নগরকান্দা থানার অফিসার ইনচার্জ মিরাজ হোসেন বলেন আনোয়ার বিশ্বাস এর মৃত্যুর খবর পেয়ে ঘটনাস্থলে এস আই কিবরিয়াকে পাঠিয়ে লাশের সুরতহাল রিপোর্ট শেষে পোস্টমর্টেম রিপোর্ট করার জন্য লাশ ফরিদপুর মর্গে পাঠানো হয়েছে। এছাড়া এঘটনায় কেউ এখনো থানায় অভিযোগ করেননি। ময়নাতদন্ত রিপোর্ট হাতে পেলে মৃত্যুর আসল রহস্য পাওয়া যাবে এবং আইনানুগ ব্যবস্থার জন্য সকল প্রকার ব্যবস্থা নেওয়া হবে।
ফরিদপুরের নগরকান্দা উপজেলার ফুলসুতি ইউনিয়নের কাজিকান্দা গ্রামে তুচ্ছ ঘটনা নিয়ে ভাতিজার ঘুসিতে চাচা নিহত হওয়ার খবর পাওয়া গেছে। ২৮ নভেম্বর সোমবার সন্ধ্যায় পারিবারিক তুচ্ছ ঘটনা নিয়ে কথা-কাটাকাটির একপর্যায় চাচা আনোয়ার বিশ্বাস (৭০) কে ভাতিজা আবুল কালাম বিশ্বাস (৩৫) তার হাতদিয়ে এলোপাতাড়ি কিল ঘুসি দিলে চাচা আনোয়ার বিশ্বাস ঘটনা স্থলে অজ্ঞান হয়ে পড়ে পরে তাকে নগরকান্দা উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে নিলে সেখানকার কর্তব্যরত চিকিৎসকরা মৃত্যু ঘোষণা করেন।
চার মৃত্যুর খবর নিশ্চিত জেনে ভাতিজা আনোয়ার বিশ্বাস পিতা সলিমউদ্দিন বিশ্বাস স্হানীয় লোকজন, মাতুব্বরদের মাধ্যমে ১ বিঘা জমি লিখে দেওয়ার শর্তে নিহতের পরিবারের সাথে মিমাংসার কথাবার্তা হয় বলে একাধিক সুত্রে জানা যায়। নিহত আনোয়ার বিশ্বাস এর পরিবারের সাথে খুনি ভাতিজার পরিবারের সাথে মিমাংসার শর্তে তারা লাশের পোষ্টমর্টেম না করে বাড়িতে নেওয়ার চেষ্টা চালায়। এদিকে আনোয়ার বিশ্বাস পিতা মৃত সলিমউদ্দিন বিশ্বাস এর মৃত্যুর খবর নগরকান্দা থানা পুলিশ জানতে পারে এবং পুলিশ হাসপাতালে গিয়ে লাশের সুরতহাল রিপোর্ট শেষে আজ মঙ্গলবার সকালে পোস্ট মর্টেম রিপোর্ট করার জন্য ফরিদপুর শেখ মুজিব মেডিকেল কলেজ হাসপাতালের মর্গে প্রেরন করে।
নগরকান্দা থানার অফিসার ইনচার্জ মিরাজ হোসেন বলেন আনোয়ার বিশ্বাস এর মৃত্যুর খবর পেয়ে ঘটনাস্থলে এস আই কিবরিয়া কে পাঠিয়ে লাশের সুরতহাল রিপোর্ট শেষে পোস্টমর্টেম রিপোর্ট করার জন্য আজ সকালে লাশ ফরিদপুর মর্গে পাঠানো হয়েছে। এছাড়া এঘটনায় কেউ এখনো থানায় অভিযোগ করেননি। ময়নাতদন্ত রিপোর্ট হাতে পেলে মৃত্যুর আসল রহস্য পাওয়া যাবে এবং আইনানুগ ব্যবস্থার জন্য সকল প্রকার ব্যবস্থানেওয়া হবে।
