পটুয়াখালী প্রতিনিধি: দুমকী উপজেলার দক্ষিন মুরাদিয়া ইউনিয়নের মুরাদিয়া ৫নং ওয়ার্ডের মোঃ মস্তফা গাজীর স্ত্রী গোলেনুর বেগম (৩৬)। মানবেতর জীবন যাপন করছে। গোলেনুর বেগম দুই সন্তানের জননী। গোলেনুরের বিবাহ হয় দক্ষিন মুরাদিয়া ইউনিয়নের মুরাদিয়া গ্রামের গাজী বাড়ীর মৃত্যু মতলেব গাজীর ছেলে মোঃ মস্তফা গাজীর সাথে শরীয়ত মোতাবেক বিবাহ হয়। প্রায় আনুমানিক ১৮/১৯ বছর আগে মস্তফা গাজীর ঔরষে দুইটি সন্তান আছে বলে এলাকার জনসাধারণ জানায়। একটি ছেলে ও একটি মেয়ে। বড় মেয়ের নাম ঃ মোসাঃ নাসরিন (১৩) ছেলে মোঃ সাব্বির হোসেন (১০) গোলেনুর বেগম এর স্বামী মস্তফা গাজী পরপর দুই থেকে তিনটি বিবাহ করে ঢাকায় চলে যান। প্রায় দুই বৎসর তাদের কোন ভরন-পোষন তো দূরের কথা তার ছেলে মেয়েরও কোন খোজ-খবর নেন নি বলে গোলেনুর বেগম জানান। গোলেনুর বেগম আরও জানান তিনি হত দরিদ্র নাম দিয়ে রাস্তার কাজ করে জীবিকা নির্বাহ করে থাকি। আমি কোন কুল-কিনার না পেয়ে আমি এখন অসহায় হয়ে পড়েছি। গোলেনুরের মা বরুজান বেগম প্রতিবেদককে জানান আমার মেয়েটাকে বিবাহ দেওয়ার পর থেকেই যৌতুকের দায়ে ওর সংসারে সুখ এলো না। আর আমি তো গরীব মানুষ যৌতুক দিতে পারি না তাই আমি আর আমার মেয়ে কাজ করে নাতীদেরকে নিয়ে দু মুঠো খেয়ে বেচেঁ আছি। এ বিষয়ে মস্তফা গাজীর কাছে মুঠোফোনে জানতে চাইলে তার ফোনটি বন্ধ পাওয়া যায়। ইউ/পি সদস্য নাসির উদ্দিনের কাছে মুঠোফোনে জানতে চাইলে তিনি প্রতিবেদককে জানান প্রায় অনেক বছর পর্যন্ত গোলেনুর বেগম তার মায়ের কাছে থাকেন এবং মেয়ে ছেলে তার কাছেই থাকে। ইউ/পি- চেয়ারম্যান জাফর উল্লাহ প্রতিবেদককে জানায় গোলেনুর আসলেই একজন অসহায় ব্যক্তি। তাই তাকে আমি রাস্তার কাজে নাম দিয়েছি। ইউ/পি- সদস্যর কাছে মস্তফার কথা জানতে চাইলে প্রতিবেদকে বলেন যে, লোকটি বেশি সুবিধার না। দুই সন্তান থাকা স্বত্বেও মস্তফা কি করে বারবার বিবাহ করে এটা আমার জানা নাই। ইউ/পি- চেয়ারম্যান জাফর উল্লাহ ঘটনার সত্যতা স্বীকার করেন। মোবাইল - ০১৭৩৯৫৭০৫১২ পটুয়াখালীতে মানবেতর জীবন-যাপন করছেন অসহায় গোলেনুর বেগম পটুয়াখালী প্রতিনিধি: দুমকী উপজেলার দক্ষিন মুরাদিয়া ইউনিয়নের মুরাদিয়া ৫নং ওয়ার্ডের মোঃ মস্তফা গাজীর স্ত্রী গোলেনুর বেগম (৩৬)। মানবেতর জীবন যাপন করছে। গোলেনুর বেগম দুই সন্তানের জননী। গোলেনুরের বিবাহ হয় দক্ষিন মুরাদিয়া ইউনিয়নের মুরাদিয়া গ্রামের গাজী বাড়ীর মৃত্যু মতলেব গাজীর ছেলে মোঃ মস্তফা গাজীর সাথে শরীয়ত মোতাবেক বিবাহ হয়। প্রায় আনুমানিক ১৮/১৯ বছর আগে মস্তফা গাজীর ঔরষে দুইটি সন্তান আছে বলে এলাকার জনসাধারণ জানায়। একটি ছেলে ও একটি মেয়ে। বড় মেয়ের নাম ঃ মোসাঃ নাসরিন (১৩) ছেলে মোঃ সাব্বির হোসেন (১০) গোলেনুর বেগম এর স্বামী মস্তফা গাজী পরপর দুই থেকে তিনটি বিবাহ করে ঢাকায় চলে যান। প্রায় দুই বৎসর তাদের কোন ভরন-পোষন তো দূরের কথা তার ছেলে মেয়েরও কোন খোজ-খবর নেন নি বলে গোলেনুর বেগম জানান। গোলেনুর বেগম আরও জানান তিনি হত দরিদ্র নাম দিয়ে রাস্তার কাজ করে জীবিকা নির্বাহ করে থাকি। আমি কোন কুল-কিনার না পেয়ে আমি এখন অসহায় হয়ে পড়েছি। গোলেনুরের মা বরুজান বেগম প্রতিবেদককে জানান আমার মেয়েটাকে বিবাহ দেওয়ার পর থেকেই যৌতুকের দায়ে ওর সংসারে সুখ এলো না। আর আমি তো গরীব মানুষ যৌতুক দিতে পারি না তাই আমি আর আমার মেয়ে কাজ করে নাতীদেরকে নিয়ে দু মুঠো খেয়ে বেচেঁ আছি। এ বিষয়ে মস্তফা গাজীর কাছে মুঠোফোনে জানতে চাইলে তার ফোনটি বন্ধ পাওয়া যায়। ইউ/পি সদস্য নাসির উদ্দিনের কাছে মুঠোফোনে জানতে চাইলে তিনি প্রতিবেদককে জানান প্রায় অনেক বছর পর্যন্ত গোলেনুর বেগম তার মায়ের কাছে থাকেন এবং মেয়ে ছেলে তার কাছেই থাকে। ইউ/পি- চেয়ারম্যান জাফর উল্লাহ প্রতিবেদককে জানায় গোলেনুর আসলেই একজন অসহায় ব্যক্তি। তাই তাকে আমি রাস্তার কাজে নাম দিয়েছি। ইউ/পি- সদস্যর কাছে মস্তফার কথা জানতে চাইলে প্রতিবেদকে বলেন যে, লোকটি বেশি সুবিধার না। দুই সন্তান থাকা স্বত্বেও মস্তফা কি করে বারবার বিবাহ করে এটা আমার জানা নাই। ইউ/পি- চেয়ারম্যান জাফর উল্লাহ ঘটনার সত্যতা স্বীকার করেন। মোবাইল - ০১৭৩৯৫৭০৫১২