নজরুল শেখ, স্টাফ রিপোর্টার: ফরিদপুরের নগরকান্দা উপজেলার ডাঙ্গী ইউনিয়নে দুই গ্রুপের মধ্যে দফায় দফায় সংঘর্ষ হয়েছে। ১২ নভেম্বর শনিবার চেয়ারম্যান কাজী আবুল কালাম সমর্থক ডাঙ্গী বাঙ্গালকান্দা গ্রামের নান্নু মেম্বার ও মুরাদ হোসেন মিয়ার সমর্থক জালাল খাঁ, সিদ্দিক খাঁ গ্রুপের সংঘর্ষে বাড়িঘর ভাংচুর লুটপাট হয়। এরই জের ধরে পরের দিন রবিবার সকাল থেকে ইউনিয়নের একাধিক স্থানে দফায় দফায় সংঘর্ষ হয়। বাড়িঘর ভাংচুর লুটপাট করে নেয় সংঘর্ষকারীরা। জোয়ারকান্দি বাজারে জিয়াউলের মুদি দোকান ভাঙচুর ও লুট হয় প্রায় ৭ থেকে ৮ লক্ষ টাকার মালামাল ক্ষতি হয়। সংঘর্ষের এই ঘটনায় সোনাখোলা গ্রামের জামাল বেপারির বাড়ির ৫ টি ঘর ভাঙচুর লুটপাট করে এবং জামাল বেপারির স্ত্রীকে মারপিট করে কুপিয়ে আহত করে। এবং ঘরে আসবাবপত্র, ফ্রিজ, টিভি, মোটরসাইকেল ভাঙচুর করা সহ লুটপাট করে নিয়ে যায়।
কয়েক ঘন্টা ব্যাপী চলে গ্রুপের ভাঙচুর লুটপাট তুলকালাম কান্ড। নগরকান্দা থানার অফিসার ইনচার্জ মিরাজ হোসেন এর নেতৃত্বে পুলিশ ঘটনা স্থলে সংঘর্ষ শান্ত করার চেষ্টা করে এবং পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণ করে।বর্তমানে দুই গ্রুপ শান্ত থাকলেও বইছে উত্তেজনা।
নজরুল শেখ, স্টাফ রিপোর্টার: ফরিদপুরের নগরকান্দা উপজেলার ডাঙ্গী ইউনিয়নে দুই গ্রুপের মধ্যে দফায় দফায় সংঘর্ষ হয়েছে। ১২ নভেম্বর শনিবার চেয়ারম্যান কাজী আবুল কালাম সমর্থক ডাঙ্গী বাঙ্গালকান্দা গ্রামের নান্নু মেম্বার ও মুরাদ হোসেন মিয়ার সমর্থক জালাল খাঁ, সিদ্দিক খাঁ গ্রুপের সংঘর্ষে বাড়িঘর ভাংচুর লুটপাট হয়। এরই জের ধরে পরের দিন রবিবার সকাল থেকে ইউনিয়নের একাধিক স্থানে দফায় দফায় সংঘর্ষ হয়। বাড়িঘর ভাংচুর লুটপাট করে নেয় সংঘর্ষকারীরা। জোয়ারকান্দি বাজারে জিয়াউলের মুদি দোকান ভাঙচুর ও লুট হয় প্রায় ৭ থেকে ৮ লক্ষ টাকার মালামাল ক্ষতি হয়। সংঘর্ষের এই ঘটনায় সোনাখোলা গ্রামের জামাল বেপারির বাড়ির ৫ টি ঘর ভাঙচুর লুটপাট করে এবং জামাল বেপারির স্ত্রীকে মারপিট করে কুপিয়ে আহত করে। এবং ঘরে আসবাবপত্র, ফ্রিজ, টিভি, মোটরসাইকেল ভাঙচুর করা সহ লুটপাট করে নিয়ে যায়।
কয়েক ঘন্টা ব্যাপী চলে গ্রুপের ভাঙচুর লুটপাট তুলকালাম কান্ড। নগরকান্দা থানার অফিসার ইনচার্জ মিরাজ হোসেন এর নেতৃত্বে পুলিশ ঘটনা স্থলে সংঘর্ষ শান্ত করার চেষ্টা করে এবং পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণ করে।বর্তমানে দুই গ্রুপ শান্ত থাকলেও বইছে উত্তেজনা।
ঢাকা: রাজধানীতে মাদকবিরোধী অভিযানে বিক্রি ও সেবনের অপরাধে ৩৯ জনকে আটক করেছে ঢাকা মেট্রোপলিটন পুলিশ (ডিএমপি)। মঙ্গলবার (৮ নভেম্বর) সকাল ছয়টা থেকে বুধবার (৯ নভেম্বর) সকাল ছয়টা পর্যন্ত রাজধানীর বিভিন্ন থানা এলাকায় অভিযান চালিয়ে তাদের আটক করা হয়। ডিএমপির মিডিয়া অ্যান্ড পাবলিক রিলেশনস বিভাগ উপ-পুলিশ কমিশনার (ডিসি) মো.ফারুক হোসেন বলেন, আসামিদের কাছ থেকে ৬ হাজার ৯৪৩ পিস ইয়াবা, ১৯.২ গ্রাম হেরোইন ও ৮ কেজি ১০০ গ্রাম গাঁজা জব্দ করা হয়। আসামিদের বিরুদ্ধে ডিএমপির থানায় মাদকদ্রব্য নিয়ন্ত্রণ আইনে ৩১টি মামলা দায়ের করা হয়েছে বলেও জানান তিনি।
কুষ্টিয়া: কুষ্টিয়া জিলা স্কুলের সহকারী শিক্ষিকা রোকশানা খানম (৫২) হত্যার ঘটনায় তার ভাতিজা নওরোজ কবির নিশাতকে (১৯) গ্রেফতার করেছে গোয়েন্দা পুলিশ (ডিবি)। সোমবার (০৭ নভেম্বর) বেলা সাড়ে ১১টায় কুষ্টিয়া মডেল থানা পুলিশ কুষ্টিয়া শহরের হাউজিং ডি ব্লকের ২৮৫ বাসার দ্বিতীয় তলায় নিজ ঘর থেকে ওই শিক্ষিকার মরদেহটি উদ্ধার করে। এ ঘটনায় জেলা গোয়েন্দা পুলিশের একটি দল নিহত শিক্ষিকার ভাতিজা নওরোজ কবির নিশাতকে ওই একই বাসা থেকে জিজ্ঞাসাবাদের জন্য পুলিশ হেফাজতে নেয়। পরে তাকে শিক্ষিকা হত্যা মামলায় গ্রেফতার করা হয়েছে বলে পুলিশ সূত্রে জানা যায়। নওরোজ কবির নিশাত নিহত স্কুল শিক্ষিকা রোকশানা খানমের ভাই মৃত এ কে এম নূরে আসলামের ছেলে। তারা শিক্ষিকা যে ভবনে থাকতেন সেই একই ভবনের ৬ষ্ট তলায় থাকতেন। নিঃসন্তান হওয়ায় নিশাতকে শিক্ষিকা রোকশানা নিজের ছেলের মতো করে লালন-পালন করতেন। কুষ্টিয়া জেলা পুলিশের অতিরিক্ত পুলিশ সুপার (সদর সার্কেল) আবু রাসেল এ তথ্য নিশ্চিত করে জানান, পুলিশ দুপুর ১২টার সময় জিজ্ঞাসাবাদের জন্য নিহতের ভাতিজা নিশাতকে পুলিশ হেফাজতে নেয়। পরে তার কাছ থেকে চাঞ্চল্যকর তথ্য পাওয়ায় তাকে গ্রেফতার করা হয়। হত্যাকাণ্ডে ব্যবহৃত শিল উক্ত বাসার ফিফ্ট ঘরের ভেতর থেকে উদ্ধার করা হয়েছে। সেই সঙ্গে নিশাত মাদকাসক্ত এবং অনলাইন জুয়া খেলায় আসক্ত ছিল। এ বিষয়ে জেলা পুলিশের প্রেস ব্রিফিং এ বিস্তারিত তথ্য জানানো হবে বলেও জানান তিনি। আটকের আগে নওরোজ কবির নিশাত জানান, সকাল সাড়ে ৯টার দিকে ফুপু রোকশানা খানমকে তারা ডাকতে গিয়ে দেখেন দরজা ভেতর থেকে লক করা। অনেক ডাকাডাকি করার পরও দরজা না খোলায় তারা জাতীয় জরুরি সেবা ৯৯৯ নম্বরে ফোন করে বিষয়টি জানালে পুলিশ তাদের দরজা ভেঙে ফেলার জন্য বলে। কয়েকজন মিলে দরজা ভেঙে ঘরের ভেতরে প্রবেশ করে দেখতে পান দোতালার দক্ষিণ পাশের শয়ন কক্ষের বিছানার ওপর রক্তাক্ত অবস্থায় তার মরদেহ পড়ে রয়েছে। মাথায় জখমের চিহ্ন। ওই ঘরের আসবাবপত্র, কাপড়-চোপড়, ড্রয়ার সবকিছু ছড়ানো-ছিটানো অবস্থায় মেঝেতে পড়ে রয়েছে। পরে পুলিশ ঘটনাস্থল থেকে মরদেহ উদ্ধার করে। প্রসঙ্গত: সোমবার (০৭ নভেম্বর) বেলা সাড়ে ১১টায় কুষ্টিয়া মডেল থানা পুলিশ কুষ্টিয়া শহরের হাউজিং ডি ব্লকের ২৮৫ বাসার দ্বিতীয় তলায় তার শয়ন কক্ষ থেকে কুষ্টিয়া জিলা স্কুলের সহকারী শিক্ষিকা রোকশানা খানমের (৫২) মরদেহ উদ্ধার করা হয়। তার স্বামী মোস্তাফিজুর রহমান যশোর চৌগাছা উপজেলা এলজিইডি অফিসের হিসাবরক্ষক হিসেবে কর্মরত থাকায় তিনি যশোর থাকেন। রোকশানা খানম একা ওই বাসায় থাকতেন। ** কুষ্টিয়া জেলা স্কুলের শিক্ষিকাকে কুপিয়ে হত্যা
রাজধানীতে মাদকবিরোধী অভিযানে বিক্রি ও সেবনের অভিযোগে ৩৯ জনকে গ্রেফতার করেছে ঢাকা মেট্রোপলিটন পুলিশের (ডিএমপি) বিভিন্ন অপরাধ ও গোয়েন্দা বিভাগ। এ তাদের কাছ থেকে তিন হাজার ৪০২ পিস ইয়াবা, ১১০ কেজি ৭৩ গ্রাম গাঁজা, ১৪ গ্রাম হেরোইন ও ৯ বোতল ফেনসিডিল উদ্ধার করা হয়। সোমবার (৩ অক্টোবর) ভোর ৬টা থেকে মঙ্গলবার (৪ অক্টোবর) ভোর ৬টা পর্যন্ত রাজধানীর বিভিন্ন থানা এলাকায় অভিযান চালিয়ে তাদের গ্রেফতার করা হয়। গ্রেফতারদের বিরুদ্ধে সংশ্লিষ্ট থানায় মাদকদ্রব্য নিয়ন্ত্রণ আইনে ২৮টি মামলা রুজু হয়েছে।
রাজধানীতে মাদকবিরোধী অভিযানে বিক্রি ও সেবনের অভিযোগে ৫১ জনকে গ্রেফতার করেছে ঢাকা মেট্রোপলিটন পুলিশের (ডিএমপি) বিভিন্ন অপরাধ ও গোয়েন্দা বিভাগ। এ সময় তাদের কাছ থেকে দুই হাজার ২৯৭ পিস ইয়াবা, ১০৯ গ্রাম হেরোইন, ২৮ কেজি ২৬১ গ্রাম গাঁজা, ৪০টি ইনজেকশন ও ২৫ বোতল দেশি মদ উদ্ধার করা হয়। বুধবার (২৮ সেপ্টেম্বর) ভোর ৬টা থেকে বৃহস্পতিবার (২৯ সেপ্টেম্বর) ভোর ৬টা পর্যন্ত রাজধানীর বিভিন্ন থানা এলাকায় অভিযান চালিয়ে তাদের গ্রেফতার করা হয়। গ্রেফতারদের বিরুদ্ধে সংশ্লিষ্ট থানায় মাদকদ্রব্য নিয়ন্ত্রণ আইনে ৪০টি মামলা রুজু হয়েছে।
ঢাকা: রাজধানীতে মাদকবিরোধী অভিযানে বিক্রি ও সেবনের অপরাধে ৪৬ জনকে আটক করেছে ঢাকা মেট্রোপলিটন পুলিশ (ডিএমপি)। সোমবার (২৬ সেপ্টেম্বর) সকাল ছয়টা থেকে মঙ্গলবার (২৭ সেপ্টেম্বর) সকাল ছয়টা পর্যন্ত রাজধানীর বিভিন্ন থানা এলাকায় অভিযান চালিয়ে তাদের আটক করা হয়। ডিএমপির মিডিয়া অ্যান্ড পাবলিক রিলেশনস বিভাগের উপ-কমিশনার মো. ফারুক হোসেন বলেন, আসামিদের কাছ থেকে ৫ হাজার ১২১ ইয়াবা, ১৫২.৫ গ্রাম ২০ পুরিয়া হেরোইন, ১৪ কেজি ৯৭৫ গ্রাম গাঁজা ও ১৯২ বোতল ফেনসিডিল জব্দ করা হয়। আসামিদের বিরুদ্ধে ডিএমপির থানায় মাদকদ্রব্য নিয়ন্ত্রণ আইনে ৩২টি মামলা দায়ের করা হয়েছে বলেও জানান তিনি।
ঢাকা: রাজধানী ঢাকায় মাদকবিরোধী অভিযানে বিক্রি ও সেবনের অপরাধে ৬০ জনকে আটক করেছে ঢাকা মেট্রোপলিটন পুলিশ (ডিএমপি)। রোববার (২৫ সেপ্টেম্বর) সকাল ছয়টা থেকে সোমবার (২৬ সেপ্টেম্বর) সকাল ছয়টা পর্যন্ত রাজধানীর বিভিন্ন থানা এলাকায় অভিযান চালিয়ে তাদের আটক করা হয়। ডিএমপির মিডিয়া অ্যান্ড পাবলিক রিলেশনস বিভাগের উপ-কমিশনার মো. ফারুক হোসেন বলেন, আসামিদের কাছ থেকে ১ হাজার ৯৭২ পিস ইয়াবা, ১৪ গ্রাম হেরোইন, ৮৮ কেজি ১২৫ গ্রাম গাঁজা, ৪৭ বোতল দেশি মদ, ৪৪.৪০ গ্রাম আইস ও ২৯টি নেশাজাতীয় ইনজেকশন জব্দ করা হয়। আসামিদের বিরুদ্ধে ডিএমপির থানায় মাদকদ্রব্য নিয়ন্ত্রণ আইনে ৫৮টি মামলা দায়ের করা হয়েছে বলেও জানান তিনি।
ঢাকা: রাজধানীতে মাদকবিরোধী অভিযানে বিক্রি ও সেবনের অপরাধে ৩৬ জনকে আটক করেছে ঢাকা মেট্রোপলিটন পুলিশ (ডিএমপি)। শুক্রবার (২৩ সেপ্টেম্বর) সকাল ছয়টা থেকে শনিবার (২৪ সেপ্টেম্বর) সকাল ছয়টা পর্যন্ত রাজধানীর বিভিন্ন থানা এলাকায় অভিযান চালিয়ে তাদের আটক করা হয়। ডিএমপির মিডিয়া অ্যান্ড পাবলিক রিলেশনস বিভাগের উপ-কমিশনার মো. ফারুক হোসেন বলেন, আসামিদের কাছ থেকে ১ হাজার ৮১৪ পিস ইয়াবা, ৫৬ গ্রাম হেরোইন, ১৪ কেজি ২২৮ গ্রাম গাঁজা, ৪ বোতল ফেনসিডিল ও ১৪২ বোতল বিদেশি মদ জব্দ করা হয়। আসামিদের বিরুদ্ধে ডিএমপির থানায় মাদকদ্রব্য নিয়ন্ত্রণ আইনে ২৮ টি মামলা দায়ের করা হয়েছে বলেও জানান তিনি।
রাজধানীতে মাদকবিরোধী অভিযানে বিক্রি ও সেবনের অভিযোগে ৩৮ জনকে গ্রেফতার করেছে ঢাকা মেট্রোপলিটন পুলিশের (ডিএমপি) এর বিভিন্ন অপরাধ ও গোয়েন্দা বিভাগ। এ সময় তাদের কাছ থেকে নয় হাজার ৭৪৫ পিস ইয়াবা, ১৫ গ্রাম হিরোইন, ১৮ কেজি ২৯০ গ্রাম গাঁজা ও ১৫৬ বোতল ফেনসিডিল উদ্ধার করা হয়। রোববার (১৮ সেপ্টেম্বর) ভোর ৬টা থেকে সোমবার (১৯ সেপ্টেম্বর) ভোর ৬টা পর্যন্ত রাজধানীর বিভিন্ন থানা এলাকায় অভিযান চালিয়ে তাদের গ্রেফতার করা হয়। গ্রেফতারদের বিরুদ্ধে সংশ্লিষ্ট থানায় মাদকদ্রব্য নিয়ন্ত্রণ আইনে ২৯টি মামলা রুজু হয়েছে।
রাজধানীর বিভিন্ন এলাকায় মাদকবিরোধী অভিযানে বিক্রি ও সেবনের অভিযোগে ৪৮ জনকে গ্রেফতার করেছে ঢাকা মেট্রোপলিটন পুলিশের (ডিএমপি) বিভিন্ন অপরাধ ও গোয়েন্দা বিভাগ। এ সময় তাদের কাছ থেকে পাঁচ হাজার ৪৮৭ পিস ইয়াবা, ২২ গ্রাম হেরোইন ও ১০ কেজি ১৮০ গ্রাম গাঁজা উদ্ধার করা হয়। রোববার (১১ সেপ্টেম্বর) ভোর ৬টা থেকে সোমবার (১২ সেপ্টেম্বর) ভোর ৬টা পর্যন্ত রাজধানীর বিভিন্ন থানা এলাকায় অভিযান চালিয়ে তাদের গ্রেফতার করা হয়। গ্রেফতারদের বিরুদ্ধে সংশ্লিষ্ট থানায় মাদকদ্রব্য নিয়ন্ত্রণ আইনে ৩৩টি মামলা রুজু হয়েছে।